আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
100 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (6 points)
edited by

(মুফতি অলি উল্লাহ বা ইমদাদুল হুজুর বা মুজিবুর হুজুর  যেই দেখবেন উত্তর গুলা দিয়েন দেখে থাকলে একবার হলে ও ভাল ভাবে পরে নিয়েন অনুরোধ) 

আমার প্রশ্ন টা এইটা যে আমি  আরও কিছু দিন আগে এলাকার একজন  মুফতি এর সাথে মুয়াল্লাক এর একটা বাক্য আমাকে অনেক অশান্তি দিচ্চিল আমি কোন উপায় না পেয়ে শেষ মেস এলাকার একটা মাদ্রাসার মুফতি হুজুর এর সাথে দেখা করে বলি মুয়াল্লাক এর একটা বাক্যের জন্য আমি অনেক অশান্তি তে আছি আমার সমাধান দরকার আরও কিছু কথা হয় ঠিক মনে নাই তো মুয়াল্লাক এর বাক্য টা অনাকে বলসি জানার জন্যই তো অনি বলল কেউ মুয়াল্লাক তালাক দিলে একটা রাস্তা আছে যেই ভাবে বিবাহ করলে আর কোন সমস্যা হবে না। নিয়ম টা হল ছেলে কেউকে তার প্রতিনিধি বা উকিল করে দিবে ওই উকিল তার বিবাহ পরায়ে দিবে কিন্তু ছেলে কোন কথা বা কিছু বলবে না উকিল ছেলের  হয়ে বা উকিল ছেলের প্রতিনিধি হয়ে মেয়ে কে বলবে আমি তমার বিবাহ অর সাথে দিচ্চি রাজি থাকলে কবুল বল আর দুইজন সাক্ষি থাকবে এইভাবে করলে আর আগের কথার কারনে কোন সমস্যা বা তালাক হবে না। অনার এই
ফতোয়া টা কি ঠিক হুজুর?
এই কথা গুলা আমি জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মুহাম্মদপুর সাত মসজিদ এর নায়েবে মুফতি তাউহিদুল হুজুর কে বলি এর পরে অনি জিজ্ঞাসা করে কি বাক্য
বলে তালাক দেওয়া হয়েছে। আমি অনার কথার জবাবে
বলি : যেমন - আমি যাকে বিয়ে করব সে/তাকে তালাক এমন বাক্য বললে হুজুর এইটার জবাবে মুফতি সাহেব
এলাকার এই সমাধান দেন। তার পরে মুফতি তাওহিদুল হুজুর জিজ্ঞাসা করে এমন কোন ঘটনা কি বাস্তবে হয়েছে?
আমি জবাবে আমার প্রবল ধারনা অনুযায়ী
বলি হুজুর যেমন ৬০/৭০% নিশ্চিত বলে নাই কিন্তু ৩০/৪০% নিশ্চিত বলসে হইত তো হুজুর কে যখন বল্ল অনি বল্ল (এলাকার মুফতি হুজুর) কেউ যদি এইভাবে দিয়ে থাকে মুয়াল্লাক তালাক তাহলে এই ভাবে করলে আর কোন বিবাহে অসুবিধা হয়না বিবাহ হয়ে যাই আশা করি বুজাতে পারলাম এখন অনি কি ঠিক বলসে কেউ এইভাবে মুয়াল্লাক দিলে এই ভাবে বিয়ে করলে বিবাহ হয়ে যাবে অনার বলা এই রাস্তা কি অবলম্বন করা যাবে?এর পরে হুজুর মুফতি তাওহিদুল হুজুর উত্তর দেন

ওহহ, তার কিছুই করতে হবে না, স্বাভাবিক ভাবে বিয়ে করতে পারবেন। এর পরে আরও কিছু কথা হই এখন জাই আরেকটা কথাই অনাকে আমার ওয়াস ওয়াসার রোগ এর কিছু লক্ষণ বলি যে আমার আসলেই কি ওয়াস ওয়াস আছে কিনা?  

