বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হায়েয অবস্থা তাওয়াফ ব্যতিত হজ্ব উমরাহর সকল কাজ করা যায়। ইহরাম বাধা যায়। হায়েয অবস্থায় ইহরাম বাধলে ইহরামের দু রাকাত নামায পড়া যাবে না।বরং পশ্চিম মুখী হয়ে তালবিয়াহ পাঠ করেই ইহরাম বাধতে হবে। যাই হোক ইহরাম বাধার পর হায়েয আসলে হায়েয শেষ হওয়ার অপেক্ষা করতে হবে। হায়েয হায়েয শেষ হওয়ার পর তাওয়াফ করতে হবে। এই অপেক্ষার জন্য বা দেড়ী হওয়ার জন্য কোনো দম(কুরবানি) ওয়াজিব হবে না। যদি হায়েয শেষ হতে হতে ভিসারও টাইম শেষ হয়ে যায়, এবং টাইম বাড়ানো সম্ভব না হয়, তাহলে হরমের মধ্য একটি দম (কুরবানি) ওয়াজিব হবে।
إعلاء السنن (۱۰ ؍ ۳۱۷ ):
"عن عائشة عن النبي ﷺ قال : الحائض تقضي المناسک کلها إلا الطواف بالبیت. رواه أحمد و ابن أبي شیبة".
الدر المختار وحاشية ابن عابدين (رد المحتار) (1/ 290):
""ثم ذكر أحكامه بـ (قوله :يمنع صلاة) مطلقاً، ولو سجدة شكر، (وصوماً) وجماعاً ... (و) يمنع حل (دخول مسجد و) حل (الطواف) ولو بعد دخولها المسجد وشروعها فيه".فقط واللہ اعلم