ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া
রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/89241/
নং ফাতওয়াতে উল্লেখ রয়েছে যে,
কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে,আল্লাহ তা'আলা বলেন,
ﻳَﺎ ﻧِﺴَﺎﺀ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﻟَﺴْﺘُﻦَّ
ﻛَﺄَﺣَﺪٍ ﻣِّﻦَ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀ ﺇِﻥِ ﺍﺗَّﻘَﻴْﺘُﻦَّ ﻓَﻠَﺎ ﺗَﺨْﻀَﻌْﻦَ ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻓَﻴَﻄْﻤَﻊَ
ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻓِﻲ ﻗَﻠْﺒِﻪِ ﻣَﺮَﺽٌ ﻭَﻗُﻠْﻦَ ﻗَﻮْﻟًﺎ ﻣَّﻌْﺮُﻭﻓًﺎ
(তরজমা) তোমরা (পর পুরুষের সাথে) বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন
কর না। যাতে এরূপ লোকের অন্তরে আকাঙ্ক্ষা (সঞ্চার) হয়, যার অন্তরে কুপ্রবৃত্তি রয়েছে।
(সূরা আহযাব : ৩২)
ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ;১৯/১৯৩ এ নারীদের আওয়াজ সতরের অন্তর্ভুক্ত
হওয়ার (মারজুহ) রেওয়াতকে বর্তমান প্রেক্ষাপটে অগ্রাধিকার দিয়ে বলা হয়েছে যে,পর-পুরুষের সামনে মহিলা বক্তৃতা
দিতে পারবে না।বক্তৃতা প্রদান জায়েয হবে না।
যেহেতু
নারীকন্ঠ মূলত সতরের অন্তর্ভুক্ত নয়,তাই
ফিৎনার আশংকা না থাকলে তথা বৃদ্ধ মহিলা বা বিশেষ প্রয়োজন থাকলে তাদের কন্ঠ শুনার অনুমোদন
দেয়া যেতে পারে। সতর্কতামূলক এত্থেকে বেঁচে থাকাই উত্তম।
বিস্তারিত
জানতে ভিজিট করুন- https://www.ifatwa.info/1058
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইউটিউবে উন্মোক্তভাবে নারীদের তিলাওয়াত ছেড়ে দেওয়াটা কখনো
জায়েয হতে পারে না। কেননা এতে করে ফিতনা জন্ম নিবে। তবে শ্রোতা একজন নারী হিসেবে, ঐ মহিলা ক্বারীর তিলিওয়াত শুনতে
পারবেন।