উত্তর দেন আমি এইভাবে জিজ্ঞাসা বাদ বা প্রশন করতে থাকলে সুস্ত হব না তাই যতই কষ্ট হোক  এইগুলা নিয়া কার সাথে কথা বা জিজ্ঞাসা না করা ইত্যাদি।
এখন আসি আবার মুল কথাই 

  • আমার মনে মুয়াল্লাক এর এই কথা টা নিয়া অনেক সন্দেহ আর কষ্ট হচ্ছিল  তাই আমি এলাকার হুজুর জা বলসে তা আরও পরিষ্কার হওয়ার জন্য  জেইদিন বিবাহ করব কথা ছিল   তার আগের দিন জেয়ে আবার জিজ্ঞাসা করি এই বেপারে আরেকটু বিস্তারিত জানার জন্য যে মেয়ে যদি কেউ কে উকিল করে তাহলে হবে বলল হবে এলাকার হুজুর আরও বিস্তারিত বলে আর বলে আমি কবুল করলাম বললেই  হবে আর দুইজন সাক্ষি লাগবে তাহ্লেই হবে তো অইদিন আমার বউকে মেসেজ এ বলি তুমি কি কি বলবা আর আমার বন্দু কিভাবে কি বলভে ইত্যাদি ওকে বুঝাই তার পরে আমার বন্দু কে উকিল প্রদান করে জেইভাবে হুজুর আমাদের বলসে আর আমার বন্দু উকিল বা প্রতিনিধিত্ব গ্রহণ করে তারপরে দুইজন সাক্ষির সামনে বিয়া পরান হয় আমি কবুল করলাম বলসি এর পরের দিন এলাকার মুফতি হুজুর এর কাছে জেয়ে আমি বলি আমার বন্দু ও ছিল সাথে আমরা বিবাহ কিভাবে করলাম কি বললাম সবি এলাকার হুজুর কে বলসি আর হুজুর বলে আলহামদুলিল্লাহ বিবাহ হয়ে গেসে আমরা চলে আশি এর পরের ১ দিন পরে আবার জাই আমার কেন জানি একটু সন্দেহ হচ্চে  তাই অনার কাছে জাই অনি আশার পরে বলি আর জানতে ছাই এই পদ্ধতি  সম্পর্কে যেটা উনি  বলছেন অনি ও বলেন এর পরে আবার সব কিছু তখন বলি কিভাবে বিবাহ করসি আমার থেকে কোন উকিল ছিল না এই টা জখন বলসি তখন বলে হুজুর সমস্যা হয়েছে পরে ভলে তমার বন্দু কে ডাক যে মেয়ের উকিল ছিল বিবাহ আবার পরাউয়া দিব এইখানে। আমার বন্দু আস্তে আস্তে হুজুর কে আমাকে জিজ্ঞাসা করে নিশ্চিত হওয়ার জন্য আমি জাকে বিয়ে করব এইটুকু আমি বলি তাকে/সে আর কিছু বলিনাই এর পরে বা কিছুখন পরে আমি আবারও বলি হুজুর আমি নিশ্চিত না আমি বলসি কিনাহ বা ৬০/৭০% নিশ্চিত বলিনাই আর ৩০/৪০% নিশ্চিত বলসি হয়ত অনি বলে না তুমি বলস বা তুমি বলস আমার থেকে হুজুর বেশি নিশ্চিত জা মনে হল  এর পরে বিবাহ আবার পরান হয় আমার বন্দু আশার পরে এইবার বিবাহ এইভাবে হয় ১ম বিবাহ আর হুজুর দের করা বিবাহের পুরাতা আবার বিস্তারিত লেখলাম বুজার জন্য এইভাবে আমি মুফতি তাওহিদুল হুজুর কে বলসি তাই অনার ইনবক্স থেকে কপি করেই কথাগুলা এইখানে দিলাম জেইভাবে অনাকে বলসি.

