আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
149 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (7 points)

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

"মুসলিম পুরুষের একাধিক বিয়ে" - এই বিষয়টা খুব সেনসিটিভ হয়ে আছে আমাদের সমাজে। সাধারণ মুসলমান তো অনেক দূরের কথা, এক বিশাল সংখ্যক আলেমদের-কেই দেখা যায় এই বিষয়টা এড়িয়ে যেতে, ভাবটা এমন, যে, এই ব্যাপারে কথা বলাই নিষেধ !

একজন প্রখ্যাত আলেম এক মজলিশে বাংলাদেশের মুসলমানদের দ্বিতীয় বিয়ে করার ব্যাপারে তীব্রভাবে ভীত, আতংকিত, নিরুৎসাহিত করেছেন রীতিমতো !

উনার মেজাজে যা বলেছেন, তা এমন, বলতে গেলে - 

এমন কেউ নেই এখন, যিনি একাধিক স্ত্রী-র ভিতর সমতা, ইনসাফ বজায় রাখতে পারবেন। উল্টো সংসারে নাকি আরো বেশি ভেজাল হবে, পেরেশানী হবে।

উনি খুব একটা রাগত স্বরে বলেছেন

আসমানের নিচে, জমিনের উপর কোন কিতাবে লিখা আছে যে একাধিক বিবাহ সুন্নত ?

উনি মুরুব্বী আলেম, বেয়াদবি নয়, সম্মানের সাথেই জানতে চাচ্ছি, উনার এই প্রশ্নের জবাব-টা কি হবে ? আপনাদের ইলম অনুযায়ী।

একাধিক বিয়ের বিধান আল্লাহ-র পক্ষ থেকে। তাহলে এই বিষয়টা নিয়ে এমন গোপন গোপন ভাব কেন ? এইটা কি লজ্জাকর কোনো বিধান ? আল্লাহ কি এমনি এমনি এই বিধান দিয়েছেন ?

সব পুরুষ-ই একেবারে ফেরেশতার মতো, এই কথা তো কেউ বলছে না। শর্ত-স্বাপেক্ষে যদি কেউ একাধিক বিয়ে করে করতে চান, তাহলে কি তাকে উৎসাহ দেওয়া উচিত নয় ? যদি ঐ ব্যক্তির ব্যাপারে সাধারণভাবে জানা থাকে যে তিনি দ্বীনদারী মেনে চলার যথেষ্ঠ চেষ্টা করেন এবং সাথে সাথে শারীরিক ও আর্থিকভাবে যথেষ্ঠ শক্তিশালী ? উল্টো ভয় লাগিয়ে দেওয়া কি ঠিক হবে ?

কে জানে, ঠিক কিসের ভয়ে এই ব্যাপারে কোনো আলোচনা/মুযাকারা হয় না ! জীবনেও মসজিদে জুমার খুৎবার আগে বা অন্য কোনো মাহফিলে এই টপিক নিয়ে খুব একটা সুন্দর আলোচনা দেখলাম না, শুনলাম না, যদিও বা বাংলাদেশের সব জায়গায়, সব আলোচনা শোনা আমার দ্বারা তো সম্ভব নয়। এইটার আলোচনা কি হওয়া উচিত না সময়ে সময়ে ? অন্তত আলেম-শ্রেণী থেকে শুরু করে অবশ্যই সাধারণ মুসলমানদের বেশিরভাগের ভিতরেই এইটা-কে নেগেটিভলি দেখা হয়, যে পুরুষ একাধিক বিয়ে করে তাকে কেমন চোখে যেন দেখা হয়, বেশিরভাগ মানুষের দ্বারা ! এইটা কি এমন না, যে, আল্লাহ-র একটা বিধান-এর ব্যাপারে আমি নেগেটিভ মেজাজ রাখছি ? এইটা কি ঈমানের জন্য ক্ষতিকর নয় ?

বিশেষ করে, অনেক স্ত্রী তার স্বামী-র কাছ থেকে মৌখিক বা লিখিত আকারে, দস্তখত সহ লিখিয়ে নেয়, যেন স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে না করে। এই মহিলার ঈমানের ক্ষেত্রে কি এমন আচরণ মারাত্মক হবে না ? ঈমান আদৌ থাকবে এইভাবে মনে মনে এবং/বা প্রকাশ্যে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে-কে নিচু করে দেখলে ? এইটা প্রকারান্তে এমন নয়, যে, ঐ মহিলা আল্লাহ-র একটি বিধানকে ঘৃণা করছেন ? খারাপ মনে করছেন ?

