আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
58 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (5 points)
১)ওস্তাদ আয়না হুর বা আইনা হুর নামে কোনো হুর জান্নাতে আছে??  যারা ভালো কাজের আদেশ ও খারাপ কাজে বাঁধা দিবে তারা কি এই হুর পাবে???হাদিস কুরআনে এমন কিছু আছে?

২)জান্নাতে কি হুরদের জন্য মেয়ে সেবিকা আলাদা ভাবে থাকবে??? তাদের সাথে সহবাস করা যাবে??
৩)জান্নাতে মণিমুক্তার মতো কিশোর ছাড়া কিশোরী বা মেয়ে সেবিকা থাকবে??

1 Answer

0 votes
by (559,140 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم 

(০১)
জান্নাতের হুর ,যারা হবে উঠতি বয়সের যুবতী রমণী। তাদের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে প্রবাহিত থাকবে নবযৌবনের স্বর্গীয় সুধা। একবার তাদের দিক থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে পুনরায় তাকালে তাদের সৌন্দর্য ৭০ গুণ বেড়ে যাবে। তাদের গাল হবে গোলাপ ও আপেলের মতো লালমিশ্রিত সাদা বর্ণের। গলায় পরানো থাকবে মণি-মুক্তার অলংকার। তাদের চেহারা সূর্যের মতো উজ্জ্বল চকচকে হবে। তারা যখন হাসবে, তখন তাদের মুখমণ্ডল থেকে বিজলির মতো আলোর চমক বের হতে থাকবে। জান্নাতবাসী তাদের চেহারায় নিজের চেহারা দেখতে পাবে। যেমন আয়নায় নিজের ছবি দেখতে পাওয়া যায়। মাংস ও পোশাকের ভেতরে আচ্ছাদিত হাড়ের মগজসমূহ বাইরে থেকে দেখা যাবে। জান্নাতি পুরুষরা জান্নাতি হুরেদের নিয়ে খুব সুখ শান্তিতে বসবাস করবে । তাদের যৌবন কোনদিন শেষ হবে না ।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ জান্নাতীদের শরীরে কোন লোম থাকবে না, দাড়ি–গোঁফ থাকবে না এবং চোখে সুরমা লাগানো থাকবে। কখনো তাদের যৌবন শেষ হবে না, জামাও পুরনো হবে না।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ-

وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «إِنَّ الْجَنَّةَ تُزَخْرَفُ لِرَمَضَانَ مِنْ رَأْسِ الْحَوْلِ إِلَى حَوْلِ قَابِلٍ» . قَالَ: فَإِذَا كَانَ أَوَّلُ يَوْمٍ مِنْ رَمَضَانَ هَبَّتْ رِيحٌ تَحْتَ الْعَرْشِ مِنْ وَرَقِ الْجَنَّةِ عَلَى الْحُورِ الْعِينِ فَيَقُلْنَ: يَا رَبِّ اجْعَلْ لَنَا مِنْ عِبَادِكَ أَزْوَاجًا تَقَرَّ بِهِمْ أَعْيُنُنَا وَتَقَرَّ أَعْيُنُهُمْ بِنَا .

ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রমাযানকে স্বাগত জানাবার জন্য বছরের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জান্নাতকে সাজানো হতে থাকে। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, বস্তুত যখন রমাযানের প্রথম দিন শুরু হয়, ‘আরশের নীচে জান্নাতের গাছপালার পাতাগুলো হতে ‘‘হূরিল ‘ঈন’’-এর মাথার উপর বাতাস বইতে শুরু করে। তারপর হূরিল ‘ঈন বলতে থাকে, হে আমাদের রব! তোমার বান্দাদেরকে আমাদের স্বামী বানিয়ে দাও। তাদের সাহচর্যে আমাদের আঁখি যুগল ঠাণ্ডা হোক আর তাদের চোখ আমাদের সাহচর্যে শীতল হোক।
(মিশকাত ১৯৬৭)

وَعَنْ مُعَاذٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَا تُؤْذِي امْرَأَةٌ زَوْجَهَا فِي الدُّنْيَا إِلَّا قَالَت زَوجته مِنَ الْحُورِ الْعِينِ: لَا تُؤْذِيهِ قَاتَلَكِ اللَّهُ فَإِنَّمَا هُوَ عِنْدَكِ دَخِيلٌ يُوشِكُ أَنْ يُفَارِقَكِ إِلَيْنَا .