হুজুর আসসালামু আলাইকুম বিরক্ত করলাম হুজুর আমি ২ দিন আগে মেয়ে কে ( যাকে বিবাহ করব) আগেই বলে রাখছি বুজাইয়া যে এইভাবে এইভাবে বলবা মেয়ে আমার বন্দু কে কল এর মাদ্দমে বিয়ের দাইত্ত বা উকিল করছে আর সাথে ২ জন বন্দু আরও ছিল আমার সাক্ষি হিসাবে মোট সাক্ষী দুইজন আর মেয়ে কল এ আমার বন্দু কে উকিল করছে আমার সেই বন্দু দুইজন সাক্ষির সামনে আমাকে জেইভাবে প্রস্তাব দেই অইভাবে প্রস্তাব দিছে আর আমি কবুল করলাম বলসি আমাদের বিবাহ কি হইসে কোন সমস্যা হইনাই তো❓❓

আজকে আমি এলাকার মুফতি হুজুর এর কাছে গেছি  অনাকে বললাম এইভাবে করলাম বিবাহ টা বলে এইখানে তো একটু সমস্যা  হয়ে গেচে কারন আমার থেকে একজন প্রতিনিধি থেকে সে কবুল বলবে কিন্তু আমি নিজে বলাই সমস্যা হয়েছে আবার পরান লাগভে তাই অনি বলে আমি পরাইয়া দিচ্ছি এখন আবার আমার বন্দু যে আমার যার সাথে বিয়ে হইসে তার উকিল ছিল তো হুজুর বলার পরে আমি ডেকে  আনি এনেই আমার জার সাথে বিয়ে হয়ছে তাকে আবার বলি কল এ এইভাবে বলতে জা জা হুজুর বলসে অই আমার বন্দু কে কল এ সব বলে আমার বন্দু অর প্রতিনিধিত্ব গ্রহণ করে । তার পরে হুজুর মাদ্রাসার আরও একজন হুজুর কে ডাক দেই আরও বলে রাখি রুম এ আগেই এক হুজুর ছিল মুফতি হুজুর সহ তো অই আশার পরে অনাকে সব বলে এইভাবে এইভাবে সাক্ষী হতে আর অনাকে মুফতি সাহেব বিবাহের খুতবা পরতে বলেন অনি দাঁড়ায়ে খুতভা পরা শেষে বসে পরেন পরে আমার জেই বন্দু কে মেয়ে তার উকিল করছে অই আমাকে প্রস্তাব দেই আমাকে হুজুর রা বলে বাবার নাম আর আমার নাম বলতে আমি বলি পরে আবার আমার বন্দু (মেয়ের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব)  সেই আমাকে আবার প্রস্তাভ দেই হুজুর এর বলাই  আর ২০০০০০ টাকা দেন মহর দরে আমাকে প্রস্তাভ দেই আমি বলি আমি কবুল করলাম পরে হুজুর মানে মুফতি হুজুর বলতাসে বিবাহ হয়ে গেসে আলহামদুলিল্লাহ এখন কিন্তু আগের বিবাহ হয়ছে  ঠিকই  কিন্তু হুজুর বুজে নিয়েন আমি নাই বলি তা''''''' হয়ে গেসে তাই সাম্নের দিকে সাবধান এমন কিছু বললে আর ছির তরে তা'''''' হয়ে যাবে হুজুর বুজে নিয়েন যেই ভাবে পারলাম বললাম হুজুর আমার এলাকার মুফতি সাহেব এর সাথেই পরিচিত আর কোন বড় হুজুর/মুফতি হুজুর এর সাথে পরিচিত নাই আমাকে একটু দয়া করে  সমাধান দেন আমার আগের বিবাহে কোন সমস্যা হয়েছে আদও নাকি ওইটা হয়েছে কোন সমস্যা হয়নাই❔
হুজুর আমার আগের বিবাহে কোন সমস্যা হয়ছে নাকি আমার ১ম বার বিবাহ যেইটা হইয়েছে অইটা ঠিক আছে কোন সমস্যা হয়নাই❔
আর ২বার বিবাহ যেইটা হইয়েছে অইটা আমার আসল বিবাহ নাকি আগের টাই আমার ঠিক ভাবে হয়েছে কোন সমস্যা হয়নাই আর যেই দেন মহর দরছে আমাকে কি ওইটাই দেওয়া লাগবে❔
