বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
‘আয়িশাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন,
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ عُرْوَةَ وَأَبِي بَكْرٍ قَالَتْ عَائِشَةُ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُدْرِكُهُ الْفَجْرُ فِي رَمَضَانَ مِنْ غَيْرِ حُلْمٍ فَيَغْتَسِلُ وَيَصُومُ
রমাযান মাসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ভোর হয়ে যেত ইহ্তিলাম (স্বপ্নদোষ) ব্যতীত (জুনুবী অবস্থায়)। তখন তিনি গোসল করতেন এবং সওম পালন করতেন। (সহীহ বোখারী-১৯৩০)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
গোসল ফরয অবস্থায় সেহরি খাইলে, এবং সেহরির সময় শেষ হওয়ার পর গোসল করলে রোযা বিশুদ্ধ হবে। রোযাতে কোনো সমস্যা হবে না।