ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যে ব্যক্তি জেনেশুনে কুফরি কথা নিজ জবান দ্বারা উচ্ছারণ করবে, যেই কথা দ্বারা কুফরি অত্যাবশ্যক হয়, তাহলে এমন ব্যক্তির জন্য ঈমান নবায়ন করা ওয়াজিব হয়ে যায়। তবে ভুলে(একটি বলার উদ্দেশ্য ছিলো,কিন্তু মুখ থেকে অন্যটি বের হয়ে যায়) কোনো কুফরি কথা মুখ থেকে উচ্ছারিত হয়ে গেলে, এদ্বারা ঈমান চলে যাবে না। সুতরাং তখন ঈমান নবায়ন করতে হবে না। হ্যা, তখন সতর্কতামূলক ইস্তেগফার করা উচিৎ।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
96278
لما فی الفتاویٰ الشامية:
"ومن تکلم بها مخطئًا أو مکرهًا لایکفر عند الکل". (باب المرتد جلد 4 ص: 224 ط: سعید)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
"ভাইয়ের নামাজ না পড়ার পিছনে কি মানুষের দোষ (কোনো মানুষ জাদু করলো) নাকি আল্লাহ এর দোষ? "
প্রশ্নের বিবরণমতে যেহেতু আপনার 'মা' না জেনে না বুঝে অনিচ্ছাকৃত এমনটা বলেছেন, তাই আপনার মায়ের ঈমানে সমস্যা হবে না।