ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ মূসা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে,
عَنْ أَبِي مُوسَى، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِنَّمَا مَثَلُ الْجَلِيسِ الصَّالِحِ وَالْجَلِيسِ السَّوْءِ كَحَامِلِ الْمِسْكِ وَنَافِخِ الْكِيرِ فَحَامِلُ الْمِسْكِ إِمَّا أَنْ يُحْذِيَكَ وَإِمَّا أَنْ تَبْتَاعَ مِنْهُ وَإِمَّا أَنْ تَجِدَ مِنْهُ رِيحًا طَيِّبَةً وَنَافِخُ الْكِيرِ إِمَّا أَنْ يُحْرِقَ ثِيَابَكَ وَإِمَّا أَنْ تَجِدَ رِيحًا خَبِيثَةً " .
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সৎসঙ্গ ও অসৎসঙ্গের উদাহরণ মিশক বিক্রেতা ও অগ্নিকুণ্ডে ফুৎকারকারীর (কামারের) ন্যায়। মিশক বিক্রেতা হয়ত তোমাকে কিছু দিবে। (সুগন্ধি নেয়ার জন্যে হাতে কিছুটা লাগিয়ে দিবে) অথবা তুমি তার কাছ হতে সামান্য ক্রয় করতে পারবে কিংবা তুমি তার থেকে সুঘ্রাণ লাভ করবে। আর অগ্নিচুলায় ফুৎকারকারী হয়ত তোমার কাপড়কে পুড়াবে কিংবা তুমি তার দুর্গন্ধপ্রাপ্ত হবে।(সহীহ মুসলিম-৬৫৮৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যদি আপনার ঐ বন্ধুর ইসলামকে নিয়ে কটাক্ষ করে থাকে, তাহলে তার ঈমান চলে যাবে। কিন্তু যদি সে আপনাকে নিয়ে ব্যঙ্গোক্তি করে, তাহলে এমন বন্ধুর দ্বারা আপনার কোনো লাভ হবে না, তাকে এড়িয়ে চলাই যৌক্তিকতা।