আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
87 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (1 point)
আসসালামু আলাইকুম..  আমি খুব অস্বস্তিকর একটি বিষয় সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি...  আমি একটি ফতোয়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি। আমি হুরমতে মুসাহারাত সম্পর্কে অবগত আছি।  আমার শশুরের বয়স ৫৫+..  তিনি অনেক সহজ সরল মানুষ।  তার জ্ঞান অনেক কম। কোনটা ঠিক বেঠিক তিনি অনেক সময় বুঝেন না। কার সাথে কী বলতে হবে,কোনটা বলা যাবে বা কোনটা বলা যাবে না...  তিনি এইগুলো খুব কম ই বোঝেন। আমার বিয়ের পরপরই একটা ঘটনা ঘটে।  একদিন আমি শুয়ে ছিলাম। আমাকে মশা কামড়াচ্ছিল।  তখন তিনি আমার গায়ের উপর কম্বল দেওয়ার সময় বলছিলো আমার মাকে অনেক মশা কামড়েছে.. তখন আমার গায়ে হাত বুলিয়ে দেয়.. আমি সাথে সাথে সরে যাই। আমি সেই রাতেই এইটা আমার হাসবেন্ড এর সাথে শেয়ার করি।  তিনি পরেরদিন তার বাবাকে বোঝায় এইটা ঠিক হয়নি।  এরপর থেকে আমার শ্বশুর আমার সাথে দূরত্ব বজায় রেখে চলতো। এরপর থেকে আমিও উনার সাথে প্রয়োজন ছাড়া কথা বলতাম না।  পরে আরেকদিন কথায় কথায় উনি মায়া থেকে তার নাক আমার মাথায় লাগায়। আমি তখন সাথে সাথে সরে যাই। পরে আবার আমি আমার হাসবেন্ড কে জানাই।  পরে উনি উনার বাবা কে বোঝায়। তারপর থেকে উনি আমার সাথে দূরত্ব বজায় রেখে চলতো।  প্রথম রোজায় আমার শাশুড়ী আম্মু মারা যান।  এরপর বাসায় শুধু আমার শশুর, আমি আর আমার হাসবেন্ড থাকি।  তো আমার শাশুড়ী আম্ম মারা যাওয়ার পর সবাই বলতো আমার শ্বশুর এর সাথে গল্প করতে।  যাতে উনি শ্বাশুড়ি মাকে কিছুটা হলে ভূলে থাকতে পারে। তাই আমি উনার খোজ খবর নিতাম কিন্তু তেমন কথা বলতাম না। উনিও বলতো না।  এতে সবাই খুব নাখোশ হয়। যার ফলে দুই দিন আগে আমি নিজ থেকেই উনাকে বলি ( উনাদের এক জায়গায় দাওয়াত ছিল)  আব্বু ওই খানে কী পড়ে যাবেন।  উনি আমাকে একটা পাঞ্জাবি দেখায়।  তখন আমি বলি এইটা পড়লে আপনাকে ভালো দেখা যায়৷ তখন উনি অনেক খুশি হয়ে বলে তোমরা ছাড়া আমার আর কে আছে....  তোমরাই তো আমার সব।  তখন উনি আমার সাইড থেকে আমার গালে চুমু দেয়। তখন আমি খুব হতভম্ব হয়ে বাথরুমে চলে যাই। তারপর আমি ঠিক করি আমার হাসবেন্ড কে জানাবো।  তো তখন আমি বাথরুম থেকে বের হয়ে রান্নাঘরে যাই।  বাসায় তখন কেউ ছিল না। পরে আমার শশুর আবার রান্নাঘরে আসে। আমি তখন রুটির আটা গুলাচ্ছিলাম। তখন উনি আইসা বলে যেন উনার ছেলের কানে আমি বাড়িয়ে কমিয়ে কিছু না বলি। উনাকে ওয়াদা দিতে। যেহেতু এর আগেও দুইবার উনার ছেলে এই বিষয়গুলো নিয়ে আমার শ্বশুড়কে বুঝিয়েছে। তো আমি তখন নিচের দিকে তাকিয়ে থাকি। তখন উনি আবার আমাকে বলে আমার লক্ষী মা।  এই  সেই। তখন আবার আমার গালে চুমু দেন। আমি তখন কান্না করতে থাকি।  আর রুমে চলে আসি। আমার স্বামী তখন আসে। আমি তখন উনাকে সব জানাই৷ উনি তারপর আমাকে বাপের বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছে।
এখন আমাদের সম্পর্কে কী ঠিক আছে? ফতোয়া জানতে চাচ্ছি।

