১/ আমি যদি লেখাপড়া করতে চাই তাহলে লেখাপড়ার খরচ ব্যাংকার পাত্র(যদি সুদের সাথে সম্পর্কিত) দেয় তাহলে কি প্রয়োজনের অতিরিক্ত?
২/সুদ সম্পর্কিত ব্যাংকার যদি দামি খাবার, দামি কাপড় পড়ে আমিও কি সেই দামি খাবার সেরকম দামি কাপড় পড়তে পারব নাকি সেদিন না খেয়ে থাকব,??
৩/সুদ সম্পর্কিত ব্যাংকার স্বামী যদি কখনো দামী নাস্তা বা উপহার দেয় (বিয়েতে বা বিয়ের পরে)সেগুলা কি নেয়া যাবে যেহেতু সেসব গ্রহন না করলে উনি কষ্ট পেতে পারে নাকি সেগুলা নেয়া যাবেনা??
৩/আমি যদি নিজ সম্পদ বা টাকা খরচ না করে উনার থেকেই নি( যদি সে সুদ সম্পর্কিত কাজ করেও) তাহলে কি গোনাহগার হব?
৪/ভরনপোষন মানে কি স্বামী(সুদ সম্পর্কিত ব্যাংকার) যা খায় তা খাওয়া, যত দামি (সস্তা হোক বা দামী) পোষাক বা যেসব জিনিস ইউজ করে( যেমন ফার্নিচার,ফ্রিজ,)তার মত দামি কাপড় বা সেসব জিনিস ইউজ করা ?
৫/ দেনমোহর পরিশোধ করতে বললে সুদ সম্পর্কিত ব্যাংকার যদি নিজের বেতন থেকে প্রতিমাসে পরিশোধ করে তাহলে কি তা গ্রহন করা জায়েজ আছে??
৬/খাবার,পোশাক এর বাইরে ওয়াইফাই বিল বা এম্বি খরচ,,কত রকম পারসোনাল মেয়েলি খরচ প্রতিমাসে হয়ত বাধ্যগত খরচ যা উল্লেখ করতে হয়ত পারতেসিনা,এসব কি প্রয়োজনীয় ভরনপোষনের মধ্য পড়ে?
৭/সুদ সম্পর্কিত ব্যাংকার এর যদি জমি থাকে, এরপরেও যদি আমি তাকে বলি আমার দেনমোহর আমাকে পরিশোধ করে দিতে হবে সেটা বেতন থেকে হোক বা জমি বিক্রি করে এটা করলে সে যদি বেতন থেকে দেয়,তাহলে কি নেয়া জায়েজ?
৮/সুদ সম্পর্কিত ব্যাংকার যদি এক জায়গায় থাকে,এখন যদি তার কাছে না নেয় বা আমি যদি লেখাপড়া করব বলে আমি যদি তাকে শহরে বাসায় রাখতে বলি লেখাপড়া বা এমনিতে,(শ্বাশুড়িকে সাথে নিয়ে বা শ্বাশুড়ি ছাড়া) এটা কি প্রয়োজন অতিরিক্ত নাকি তিনি যেখানে কর্মস্থল সেখানে না নেয়া পর্যন্ত শহরে রাখতে বলা জায়েয হবেনা?
৯/আমার ইচ্ছা করতেসে আল্লাহ্'র প্রতি ভরসা রেখে অপেক্ষা করতে পাশাপাশি আল্লাহ্ তাওফিক দিলে টিউশন জবের চেষ্টা করতে ,হালাল ইনকামকারী কে বিয়ে করেল হয়ত ওয়াসওয়াসা আসবেনা এবং আমার জমানো টাকা খরচ না করা,,কিন্তু আপনি পুর্বের (রিলেটেড লিংক এর পোস্টের প্রশ্ন গুলার উত্তর) প্রশ্নের উত্তরে বিয়ে করার পরামর্শ দিয়েছেন।আমার এখন কি করা উচিত?