ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে,আল্লাহ তা'আলা বলেন,
ﻳَﺎ ﻧِﺴَﺎﺀ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﻟَﺴْﺘُﻦَّ ﻛَﺄَﺣَﺪٍ ﻣِّﻦَ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀ ﺇِﻥِ ﺍﺗَّﻘَﻴْﺘُﻦَّ ﻓَﻠَﺎ ﺗَﺨْﻀَﻌْﻦَ ﺑِﺎﻟْﻘَﻮْﻝِ ﻓَﻴَﻄْﻤَﻊَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻓِﻲ ﻗَﻠْﺒِﻪِ ﻣَﺮَﺽٌ ﻭَﻗُﻠْﻦَ ﻗَﻮْﻟًﺎ ﻣَّﻌْﺮُﻭﻓًﺎ
(তরজমা) তোমরা (পর পুরুষের সাথে) বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন কর না। যাতে এরূপ লোকের অন্তরে আকাঙ্ক্ষা (সঞ্চার) হয়, যার অন্তরে কুপ্রবৃত্তি রয়েছে। (সূরা আহযাব : ৩২)
আমরা বলেছি যে, নারীকন্ঠ যদিও সতরের অন্তর্ভূক্ত নয়, তবে ফিতনার আশংকার দরুণ পর-পুরুষের সামনে নারীদের কন্ঠও পর্দার অন্তর্ভূক্ত। সুতরাং বিনা প্রয়োজনে নারীরা পর-পুরুষের সামনে তাদের কন্ঠকে প্রকাশ করতে পারবে না। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
1058
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন!
আপনি ফুফার সামনে যাবেন না।অাপনি সর্বদা নিম্নস্বরে কথা বলার চেষ্টা করবেন।এবং সর্বদা এ চেষ্টা করবেন যাতে আপনার কন্ঠস্বর আপনার ফুফা বা গায়রে মাহরাম কেউ শুনতে না পায়, তবে যদি এর পরও কেউ শুনে ফেলে, তাহলে এতেকরে আপনার গোনাহ হবে না।