জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
এক্ষেত্রে আপনার ইনকামে কোনো ইফেক্ট পড়বেনা।
তবে আপনি ঈমানী দায়িত্ব হিসেবে তাকে নিয়মিত পর্দার জন্য নসিহত করবেন।
(০২)
এক্ষেত্রে স্বলাতে কোনো সমস্যা হবেনা।
(০৩)
অযু গোসলের জায়গা আলাদা করাই ভালো,এটাই সর্বোচ্চ সতর্কতা।
হাদিস শরিফে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবন মুগাফফাল রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
لَا يَبُولَنَّ أَحَدُكُمْ فِي مُسْتَحَمِّهِ ، فَإِنَّ عَامَّةَ الْوَسْوَاسِ مِنْهُ
তোমাদের কেউ যেন গোসলখানায় পেশাব না করে। কেননা, অসওয়াসা সাধারনণতঃ এজন্যই সৃষ্টি হয়। (আবু দাউদ ২৭, তিরমিযী ২১)
তাছাড়া সেখানে মানুষের পেশাব থাকে,যেটা নাজাসাতে গলিযা (কঠোর নাপাক)। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন,
استنزهوا من البول فإن عامة عذاب القبر منه
তোমরা পেশাবের অপবিত্রতার ব্যাপারে সতর্ক থাক। কারণ অধিকাংশ কবরের আযাব এর কারণে হয়ে থাকে। (দারাকুতনী ৪৭৬)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
কেউ যদি গোসল+ওযুর স্থানে প্রস্রাব করে এবং পরে সে স্থান ভালোভাবে ধুয়ে তারপর গোসল+ওযু করে তাহলে গুনাহ হবেনা।
(০৪)
হ্যাঁ, এতে সে আপনার হক্ব নষ্ট করেছে।
সে আপনার সাথে কৃত ওয়াদা/চুক্তি ভঙ্গ করেছে।