অনেক পুরুষ একাধিক বিয়ে করে ইনসাফ করেন না, সমতা বজায় রাখেন না, এইটা অবশ্যই ঠিক, এমন আছে। এখন, এদেরকে দেখিয়ে, এদের কথা সামনে এনে এই বিধান এর উপর আমল করা-কে নিরুৎসাহিত করা, ভীত ও আতংকিত করা কি ঠিক ?

এমন অনেকেই আছেন, যারা একাধিক বিয়ে করেছেন, ভালো আছেন, অনেকে অনেক বিধবা-কে এমনকি বিধবার বাচ্চা-সহ বিয়ে করেছেন, এইটা কি খুব চমৎকার ও উত্তম একটি কাজ হয় নি ? এইসব ভালো ভালো উদাহরণ কি চোখে পড়ে না তাঁদের যারা এইটাকে নিচু করে দেখেন ?

আর একটি প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই মজবুত দলিল-সহ দিবেন প্লিজ:

  • পুরুষের জন্য একাধিক বিবাহ করা কি শর্ত-স্বাপেক্ষে শুধুই জায়েজ নাকি সুন্নতও বটে ?

আবার অনেক ক্ষেত্রে অনেক পুরুষের জন্য একাধিক বিবাহ কি ফরজ/ওয়াজীব টাইপ হয়ে যায় না ? যদি শারীরিক ও আর্থিক সামর্থ্য থাকা স্বত্তেও একাধিক বিয়ে না করেন ? যেইখানে ঐ পুরুষের নিজের উপর কন্ট্রোল কম, একটাতে সন্তুষ্ট নন, এক বিবি-র উপর জুলুম হয়ে যাবে যদি পুরুষের চাহিদা-মোতাবেক বার বার শারীরিক মিলনে স্ত্রী রাজি না হন (স্বাভাবিক, স্ত্রীর শারীরিক অক্ষমতা থাকতে পারে, পুরুষের তুলনায়)

সামর্থ্যবান পুরুষরা যদি ইনসাফ ও সমতা বজায় রাখার নিয়তে কোনো বিধবা (সন্তান-সহ হলে তো অনেক ভালো) বা তালাকপ্রাপ্তা-কে ১ম বা ২য় বা ৩য় স্ত্রী হিসেবেও গ্রহণ করতো, তাহলে সমাজে অনেক মজলুম, অসহায় মহিলার উপর কি অনেক বড় এহসান হতো না ?

নিজের বোন, নিজের মেয়েকে ঐসব অসহায়-দের কাতারে রেখে একটু চিন্তা করা কি উচিত নয় ?

যেই মহিলা স্বামীর দ্বিতীয় বিয়েতে বাঁধা দিচ্ছেন, নারাজি দেখাচ্ছেন, উনি কি কখনো চিন্তা করে দেখেছেন, যদি আল্লাহর হুকুমে উনি কখনো স্বামীহারা (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা) হন, তাহলে তিনি কোথায় যাবেন ? তার কি অবস্থা হবে ? বাবা-মা, ভাই কতদিন তাকে করুনা করবে ?

নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রশ্ন নয়, বরং অনেক লম্বা লেখা হয়ে গেলো, অনেক প্রশ্নও তৈরী হয়ে গেলো। ক্ষমা করবেন, এতো কিছু লিখে ফেললাম বলে। লিখার আসলে আরো অনেক কিছু ছিল। আজ আর না।

একটু সুন্দর হিকমতময় আলোচনা/উত্তর চাচ্ছি। আমার চিন্তা-ভাবনায় যদি কোনো ভুল থাকে, সেইটা অনুগ্রহ করে তুলে ধরবেন, ইনশাল্লাহ, নিজেকে শুধরে নিবো। দিনশেষে - আমিও একজন গুনাহগার মানুষ। আমার মাগফিরাতের জন্য দোয়া করবেন।

ওয়াস্সালামু-আলাইকুম,

1 Answer

0 votes
by (559,260 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

https://www.ifatwa.info/6683 নং ফাতওয়ায় বর্ণিত রয়েছে ,
শরীয়তের বিধান মতে একাধিক স্ত্রীর মাঝে যদি ইনছাফ করতে পারে,তাহলে প্রয়োজনের স্বার্থে একাধিক বিবাহ করতে পারবে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন
فانكحوا ما طاب لكم من النساء مثنى وثلاث ورباع 
তোমরা বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমার ভালো লাগে—দুই, তিন অথবা চার। আর যদি আশঙ্কা করো যে সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে (বিয়ে করো)।(সুরা : নিসা, আয়াত-৩)

