ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ لِلَّهِ تَعَالَى تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ هُوَ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَه هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ الخ
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলার নিরানব্বইটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যে নামগুলোর মধ্যে একটি নাম আল্ল-হ- যিনি ছাড়া আর কোন মা‘বূদ নেই। আর্ রহমান- দয়াময় বা মেহেরবান। হাদীসের শেষপর্যন্ত জানতে ক্লিক করুন-
33358
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)হাদীসে আসমাউল হুসনা কে 'আল্লাহ' দিয়ে শুরু করা হয়েছে। সুতরাং আর-রহমান দিয়ে শুরু না করাই উচিৎ । এবং 'আল ওয়াহিদুল আহাদ' এই নামটা পৃথক না করাই উচিৎ, কেননা দু'টির অর্থ একই।তাছাড়া পৃথক করলে ৯৯ সংখ্যা পেরিয়ে যাবে।
(২) আসমাউল হুসনাকে উপরোক্ত হাদীসের আলোকে সিরিয়ালি হিফজ করা উচিৎ। এলোমেলো ভাবে হিফজ না করাই উচিৎ।