১. ইস্তেঞ্জা করার পরে ভালো ভাবে গুপনাঙ্গ টেনে পশ্রাব বের করে পরিষ্কার হই, পানি কুলুপ দুই ই ব্যবহার করা হয়। তাও মাঝে মাঝে ইস্তেঞ্জার ১০/১৫ মিনিট পরে লিঙ্গের মাথায় খুবই অল্প তরলের আলামত দেখি। এক ফোটাও হবে না এত্তো অল্প কিন্তু এতে আলামত দেখি মাঝে মধ্যে। কিন্তু প্রায় সময় ই সব ঠিক থাকে কোনো আলামত দেকি না। মাঝে মাঝে এমন অল্প পানি জাতীয় আলামত চোখে লাগে। এই সময় পশ্রাব ভিতর থেকে এসেছে এমন কোনো ফিল ও আসে না৷ মানে খুবই স্বাভাবিক থাকে সব কিছু কিন্তু হঠাৎ হঠাৎ চ্যাক করলেই তা দেকি। এখন সব সময় তো চ্যাক করা ও সম্ভব না। কাজের ক্ষেত্রে বাহিরে বাহিরে থাকতে হয়। দেখা তো পসিবল হয় না তাও ১০/১৫ মিনিট পরে।
এমন অবস্থায় কি করনীয়, আমি যেহেতু বের হওয়ার কিছুই ফিল করি না আর ঘটনাও মাঝে মাঝে ঘটে আমি যদি এই বিষয়টা পাত্তা না দিয়ে কখনই চ্যাক না করি এতে কি কোনো সমস্যা হবে?
২. যে পরিমান নাপাকি মাপ তা কিভাবে পরিমান হবে? কাপড় পাতলা হলে অল্প নাপাকিও ছড়িয়ে ৫ টাকার কয়েনের বেশি জায়গা নিয়ে নেয়, একটু গাঢ় কাপড় হলে অল্প জায়গা নেয়। এই ক্ষেত্রে সেই নাপাকির বিষয়টা কি এমন, "যে সেই নির্ধারিত পরিমান নাপাকি যতোটুকু জায়গায় ছড়াক ওতোটুকু নাপাকি মাপ" অর্থাৎ সেই নাপাকির পরিমানটাকেই প্রাধান্য দিবো? না কি ছরিয়ে যাওয়ার এড়িয়া...
৩. আমি জুনুব অবস্থায় আমার দাতে একটি ক্যাপ লাগাই, এর ফলে কি আমার পরবর্তী নামাজ গুলো যা পড়ে আসছি তা তে কোনো সমস্যা হচ্ছে?
৪. কেও তার বউকে একটি ডায়লগ বিকৃত করে বললো, বিকৃত করার পরে লাইন টা এমন হয় "তালাকানকা মাগা" বউকে এই ডায়লগের বিকৃত রুপটি বলতে গিয়ে সে যদি "তালাকান" বলে থেমে যায় এতে কি তাদের দাম্পত্য জীবনে সমস্যা হবে? সে সেই বাক্যের বিকৃত রুপের নিয়তেই শব্দটি বলেছে।
জাজ্বাকাল্লাহ