ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) ইউটিউব থেকে কুরআন শুনে আর সেটা কুরআন দেখে দেখে মিলিয়ে পড়লে তাতে কোনো সমস্যা হবে না।
(২) জিন্নাত নাম রাখা যাবে না।
(৩) কাউকে কুরআন হাদিয়া দিলে অথবা স্ত্রীকে তার স্বামী কুরআন ক্রয় করে দিলে, হাদিয়া প্ররক বা ঐ স্ত্রীর স্বামীও কুরআন পাঠের সওয়াব পাবে। যতদিন ঐ কুরআন পড়া হবে, ততদিন তারা সওয়াব পাবে।
(৪) একজন মেয়ের চাকরি করা মানে দুনিয়ার সুখ সম্মান পতিপত্তি আরাম আয়েশ স্বাধীনতা অর্জন, কিন্তু দ্বীনকে হারিয়ে ফেলা। তাই যথাসম্ভব চাকুরী থেকে দূরে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করতে হবে।
(৫) বাবা যাকাত না দিলে এর দায়ভার সন্তানের উপর আসবে না। হ্যা, সন্তানের উচিৎ,সর্বদা হেকমতের সাথে ইসলামের যাকাত বিধান, ও আখেরাতের শাস্তি বাবার সামনে তুলে ধরা।
(৬) স্বামী যদি স্ত্রীকে বলে, আমি তোর বাপ। তাহলে এদ্বারা সংসারে কোনো সমস্যা হবে না। হ্যা, এরকম বলা কখনো উচিৎ হবে।
(৭) রাবেয়া বাসরীর জীবনী সম্পর্কে জানতে অনলাইনে খুজ করে তারপর ক্রয় করে নিবেন।
(৮) কাউকে কোনো উদ্দেশ্যের কারণে বিয়ে করলে, বিয়েতে যদি ইজাব কবু্ল পাওয়া যায়, এবং শরয়ী সাক্ষী উপস্থিত থাকে, তাহলে ঐ বিয়ে জায়েয হবে
(৯) ইন্ডিয়ান পণ্য নিয়ে বিজনেস করলে হারাম হবে না। হ্যা, মুসলমানদের পক্ষ থেকে বয়কটের ঘোষণা আসলে, তখন বয়কট করাই উচিৎ।
(১০) ৫০ হাজার টাকা আছে,কোনো সোনা রুপা নেই, তাহলে যাকাত দিতে হবে না।
(১১) সাদ কারিম নাম রাখা যাবে।
(১২) "আমি যাদের গিবত করেছি আমার সব সওয়াব তাদের দিয়ে দেও।"
এরকম না বলে বরং তাদের নিকট গীবত পৌছে থাকলে, তাদের নিকট ক্ষমা চাওয়াই উচিত, নতুবা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
(১৩) ঐ বোনের উচিৎ, সকল প্রকার নেক আমল করা এবং কিছু দান সদকাহ করা।আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুক।আমীন।