ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الْإِسْلَامُ ۗ وَمَا اخْتَلَفَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ إِلَّا مِن بَعْدِ مَا جَاءَهُمُ الْعِلْمُ بَغْيًا بَيْنَهُمْ ۗ وَمَن يَكْفُرْ بِآيَاتِ اللَّهِ فَإِنَّ اللَّهَ سَرِيعُ الْحِسَابِ
নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম। এবং যাদের প্রতি কিতাব দেয়া হয়েছে তাদের নিকট প্রকৃত জ্ঞান আসার পরও ওরা মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে, শুধুমাত্র পরস্পর বিদ্বেষবশতঃ, যারা আল্লাহর নিদর্শনসমূহের প্রতি কুফরী করে তাদের জানা উচিত যে, নিশ্চিতরূপে আল্লাহ হিসাব গ্রহণে অত্যন্ত দ্রুত।(সূরা আলে ইমরান-১৯)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইসলাম ব্যতিত বাদবাকী আর কোনো ধর্মই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। কিছু ধর্ম আসমানি এক সময় ছিলো কিন্তু পরবর্তীতে মানুষের দ্বারা বিকৃতি হয়েছে, এবং কিছু ধর্ম মূল থেকে মানব রচিত। সুতরাং সবাইকে যার যার ধর্ম পালনের প্রতি উৎসাহ দেওয়া কখনো জায়েয হবে না। তবে যেহেতু আপনি অনিচ্ছাসত্ত্বে এমনটা বলে ফেলছেন, তাই আপনার ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না। আপনি তাওবাহ ইস্তেগফার করবেন।আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবেন
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তা'আলা বলেন,
(وَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ فِيمَا أَخْطَأْتُمْ بِهِ وَلَكِنْ مَا تَعَمَّدَتْ قُلُوبُكُمْ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا)
এ ব্যাপারে তোমাদের কোন বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, তবে ইচ্ছাকৃত হলে ভিন্ন কথা। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।(সূরা আহযাব-৫)