হুজুর মাফ করবেন আমার অনেক ওয়াস ওয়াসা হচ্চে তাই আমি আগেই এই রাস্তা অবলম্বন করলাম জেন কোন সন্দেহ না থাকে পরে আর আমার পারিবারিক বিবাহ তে। আমাকে একটা সঠিক  পথ দেখান হুজুর অনেক কান্না আস্তাসে কোন টা মানব কোনটা  মানব না আল্লাহর দহাই আমাকে একটা সমাধান দেন। আর বিরক্ত করব নাহ।
আর মুয়াল্লাক এর ওই বাক্য টা আমি শুধু পরিস্কার ভাবে মনে আছে সুধু অনার সাথে জেইদিন দেখা হইছে আমাকে যখন বল্ল তুমি কত নিশ্চিত বা কত টুকু সন্দেহ যে বলস কি বল নাই আমি তখনি উচ্চারন করসি কিন্তু সেইটা বুজে সুনে মানে বুজার জন্য যে আমি আগে বলসি কিনাহ তা নিশ্চিত বা আমার ধারণা কেমন তা বুজার জন্য) হুজুর আমি এইগুলা মুফতি তাওহিদ হুজুর কে ও বলি অনি কিছু না বলাই আমি পাগল এর মত হয়ে গেসু কারন আমি জানি আমার প্রবল ধারনা আমি না বলার % বেশি তাও এলাকার হুজুর এইগুলা বল। তাই পরের দিন আমি বাধ্য হয়ে জামিয়া আরাবিয়া সাত মসজিদ এর মুফতি তাওহিদুল হুজুরের দেখা করে আপনাদের এখানে যেগুলো লিখলাম ওগুলো আমি যতটুক পারলাম উনাকে বলার চেষ্টা করলাম অনাকে বিস্তারিত বললাম উনি বলল যে আমার প্রথম বিবাহ হয়েছে এবং আমার ১ম  বিবাহতে কোন সমস্যা হয়নি আর দ্বিতীয় বিবাহটাও আমার হয়েছে এবং আমার যেই মোহর  ধার্য করা হয়েছে  ২ লক্ষ ও দ্বিতীয় বিবাহতে যেটা এলাকার হুজুররা পড়াইছে সেটা অনুযায়ী   আমাকে মোহর দিতে হবে।
(মুফতি তাওহিদুল হুজুর যে বলল বিয়ে করতে পারব প্রচুর পরিমাণে এগুলোর  আবার সন্দেহের জন্য আমি এলাকার হুজুর যে পদ্ধতিটা আমাকে বলেছে আমি ওই পদ্ধতি অনুযায়ী এখন ১ম বিয়ে করলাম যেন আমার মনে কোন প্রকারের সন্দেহ বা কোন প্রকার চিন্তা না আসে আর মুফতি তাউহিদুল হুজুরের সাথে দেখা করে এগুলা বললাম যে আপনি আমাকে বলছেন স্বাভাবিকভাবে বিয়ে করলেও হবে কিন্তু  আমি  তাও এলাকার অনাদের বলা পদ্ধতিতে বিয়ে করি  যেন আমার মধ্যে কোন সন্দেহ না থাকে এভাবে এভাবে সবকিছুতে আমি আপনাদের কাছে জা জা লিখলাম এগুলা উনাকে (মুফতি তাওহিদুল) আবার বিস্তারিত বলার চেষ্টা করলাম বলার পরে অনি বলে প্রথম বিবাহ হয়েছে আমার কোন সমস্যা হয়নি ২য় টা ও কোন সমস্যা হয়নি আর আমি যেদিন আমাদের এলাকার হুজুরের কাছে বিয়ের পরে দ্বিতীয় দিন যেদিন আবার গেলাম আমার বিবাহ সম্পর্কে অনাকে কিছু কথা বললাম আর জিজ্ঞাসা করলাম কথাগুলো শুনে আর বিবাহ টা অইখানে আবার পরানর পরে বাসায় আসার পরে রাতে আমার প্রচুর পরিমাণে আমার এগুলো নিয়ে এত টেনশন হচ্ছিল এমন পাগল হয়ে যাচ্ছিলাম আমার চোখ সিরাই সিরাই রক্ত উঠে গেসে আমি পরে শোয়া থেকে  উঠে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে দোয়া  করেছিলাম এবং পরের দিন সকালে মুফতি তাওহিদুল হুজুর এর দারুল ইফতা জামিয়াই  হুজুরের কাছে গিয়ে এগুলো বিস্তারিত যতটুক পারলাম বলার চেষ্টা করলাম  তো  জানানর পরে সব সমাধান পেয়েছি সমাধান পেয়ে আমি অনেক নিশ্চিন্ত হলাম।