দ্বিতীয় বিয়ে করার ইসলামী শর্ত বেশ কঠিন অনেক কড়া। আগের স্ত্রীর সব ধরনের হক আদায়ের পর নতুন বিয়ের পরেও সমান তালে সব অধিকার পালন করার আত্মবিশ্বাস থাকলেই কেবল যৌক্তিক কারণে দ্বিতীয় বিয়ে করা যায়।
قال اللہ تعالی:فإن خفتم ألا تعدلوا فواحدة الآیة (سورہ نسا، آیت:۳)
 আল্লাহতায়ালা বলেন, একাধিক বিয়ের সুবিধা যাদের আছে, তারা যদি সম অধিকার বজায় রাখার ক্ষেত্রে ভীত হও, তাহলে এক বিয়ে পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাক। 
وَعَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِىِّ ﷺ قَالَ : «إِذَا كَانَتْ عِنْدَ الرَّجُلِ امْرَأَتَانِ فَلَمْ يَعْدِلْ بَيْنَهُمَا جَاءَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَشِقُّه سَاقِطٌ». رَوَاهُ التِّرْمِذِىُّ وَأَبُوْ دَاودَ وَالنَّسَائِىُّ وَابْنُ مَاجَهْ وَالدَّارِمِىُّ
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যদি কোনো পুরুষের দু’জন সহধর্মিণী থাকে আর সে তাদের মধ্যে যদি ন্যায়বিচার না করে, তবে সে কিয়ামতের দিন একপাশ ভঙ্গ (অঙ্গহীন) অবস্থায় উঠবে। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-https://www.ifatwa.info/6683

একাধিক স্ত্রীর মাঝে দুই বিষয়ে সমতা রক্ষা করা অতীব প্রয়োজন। স্ত্রীদের সঙ্গে রাতযাপন ও ভরণ-পোষণ। 

এ দুই অধিকার সব স্ত্রীর ক্ষেত্রে সমানভাবে স্বামীকে পালন করে যেতে হবে। কোন স্ত্রী সুন্দর বা অসুন্দর, আর কোনটি কুমারী বা বিধবা তা পার্থক্য করা যাবে না। 

কিন্তু কোনো স্ত্রীর প্রতি মনের ভালোবাসা বেশি হওয়া, আবার অন্য স্ত্রীর প্রতি কম হওয়া তা সমতার অন্তর্ভুক্ত নয়। কেননা, এটি মনের বিষয়, আর মনের ওপর কারও কোনো অধিকার নেই। একাধিক স্ত্রীর ক্ষেত্রে শুধু রাতযাপন ও খরচাপাতি এ দুই বিষয়ে সমতা ধর্তব্য। এটাই হলো একাধিক স্ত্রীর মধ্যে সমতা রক্ষার ইসলামি শরিয়তের বিধান। 

হাদিসে আছে, হযরত আয়েশা (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) স্ত্রীদের মধ্যে পালাবণ্টন করতেন এবং ন্যায়বিচার করতেন। আর বলতেন, হে আল্লাহ! আমি আমার শক্তি-সামর্থ্যানুযায়ী পালাবণ্টন করলাম। সুতরাং যাতে শুধু তোমার ক্ষমতা রয়েছে, তাতে আমার শক্তি নেই। কাজেই তাতে তুমি আমাকে ভর্ৎসনা করো না। (তিরমিজি : ১১৭০, আবু দাউদ : ২১৩৬)।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
শরীয়তের বিধান মতে একাধিক স্ত্রীর মাঝে যদি ইনছাফ করতে পারে,তাহলে প্রয়োজনের স্বার্থে একাধিক বিবাহ করতে পারবে।

যে ব্যাক্তি একাধিক বিবাহের ক্ষেত্রে শরীয়তের শর্তাবলী পূর্ণ ভাবে মানার উপরে সক্ষম হয়,তার জন্য একাধিক বিবাহের ক্ষেত্রে ইসলাম অনুৎসাহিত নয়।

একাধিক বিবাহ ইসলামে শর্ত সাপেক্ষে অনুমোদিত, তবে এটি সুন্নাত বা আবশ্যকীয় নয়।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (559,260 points)
এ সংক্রান্ত দারুল উলুম দেওবন্দ এর ফাতওয়াঃ-

