ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
নামাযের কাতার সোজা করা এবং ফাঁকা না রাখা শরীয়তের বিধান সমূহ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান।এবং মাকবুল নামাযের অন্যতম একটি অংশ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম' কাতার সোজা ও পূরিপূর্ণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। সামনের কাতার ফাঁকা রেখে পিছনের কাতারে দাড়ানোকে নিষেধ করেছেন। সুতরাং যদি সামনের কাতারে জায়গা খালি থাকাবস্থায় কেউ পিছনের কাতারে নামাযে দাড়িয়ে যায়, বা পরবর্তীতে ফাঁকা হয়ে যায়, তাহলে পিছনের কাতার থেকে যদি কেউ কিবলামুখী হয়ে এক কাতার সামনে অগ্রসর হয়, তাহলে তার নামায ফাসিদ হবে না। হ্যা, একেক রুকুনে দুই কদম করে করে কয়েক কাতার সামনেও যাওয়া যাবে। এক রুকুনে তিনের অতিরিক্ত কদম ফেলা বা এক রুকুনে কয়েক কাতার সামনে অগ্রসর হলে নামায ফাসিদ হয়ে যাবে।
رد المحتار: (570/1، ط: دار الفکر)
إذا رأى الفرجة بعد ما أحرم هل يمشي إليها؟ لم أره صريحا. وظاهر الإطلاق نعم، ويفيده مسألة من جذب غيره من الصف كما قدمناه فإنه ينبغي له أن يجيبه لتنتفي الكراهة عن الجاذب، فمشيه لنفي الكراهة عن نفسه أولى فتأمل. ثم رأيت في مفسدات الصلاة من الحلية عن الذخيرة إن كان في صف الثاني فرأى فرجة في الأول فمشى إليها لم تفسد صلاته لأنه مأمور بالمراصة. قال - عليه الصلاة والسلام - «تراصوا في الصفوف» ولو كان في الصف الثالث تفسد اه أي لأنه عمل كثير. وظاهر التعليل بالأمر أنه يطلب منه المشي إليها تأمل.
مشی مستقبل القبلة ہل تفسد إن قدر صف ثم وقف قدر رکن ثم مشی ووقف کذلک وہکذا لا تفسد إلخ․
(২)
জামাআত চলাকালীন কাতারের মাঝে ফাঁকা থাকলে বাহির থেকে কোনো ব্যক্তি কাতারবদ্ধ মুসল্লীদের নামাজের সামনে দিয়ে কাতারে প্রবেশ করতে পারবে। এতে কোনো গোনাহ হবে না।