ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যখন কারো সামনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এসে উপস্থিত হবে।এবং সে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না যে, সে এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিবে।তাহলে এমন পরিস্থিতে তার জন্য উচিৎ ইস্তেখারা করা তথা ভালো দিক কে অন্বেষণ করা।অবশ্যই ইস্তেখারা, নামাযের মাধ্যমেই করবে। ইস্তেখারার পদ্ধতি সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ এক হাদীসে বলেন, দুই রা'কাত নামায পড়ে বিশেষ মনোযোগের সাথে (নিম্নে উল্লেখিত) দু'আ পড়বে।তাহলে হয়তো তার মন কোনো এক দিকে ধাবিত হবে,বা সে স্বপ্নযোগে কোনো এক ইশারা পাবে।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
1472
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি ইস্তেখারা করে একটি দিককে নির্দিষ্ট করে নেওয়ার চেষ্টা করুন। যদি ইস্তেখারা করার পরও কোনো দিককে নির্দিষ্ট করা সম্ভবপর না হয়, তাহলে যেহেতু মাতাপিতাই সবচেয়ে বেশী সন্তানের কল্যান কামনাকারী, তাই মাতাপিতার পরামর্শকে গ্রহণ করে নেওয়াটাই কল্যানকর। তাছাড়া যেহেতু পাত্র দ্বীনদার হিসেবে আপনার মাতাপিতা জানেন, এবং আপনাকে দ্বীন পালনের সুযোগ দিতে পাত্র বদ্ধপরিকর।