মু‘আয (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন কোনো স্ত্রী তার স্বামীকে দুনিয়াতে কষ্ট দেয় (অর্থাৎ- অশ্রদ্ধা, অবাধ্যতা ইত্যাদির মাধ্যমে)। তখন উক্ত স্বামীর জান্নাতের রমণীগণ (হূরেরা) বলতে থাকে, তুমি তাকে কষ্ট দিও না, (যদি কর) তবে আল্লাহ তোমাকে ধ্বংস করবেন। তিনি তোমার নিকট (কিছু সময়ের দিনের) মেহমান, শীঘ্রই তিনি তোমাকে ছেড়ে আমাদের নিকট চলে আসবে।

(তিরমিযী ১১৭৪, ইবনু মাজাহ ২০১৪, আহমাদ ২২১০১, সহীহাহ্ ১৭৩, সহীহ আল জামি‘ ৭১৯২।)

وَعَنِ الْمِقْدَامِ بْنِ مَعْدِي كَرِبَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لِلشَّهِيدِ عِنْدَ اللَّهِ سِتُّ خِصَالٍ: يُغْفَرُ لَهُ فِي أوَّلِ دفعةٍ وَيَرَى مَقْعَدَهُ مِنَ الْجَنَّةِ وَيُجَارُ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ وَيَأْمَنُ مِنَ الْفَزَعِ الْأَكْبَرِ وَيُوضَعُ عَلَى رَأْسِهِ تَاجُ الْوَقَارِ الْيَاقُوتَةُ مِنْهَا خَيْرٌ مِنَ الدُّنْيَا وَمَا فِيهَا ويزوَّجُ ثنتينِ وَسَبْعِينَ زَوْجَةً مِنَ الْحُورِ الْعِينِ وَيُشَفَّعُ فِي سَبْعِينَ مِنْ أَقْرِبَائِهِ .

মিকদাম ইবনু মা‘দীকারিব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ শাহীদের জন্য আল্লাহর নিকট ছয়টি পুরস্কার সুরক্ষিত রয়েছে। ১- যুদ্ধরত অবস্থায় তার রক্তের ফোঁটা মাটিতে ঝরা মাত্রই তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং তাকে জান্নাতের আবাসস্থল দেখানো হয়। ২- তাকে কবরের ‘আযাব হতে নিষ্কৃতি দেয়া হয়। ৩- হাশরের ময়দানের মহাভীতি হতে দূরে রাখা হয়। ৪- (কিয়ামতের দিন) সম্মানজনকভাবে তার মাথায় ইয়াকূতের মুকুট পরানো হবে, যার মধ্যে খচিত একটি ইয়াকূত দুনিয়া ও তার সমস্ত ধন-সম্পদ হতে উত্তম। ৫- সুন্দর বড় বড় চক্ষুবিশিষ্ট বাহাত্তর জন হূরকে তার সঙ্গিনীরূপে দেয়া হবে। ৬- তার নিকটাত্মীয়দের মধ্যে সত্তরজনের সুপারিশ কবুল করা হবে।
(তিরমিযী ১৬৬৩, ইবনু মাজাহ ২৭৯৯, সহীহাহ্ ৩২১৩।)

وَفِي رِوَايَة لَهُ عَن أبي سعيدٍ نَحْوَهُ إِلَّا أَنَّهُ لَمْ يَذْكُرْ فَيَقُولُ: يَا ابْنَ آدَمَ مَا يَصْرِينِي مِنْكَ؟ إِلَى آخِرِ الْحَدِيثِ وَزَادَ فِيهِ: وَيَذْكُرُهُ اللَّهُ: سَلْ كَذَا وَكَذَا حَتَّى إِذَا انْقَطَعَتْ بِهِ الْأَمَانِيُّ قَالَ اللَّهُ: هُوَ لَكَ وَعَشَرَةُ أَمْثَالِهِ قَالَ: ثُمَّ يَدْخُلُ بَيْتَهُ فَتَدْخُلُ عَلَيْهِ زَوْجَتَاهُ مِنَ الْحُورِ الْعِينِ فَيَقُولَانِ: الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَحْيَاكَ لَنَا وَأَحْيَانَا لَكَ. قَالَ: فَيَقُولُ: مَا أَعْطَى أَحَدٌ مثلَ مَا أَعْطَيْت

(সহীহ মুসলিম-এর) অপর এক বর্ণনায় আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর উক্তি, “হে আদম সন্তান! কবে নাগাদ আমি তোমার চাহিদা থেকে রেহাই পাব? তা থেকে শেষ পর্যন্ত হাদীসের অংশটি তিনি বর্ণনা করেননি। অবশ্য এ কথাগুলো বেশি আছে যে, আল্লাহ তা'আলা তাকে স্মরণ করিয়ে বলবেন, তুমি আমার কাছে এটা চাও, ওটা চাও। সবশেষে যখন তার আকাঙ্ক্ষা ফুরিয়ে যাবে, তখন আল্লাহ তা'আলা বলবেন, যাও, তোমার চাহিদানুযায়ী যা তা তো তোমাকে দিলামই এবং অনুরূপ আরো দশগুণ প্রদান করলাম। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: সে জান্নাতে তার ঘরে প্রবেশ করবে এবং সাথে প্রবেশ করবে হুরুল'ঈন (ডাগর নয়নাবিশিষ্ট) থেকে তার দু’জন স্ত্রী। তখন হূরদ্বয় বলবে, সকল প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য যিনি তোমাকে আমাদের জন্য এবং আমাদেরকে তোমার জন্য জীবিত রেখেছেন। তিনি (সা.) এটাও বলেছেন, তখন লোকটি বলবে, আমাকে যা কিছু দেয়া হয়েছে, তা আর কাউকেও দেয়া হয়নি।