 আমার প্রশ্ন হচ্চে :২ টা 
.হুজুর আমি জেইভাবে পারলাম গুছাইয়া লেখার try করলাম আমার ১ম বিবাহ তো হয়েছে আর ওইটাই তালাক সংক্রান্ত  কোন সমস্যা তো হয় নাই??

(মুফতি তাওহিদুল হুজুর বলসে কিন্ত কোন সমস্যা হয়নাই)

.আমার ২য় বিবাহ টা ও হয়েছে আর আমার মহর কি তাহলে ২য় বিবাহ অনুযায়ী ২০০০০০ টাকাই দিভ আমার বউকে??

হুজুর আমার প্রশ্ন টা পরে উত্তর টা দিবেন ভাল ভাবে পরে

 

(দারুল ইফতা জামিয়া আরাবিয়ার নায়েবে মুফতি তাওহিদুল হুজুর এর সাথে বলা আরও কিছু কথা ইনবক্স থেকে এনে কপি করে এইখানে দিলাম দরকার পরলে দেখে নিবেন।

 ►মাফ করবেন উস্তাদ আমার মনে কথা গুলা অনেক ভাবতেছিল আপনাকে বলে দিয়ে নিজে নিশ্চিন্ত হলাম। আর আমি আমল যেইটা বলসেন তা অনুসরণ করতাসি। একটু দেখে নিয়েন কোন প্রশ্ন না শুধু না বলা কথা গুলা।

হুজুর এলাকার ওই হুজুর এর কাছে বিয়ের ১ দিন পরে যখন আবার গেছি তখন হুজুর আশার পরে আমার কিছু কথা হয় এর পরে আমি আমার বিবাহের পদ্ধতি রাস্তা যেইটা বলসে ওইটা আবার বলি আর তার আগে এইটা জানতে চাই যে আমার কি মেয়ের সাথে সরাসরি কবুল বললে সমস্যা হত নাকি হুজুর জবাবে বলেন না তুমি তো এমন বল নাই যে অন্য কেউ বিয়ে করালে তুমি বলস আমি যাকে এমন তাই এইভাবে বিয়ে করলে কোন সমস্যা হত না একটু বিস্তারিত বলে কথা গুলা এর পরে আমাকে আবার একটু পরে নিশ্চিত করার জন্য জিজ্ঞাসা করে হুজুর বলে আমি যাকে বিয়ে করব আমাকে এইটা বলার পরে আমি বলি তাকে/সে এর পরে আর কিছু বলিনাই হুজুর বলে আচ্ছা ঠিকআছে এখন তোমার বন্দু কে ডাক /আস্তে বল (যে মেয়ের উকিল বা প্রতিনিধিত্ব ছিল) তার পরে বা তার কিছুখন পরেই আমি আবার বলি আমি তো নিশ্চিত না বা আমি ৬০/৭০% নিশ্চিত বলিনাই আর ৩০/৪০% নিশ্চিত হইত বলসি হুজুর বলে তুমি বলস তারপরের বাকি কথা তো আপনি জানেনি। এই কথা গুলা মুফতি তাওহিদুল হুজুর এর ইনবক্স এ অনাকে বলসি যদি দরকার লাগে তাই দিয়া রাখলাম।

