ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
দুনিয়াবী সবকিছুকে পরিত্যাগ করে আখেরাতের বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকাই ইতিকাফের মূল কাজ। তবে দুনিয়াবী কাজে মগ্ন হলে ইতিকাফ ফাসিদ হবে না।
সুতরাং ইতিকাফ অবস্থায় সময়গুলো যথাযথভাবে কাজে লাগানোর স্বার্থে অযথা কথা না বলাই উচিৎ। বরং এক্ষেত্রে কিতাব পড়ার চেষ্টা করাই উচিৎ।
الھندیۃ: (212/1، ط رشیدیہ)
ویلازم التلاوۃ والحدیث والعلم وتدریسہ وسیر النبی ﷺ والانبیاء علیھم السلام وأخبار الصالحین وکتابۃ امور الدین کذا فی فتح القدیر ولا بأس أن یتحدث بمالا إثم فیہ۔
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার দাদী যদি অযথা অনর্থক কথা বলতেই থাকেন, তাহলে ইতিকাফ স্থলে বসে উনার কথার জবাব দিতে পারবেন। তবে অযথা অনর্থক কথাকে পরিহার করাই শ্রেয়।