1 Answer

0 votes
by (685,600 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

হাদীস শরীফে এসেছে 

أخبرنا إسماعیل بن عیاض، حدثنا سعید بن أبی عروبة، من قیس بن سعید، عن مجاهد في الرجل یفجر بالمرأة قال: إذا نظر إلی فرجها فلا یحله له أمها ولا بنتها، أخرجه محمد في الحجج أیضًا ورجاله ثقات (إعلاء السنن: ۱۱/۱۳۲

যার সারমর্ম হলো যদি কেহ কোনো মহিলার লজ্জাস্থানের দিকে দৃষ্টিপাত করে,তাহলে সেই মহিলার মেয়ে বা তার মাকে সে কোনোদিন বিবাহ করতে পারবেনা।

ই'লাউস সুনান ১১/১৩১

أخبرنا أبوحنیفة، عن حماد، عن إبراهیم، قال: إذا قبل الرجل أم أمرأته أو لمسها من شهوةٍ حرمت علیه امرأته، أخرجه محمد في الحجج ورجاله ثقات (إعلاء السنن: ۱۱/۱۳۱)

যার সারমর্ম হলো কেহ যদি তার শাশুড়িকে চুম্বন করে,অথবা উত্তেজনার সাথে স্পর্শ করে,তাহলে স্ত্রী তার উপর চিরজীবনের জন্য হারাম হয়ে যাবে।      

★★হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হবার জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে।

শর্তগুলো হল,
১–

সরাসরি খালি গায়ে বা এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে, যা এতটাই পাতলা যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। যদি এমন মোটা কাপড় পরিধান করে থাকে যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভূত না হয়, তাহলে নিষিদ্ধতা সাব্যস্ত হবে না।

فى الدر المختار- أو لمس ) ولو بحائل لا يمنع الحرارة
وقال ابن عبدين– ( قوله : بحائل لا يمنع الحرارة ) أي ولو بحائل إلخ ، فلو كان مانعا لا تثبت الحرمة ، كذا في أكثر الكتب (الفتاوى الشامية، كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-3/107-108)

যার সারমর্ম হলো যদি কাপড় পরিধান অবস্থায় হয় তাহলে যদি এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে, যা এতটাই পাতলা যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। 
তাহলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবে।   

( যদি এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে,যেটা শরীরের গরমি ভাব অনুভব হয়,তাহলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানীত হবে। ) 

অন্যথায় হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।     

২–

স্পর্শ করলে পুরুষ মহিলা যেকোন একজনের উত্তেজনা অনুভুত হওয়া।

পুরুষের উত্তেজনা অনুভূত হওয়ার লক্ষণ হল গোপনাঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।

وفى رد المحتار- قوله (بشهوة) اي ولو من احدهما،
وفى الدر المختار- وحدها فيهما تحرك آلته أو زيادته به يفتى
وفي امرأة ونحو شيخ كبير تحرك قلبه أو زيادته (الفتاوى الشامية، كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/107-109)  
সারমর্মঃ
উত্তেজিত হওয়ার সীমা হলো লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।
মহিলাদের ক্ষেত্রে কলব তথা অন্তর কেঁপে উঠা, আগে থেকেই কেঁপে উঠে থাকলে স্পর্শ করার পর কাঁপা বেড়ে যাওয়া। 

৩-
স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে। 
আগে বা পরে উত্তেজিত হলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।      