(মুসলিম ৩১১-(১৮৮), সহীহুল জামি ১৫৫৭, সহীহ আত্ তারগীব ওয়াত তারহীব ৩৭০৩, সিলসিলাতুস্ সহীহাহ্ ২৩১৪, মুসনাদে আহমাদ ১১২৩২, মুসান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ্ ৩৪০১৩।)

وَعَن أبي هُرَيْرَة قا ل: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنَّ أَوَّلَ زُمْرَةٍ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ كَأَشَدِّ كَوْكَبٍ دُرِّيٍّ فِي السَّمَاءِ إِضَاءَةً قُلُوبُهُمْ عَلَى قَلْبِ رَجُلٍ وَاحِدٍ لَا اخْتِلَافَ بَيْنَهُمْ وَلَا تَبَاغُضَ لِكُلِّ امْرِئٍ مِنْهُمْ زَوْجَتَانِ مِنَ الْحُورِ الْعِينِ يُرَى مُخُّ سُوقِهِنَّ مِنْ وَرَاءِ الْعَظْمِ وَاللَّحْمِ مِنَ الْحُسْنِ يُسَبِّحُونَ اللَّهَ بُكْرَةً وَعَشِيًّا لَا يَسْقَمُونُ وَلَا يَبُولُونَ وَلَا يَتَغَوَّطُونَ وَلَا يَتْفُلُونَ وَلَا يَتَمَخَّطُونَ آنِيَتُهُمُ الذَّهَبُ وَالْفِضَّةُ وَأَمْشَاطُهُمُ الذَّهَبُ وَوَقُودُ مَجَامِرِهِمُ الْأَلُوَّةُ وَرَشْحُهُمُ الْمِسْكُ عَلَى خُلُقِ رَجُلٍ وَاحِدٍ عَلَى صُورَةِ أَبِيهِمْ آدَمَ ستونَ ذِرَاعا فِي السَّمَاء

আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: প্রথম যে দল জান্নাতে প্রবেশ করবে, পূর্ণিমা রজনির চাঁদের মতো (উজ্জ্বল ও সুন্দর) রূপ ধারণ করেই তারা প্রবেশ করবে। আর পরবর্তী তাদের যে দল যাবে, তারা হবে আকাশের সমুজ্বল তারকার মতো উদ্দীপ্ত, জান্নাতবাসী সকলের অন্তর এক লোকের অন্তরের মতো হবে। তাদের মধ্যে কোন ঝগড়া থাকবে না এবং কোন হিংসা-বিদ্বেষও থাকবে না। তাদের প্রত্যেকের জন্য হুরি ‘ঈন থেকে দু' দু’জন স্ত্রী থাকবে। সৌন্দর্যের কারণে তাদের হাড় ও মাংসের উপর থেকে নলার ভিতরের মজ্জা দেখা যাবে। তারা সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনায় ব্যস্ত থাকবে। তারা কখনো রোগাগ্রস্ত হবে না। তাদের পেশাব হবে না, পায়খানাও করবে না, থুথু ফেলবে না, নাক দিয়ে শ্লেষ্মা ঝরবে না। তাদের পাত্রসমূহ হবে সোনা-রূপার। আর তাদের চিরুনি হবে স্বর্ণের এবং তাদের ধুনীর জ্বালানি হবে আগরের, তাদের গায়ের ঘর্ম হবে কস্তুরীর মতো (সুগন্ধি)। তাদের স্বভাব হবে এক লোকের মতো, শারীরিক গঠন অবয়বে হবে তাদের পিতা আদাম 'আলায়হিস সালাম -এর ন্যায়, উচ্চতায় ষাট গজ লম্বা।
(বুখারী ৩৩২৭, মুসলিম ১৫-(২৮৩৪), তিরমিযী ২৫৩৫, সিলসিলাতুস সহীহাহ্ ১৭৩৬, সহীহুল জামি ২০১৫, সহীহ আত্ তারগীব ওয়াত তারহীব ৩৬৯৭, মুসান্নাফ আবদুর রাযযাক ২০৮৭৯, দারিমী ২৮২৩।)


★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
হাদীসে মূলত হুরুল'ঈন (ডাগর নয়নাবিশিষ্ট) শব্দটি এসেছে। তাহাজ্জুদ গুজার মুমিন,শহীদ সহ অনেক ধরনের জান্নাতীরা এ ধরনের হুর পাবেন।

(০২)
এ ধরনের সেবিকা থাকতে পারে,তবে হাদীসে বিষয়টি খুজে পাইনি।
থাকলে তারাও হুর হবে,তাই তাদের সাথে সহবাস করা যাবে।

(০৩)
সুন্দর বালক সেবক হিসেবে থাকবে।
কিশোরী মেয়ে সেবিকাও থাকতে পারে।
তবে হাদীসে বিষয়টি খুজে পাইনি।

বিস্তারিত জানুনঃ


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...