(۱): 

ایک سے زیادہ نکاح کرنے کے لیے، یعنی: بیک وقت نکاح میں ایک سے زائد بیویاں رکھنے کے لیے اہم اور بنیادی شرط یہ ہے کہ آدمی اپنے ذاتی ودینی حالات کی روشنی میں اپنے اوپر یہ بھروسہ رکھتا ہو کہ وہ ایک سے زائد بیویاں رکھ کر ان کے درمیان حقوق واجبہ میں انصاف ووبرابری کرسکتا ہے، کسی ایک یا چند بیویوں کی طرف بہت زیادہ جھک کر دوسری بیویوں کے ساتھ زیادتی نہیں کرے گا۔ اور اگر کوئی شخص اپنے اوپر انصاف وبرابری کا بھروسہ نہیں رکھتا تو صرف ایک بیوی پر اکتفا کرے، اس سے زیادہ کے چکر میں نہ پڑے۔ اور ایک سے زائد بیویاں رکھنے کی صورت میں ان کے درمیان انصاف وبرابری آسان نہیں؛ اس لیے بلا ضرورت دوسری بیوی لانے کی کوشش قابل احتراز ہے بالخصوص ہندوستانی ماحول میں ؛ کیوں کہ ہندوستان اور اس جیسے دیگر ممالک میں دوسری شادی کے بعد عام طور پر پہلی بیوی کی طرف سے جو حالات پیش آتے ہیں وہ ہر ایک کے لیے قابل تحمل وبرداشت نہیں ہوتے۔

قال اللہ تعالی:فإن خفتم ألا تعدلوا فواحدة الآیة (سورہ نسا، آیت:۳)،عن أبي ھریرةرضي الله عنه  عن النبي صلی اللہ علیہ وسلم قال: ”إذا کانت عند الرجل امرأتان فلم یعدل بینھما جاء یوم القیامة وشقہ ساقط“(مشکوة شریف ص ۲۷۹،بحوالہ: سنن ترمذی وسنن ابو داود وغیرہ، مطبوعہ: مکتبہ اشرفیہ دیوبند)، (یجب) وظاھر الآیة أنہ فرض، نھر (أن یعدل) أي: أن لا یجور (فیہ ) أي: فی القسم بالتسویة فی البیتوتة (وفی الملبوس والمأکول) والصحبة الخ ( الدر المختار مع رد المحتار، کتاب النکاح، باب القسم، ۴: ۳۷۹،۳۸۰، ط: مکتبة زکریا دیوبند)،(والبکر والثیب والجدیدة والقدیمة والمسلمة والکتابیة سواء) لإطلاق الآیة (المصدر السابق، ص:۳۸۴ ) ومکروھا لخوف الجور فإن تیقنہ حرم ذلک ( المصدر السابق، أول کتاب النکاح، ۴:۶۶)، قولہ: ”ومکروھا“:أي: تحریماً، بحر ، قولہ: ”فإن تیقنہ“أي: تیقن الجور ”حرم“؛ لأن النکاح إنما شرع لمصلحة التحصین وتحصیل الثواب وبالجور یأثم ویرتکب المحرمات فتنعدم المصالح لرجحان ھذہ المفاسد، بحر (رد المحتار)۔

(۲):

حضور صلی اللہ علیہ وسلم نے جو ایک سے زائد (نو تک )نکاح فرمائے، وہ مختلف اہم مصالح کے تحت تھا جیسا کہ علماء نے لکھا ہے، جن میں سے چار سے زائد نکاح آپ کی خصوصیات میں سے ہیں اور چار تک نکاح ہم لوگ بھی کرسکتے ہیں اور غلام وباندی کے زمانے میں غلام شخص کو صرف دو نکاح کی اجازت تھی؛ لیکن یہ صرف اجازت ہے، لازم وضروری یا سنت نہیں ہے؛ اسی لیے حضرات صحابہ کرام، تابعین عظام اور تبع تابعین وغیرہم نے عمومی طور پر چار نکاح کا اہتمام نہیں فرمایا؛ البتہ آدمی بہ وقت ضرورت عدل وانصاف کی شرط کے ساتھ کرسکتا ہے، جائز ہے اور اور ایک سے زائد بیویاں رکھ کر ان کے درمیان نا انصافی کرنا سخت گناہ کا کام ہے ؛ اس لیے اس میں احتیاط چاہیے۔

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...