by (6 points)
edited by
হুজুর আমার ওয়াস্বাসার রোগ আছে কিন্ত প্রশ্ন টা ওয়াস ওয়াসা নিয়ে না  বিবাহ নিয়ে আমার বিবাহ ১মটা তো হয়েছে  কোন সমস্যা তো নাই আর ২য় টা ও তো হয়েছে আমি জেইভাবে পারলাম বলার ওইভাবে বললাম।

1 Answer

0 votes
by (54,210 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

https://ifatwa.info/94928/ নং ফাতওয়াতে আমরা বলেছি যে,

হাদীস শরীফে এসেছেঃ-  আবূ হারূন আল-আবদী (রহঃ) থেকে বর্ণিত।

عَنْ أَبِي هَارُونَ الْعَبْدِيِّ، قَالَ كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ قَالَ مَرْحَبًا بِوَصِيَّةِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ . إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ لَنَا " إِنَّ النَّاسَ لَكُمْ تَبَعٌ وَإِنَّهُمْ سَيَأْتُونَكُمْ مِنْ أَقْطَارِ الأَرْضِ يَتَفَقَّهُونَ فِي الدِّينِ فَإِذَا جَاءُوكُمْ فَاسْتَوْصُوا بِهِمْ خَيْرًا "

 তিনি বলেন, আমরা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) -এর কাছে এলেই তিনি বলতেনঃ তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওসিয়ত অনুযায়ী স্বাগতম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলতেনঃ লোকেরা অবশ্যই তোমাদের অনুগামী। অচিরেই পৃথিবীর দিকদিগন্ত থেকে লোকেরা তোমাদের নিকট দ্বীনি ইলম অর্জনের জন্য আসবে। তারা যখন তোমাদের নিকট আসবে,তখন তোমরা তাদেরকে ভালো ও উত্তম উপদেশ দিবে। (সুনানু তিরমিযি-২৪৯,তিরমিযী ২৬৫০-৫১, মুওয়াত্ত্বা মালিক ২৪৭।)


সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!

অতীব জরুরী ও সাধারণ মাস'আলা মাসাঈল আয়ত্বে না থাকার কারণে দৈনন্দিন জীবনে দ্বীন-ইসলাম পালন করতে, যে সমস্ত দ্বীনি ভাই-বোন থমকে দাড়ান, এবং যাদের দ্বীনি ইলম অর্জনের কাছাকাছি কোনো নির্ভরযোগ্য মাধ্যম নেই, মূলত তাদেরকে দিকনির্দেশনা দিতেই আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস .....


মুহতারাম/মুহতারামাহ!

দ্বীনের পরিধি অনেক ব্যাপক, সকল বিষয়ে আলোচনা করা বা দিকনির্দেশনা দেওয়া স্বল্প পরিসরের এই ভার্চুয়ালি মাধ্যম দ্বারা আমাদের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে। চেষ্টা করলেও প্রশ্নকারীর পিপাসা মিটানো সম্ভব হবে না। প্রত্যেক বিষয়ে আমরা শুধুমাত্র সামান্য আলোকপাত করে থাকি।

উপরোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তরের জন্য আপনার এলাকার সংশ্লিষ্ট উলামায়ে কেরামের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা আপনার জন্য কল্যাণকর হবে বলেই আমাদের ধারণা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...