وفى الدر المختار- والعبرة للشهوة عند المس والنظر لا بعدهما
وفى رد المحتار- ( قوله : والعبرة إلخ ) قال في الفتح : وقوله : بشهوة في موضع الحال ، فيفيد اشتراط الشهوة حال المس ، فلو مس بغير شهوة ، ثم اشتهى عن ذلك المس لا تحرم عليه (رد المحتار-كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/108)

যার সারমর্ম হলো স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে। যদি স্পর্শ করার সময় কেউ উত্তেজিত না হয়, তাহলেও নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হবে না। 

বিস্তারিত জানুনঃ  

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে উপরে উল্লেখিত পুরো মাসয়ালাটি আপনার শশুরকে জানাতে হবে। শর্ত গুলো ভালো করে জানাতে হবে।

★সব জেনে তিনি যদি বলেন যে হ্যাঁ সমস্ত শর্ত পাওয়া গিয়েছে, তাহলে হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হয়েছে।

তার ছেলের সাথে আপনার বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। 
তাই এখনই চলে আসতে হবে।
অন্যত্রে বিবাহ বসতে হবে।

★আর যদি তিনি সব শুনে বলেন যে সমস্ত শর্ত পাওয়া যায়নি,তাহলে সেক্ষেত্রে হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হয়নি।

আপনি নিশ্চিন্ত মনে তার ছেলের সাথে ঘর সংসার চালিয়ে যাবেন।

সে মিথ্যা বললে আখেরাতে সেটির শাস্তি সে পাবে,আপনার শাস্তি হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
উল্লেখ্য যে, আমার স্বামী গতকাল আমার শ্বশুড়কে বারবার জিজ্ঞাসা করেছে। বলছে বাবা,সত্যি বলছি আমাকে শয়তান ওয়াসওয়াসা দেই নাই। আমি মন থেকে খুশি হয়েই এইটা করছিলাম। এইখানে শয়তান আমাকে কুমন্ত্রনা দেই নাই।

