ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
জাবির ইবনু সামুরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত।
عَنْ جَابِرِ بْنِ سَمُرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لَيَنْتَهِيَنَّ أَقْوَامٌ يَرْفَعُونَ أَبْصَارَهُمْ إِلَى السَّمَاءِ فِي الصَّلاَةِ أَوْ لاَ تَرْجِعُ إِلَيْهِمْ "
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ যেসব লোক সালাতের মধ্যে আকাশের দিকে তাকায় তাদের এমন করা থেকে বিরত থাকা উচিত। অন্যথায় তাদের দৃষ্টিশক্তি ফিরে আসবে না। (সহীহ মুসলিম-৮৫২)
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত।
عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: مَا بَالُ أَقْوَامٍ يَرْفَعُونَ أَبْصَارَهُمْ إِلَى السَّمَاءِ فِي صَلَاتِهِمْ، فَاشْتَدَّ قَوْلُهُ فِي ذَلِكَ حَتَّى قَالَ: لَيَنْتَهُنَّ عَنْ ذَلِكَ أَوْ لَتُخْطَفَنَّ أَبْصَارُهُمْ .
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: মানুষের কি হলো যে, তারা সালাতে আকাশের দিকে তাকায়? এ ব্যাপারে তাঁর কথা এত কঠোর হলো যে, তিনি বললেন, হয় তারা এটা হতে ক্ষান্ত থাকবে, না হয় অতি দ্রুত তাদের দৃষ্টিশক্তি ছিনিয়ে নেয়া হবে। (সহীহ বুখারী ৭৫০)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
উক্ত হাদীস সমূহে নামাযে আসমানের দিকে না তাকানোর কথা বলা হচ্ছে, এবং পাশাপাশি ধমকি দেয়া হচ্ছে। তাই নামাযের মধ্যে আসমানের দিকে তাকানো মাকরুহ।