হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ بَقِيَّةَ، أَخْبَرَنَا خَالِدٌ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، - يَعْنِي ابْنَ إِسْحَاقَ - عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّهَا قَالَتِ السُّنَّةُ عَلَى الْمُعْتَكِفِ أَنْ لاَ يَعُودَ مَرِيضًا وَلاَ يَشْهَدَ جَنَازَةً وَلاَ يَمَسَّ امْرَأَةً وَلاَ يُبَاشِرَهَا وَلاَ يَخْرُجَ لِحَاجَةٍ إِلاَّ لِمَا لاَ بُدَّ مِنْهُ وَلاَ اعْتِكَافَ إِلاَّ بِصَوْمٍ وَلاَ اعْتِكَافَ إِلاَّ فِي مَسْجِدٍ جَامِعٍ
ওয়াহব ইবন বাকীয়্যা ......... আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ই‘তিকাফের জন্য সুন্নাত এই যে, সে যেন কোন রোগীর পরিচর্যার জন্য গমন না করে, জানাযার নামাযে শরীক না হয়, স্ত্রীকে স্পর্শ না করে এবং তার সাথে সহবাস না করে। আর সে যেন বিশেষ প্রয়োজন ব্যতীত মসজিদ হতে বের না হয়। রোযা ব্যতীত ই‘তিকাফ নেই এবং জামে মসজিদ ব্যতীত ই‘তিকাফ শুদ্ধ নয়।
(আবু দাউদ ২৪৬৫)
★ইতেকাফ ভেঙ্গে গেলে শুধু উক্ত দিনের (একরাত এক দিন) ইতেকাফ কাজা আদায় করতে হবে।
সেদিন রোযাও আদায় করতে হবে।
এটাই রাজেহ কওল।
পূর্ণ মাসনুন ইতেকাফের কাজা আদায় করা আবশ্যকীয় নয়।
(কিতাবুন নাওয়াজেল ৬/২৪৮,নাজমুল ফাতওয়া ৩/২৭৮))
,
রমাদান মাসে ইতেকাফরত অবস্থায় যদি কোন যথাযথ কারণে ইতেকাফ ভেঙে যায়, তাহলে আপনি সে ইতিকাফ রমাদনেই কাজা করতে পারবেন।
চাইলে নাকি রমাদানের পর কাজা আদায় করতে পারেন।
এক্ষেত্রে এক দিন এক রাতের ইতেকাফ আদায় করতে হবে।
পূর্ববর্তী রমাদানের ইতেকাফের কাজা এই রমাদানে আদায় করতে পারবেন।
যেকোন মাসে আদায় করলেই হবে।
তবে রোযা সহ এক দিন এক রাতের ইতেকাফ আদায় করতে হবে।
এক্ষেত্রে ঈদুল ফিতরের দিন, যিলহজ্জ মাসের ১০-১৩ এই ৫ দিন ইতেকাফের কাজা আদায় করা যাবেনা।
পূর্ববর্তী রমাদানের ইতেকাফের কাজা এই রমাদানের মূল ইতেকাফের সাথে আদায় করা যাবেনা।
আলাদাভাবে আদায় করতে হবে।