আর হে সত্যি কথা বলতে কি,,আমার কাছেও নরমালি মনে হয়েছে।কোনো খারাপ নিয়তে উনি করেন নাই।খুশি হয়ে মা সোনা করেই বলতেছিলো । আর হে খারাপ ইন্টেনশন দেখলে তো আমিই ওনার সাথে ওল্টা রিয়েক্ট করতাম । আমারো তাই মনে হয়েছে যে,উনি খারাপ নিয়তে এইটা করেন নাই। উনার জামা চয়েজ করে দিছি বিধায় ওনি অনেক খুশি হয়ে জান,আর অজ্ঞতাবশত আমাকে মা -সোনা সম্মোধন এর মাধ্যমে চুমো দিয়ে ফেলেন। পরে হয়তো তিনি ভাবছেন যে তার ছেলে জানলে আবার আমার শ্বশুরকে ধরবেন।তাই ওয়াদা করার ব্যাপারটাও উনি আমার স্বামীর কথা শুনার ভয়ে বলছিলো। কারন উনি হিতাহিত জ্ঞান ছাড়াই অনেক কাজ করেন। উনি ভাবেন এইটা করা যায়,বাট এইটা বা ওইটা কোনটা ভালো বা মন্দ,ওনি মাঝে মাঝে ভূলে যায়। আর উনি আমাকে ২য়বার চুমু দিয়ে বলছিলো যে,তুমি আমার মা,তাই মা ছেলেকে চুমু দিতে পারে,কোনো সমস্যা নাই। তুমি আমাকেও চুমু দিতে পারো। উনি তখন ব্যাপারটাকে আমার সামনে নরমাল উপস্থাপন করতে চাইছিলেন।যাতে ওনার ছেলেকে না বলি। উনি ভাবতেন যে,যা কিছু ঘটে এইটা নরমালি না নিয়ে আমি ওনার ছেলেকে বাড়িয়ে বাড়িয়ে বলি। তাই পরে উনি বলেই ফেললেন,"মা তুমি আমাকে ওয়াদা দেও যে,আমার ছেলেকে এইটা বলবে না। তাছাড়া এর আগের দুইবারো তুমি বাড়িয়ে বাড়িয়ে আমার ছেলের কাছে বলছো।ছেলে তো পুরো ঘরে ঝামেলা সৃষ্টি করেছে।"মানে উনি আমাকে বুঝাতে চাচ্ছেন ব্যাপারটা মা ছেলের মতো। তবে হে আমি আবারো বলি,আমার কাছেও মনে হয়েছে উনি অনেক খুশি হয়েই এই কাজটি করেছে,আমার কাছেও কোনো ব্যাড ইন্টেনশন মনে হয়নি।তাছাড়া এরও দুইদিন আগে আমার হাতে মশা কামরাচ্ছিলো,উনি মশা মারার সময় আমার হাত ধরে বলে আমার বউমার হাত কত সুন্দর। তাছাড়া উনি প্রায়ই বলে,আমার কালো ছেলে অনেক সুন্দর বউ পাইছে। তবে এক্ষেত্রেও আমার কাছে মনে হলো উনি আমাকে নিয়ে প্রাউড ফিল করে যে,উনার কালো ছেলে সুন্দর বউ পাইছে। একেবারে সত্য বলতে কোনো সময়ই আমার কাছেও মনে হয়নি,উনি কোনো ব্যাড ইন্টেনশন এই কাজগুলো করতো। বরং দেখতাম সহজ সরল চেহারায় অনেক খুশি হয়েই এইসব কথা বলতেন। উনার ফেইস দেখতে এই রকমই মনে হতো। আর উনার ছেলে গতকাল জিজ্ঞাসা করাতে বারবারই উনি বলছেন যে, শয়তান আমাকে কুমন্ত্রনা দেই নাই,আমি মন থেকে খুশি হয়ে করে ফেলছিলাম । তো ঘটনাটা ঘটার পরদিন সকালে আমার চাচা শ্বশুর জানতে পেরে ভাইকে জিজ্ঞাসা করছে,উনি নাকি চোখ টলমল করে বলছে আমি চুমা দেই নাই। মাথা লাগাইছি।বাট এরপর উনি লজ্জায় অনুতপ্ত হয়ে আমার হাসব্যান্ডকে নিজের রুমে ডেকে নিয়ে বলছিলো যে,বাবা আমাকে মাফ করে দে,শয়তানের ধোকায় পইরা আমি এইটা করে ফেলছি। গতকাল রাত্রে জিজ্ঞাসাবাদের সময় আমার স্বামী বল্লো যে,"আব্বু তুমি না বল্লা যে শয়তান  ওয়াসয়াসা দেই নাই।তুমি মন থেকে খুশি হয়ে করছো।তাহলে আগেরদিন সকালে যে বল্লা শয়তানের ধোকায় পরে এমন করছো। কই তখন তো বল্লা শয়তানের ধোকায় পরে নাকি করছো। তাহলে এখন কেনো বলতেছো যে,শয়তান ওয়াসওয়াসা দেই নাই।" পরে আমার শ্বশুর বলছে যে, " তখন তো কিছু একটা বলতে হইবো,তাই বলছি।কিন্তু সত্যি বলছি আমি মন থেকে খুশি হয়েই দিছিলাম।" অর্থাৎ উনি সাময়িক সময়ের জন্য বড় ধরনের ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য শয়তানকে দোষী করেছিলো। যা পরে অস্বীকার স্বরুপ করে, বলতেছে, "আমাকে শয়তান ধোকা দেই না। আমি মন থেকে খুশি হয়ে করেছিলাম কাজটা। "

আজকে রাত্রে আবার আপনার দেওয়া সব পড়ে উনাকে শুনাবে। 

মাননীয় ওস্তাদ, এখন কি করবো..! আশা করি বলবেন। আমি অনেক টেনশনে আছি।
by (685,600 points)
আপনার শশুর যদি বলে যে সেই সময় তার কোনো উত্তেজনা ছিলোনা,সেক্ষেত্রে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানিত হবেনা। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...