মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
سَیَقُوۡلُوۡنَ ثَلٰثَۃٌ رَّابِعُہُمۡ کَلۡبُہُمۡ ۚ وَ یَقُوۡلُوۡنَ خَمۡسَۃٌ سَادِسُہُمۡ کَلۡبُہُمۡ رَجۡمًۢا بِالۡغَیۡبِ ۚ وَ یَقُوۡلُوۡنَ سَبۡعَۃٌ وَّ ثَامِنُہُمۡ کَلۡبُہُمۡ ؕ قُلۡ رَّبِّیۡۤ اَعۡلَمُ بِعِدَّتِہِمۡ مَّا یَعۡلَمُہُمۡ اِلَّا قَلِیۡلٌ ۬۟ فَلَا تُمَارِ فِیۡہِمۡ اِلَّا مِرَآءً ظَاہِرًا ۪ وَّ لَا تَسۡتَفۡتِ فِیۡہِمۡ مِّنۡہُمۡ اَحَدًا ﴿۲۲﴾
কেউ কেউ বলবে, তারা ছিল তিনজন তাদের চতুর্থটি ছিল তাদের কুকুর এবং কেউ কেউ বলবে, তারা ছিল পাঁচজন, তাদের ষষ্ঠটি ছিল তাদের কুকুর, গায়েবী বিষয়ে অনুমানের উপর নির্ভর করে। আবার কেউ কেউ বলবে, তারা ছিল সাতজন, তাদের অষ্টমটি ছিল তাদের কুকুর। বলুন, আমার রবই তাদের সংখ্যা ভাল জানেন; তাদের সংখ্যা কম সংখ্যক লোকই জানে। সুতরাং সাধারণ আলোচনা ছাড়া আপনি তাদের বিষয়ে বিতর্ক করবেন না এবং এদের কাউকেও তাদের বিষয়ে জিজ্ঞেস করবেন না।
(সুরা কাহাফ ২২)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
معجم الاوسط: (175/6، ط: دار الحرمین)
عن الضحاك بن مزاحم، عن ابن عباس، في قول الله عز وجل: {ما يعلمهم إلا قليل} [الكهف: ٢٢] ، قال ابن عباس: «أنا من أولئك القليل مكسمليثا، وتمليخا وهو المبعوث بالورق إلى المدينة، ومرطولس، ويثبونس، وذرتونس، وكفاشطيطوس، ومنطنواسيسوس وهو الراعي والكلب اسمه قطمير، دون الكردي، وفوق القبطي، لا أظن فوق القبطي» قال أبو شبيل: قال أبي: «بلغني أنه من كتب هذه الأسماء في شيء وطرحه في حريق سكن الحريق»
সারমর্মঃ-
মু'জামুল আওসাত গ্রন্থে আসহাবে কাহাফ এর নাম হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ সূত্রে উল্লেখ রয়েছেঃ-
مُکْسَلْمِیْنَا، تَمْلیخا، مَوْطُوْنَسْ، سَنُوْنَسْ، سَارِیْنُوْتَسْ، ذُوْنَوَاسْ، کَعَسْطَطیُوْنَسْ۔
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হাশিয়ায়ে জালালীর মধ্যে আসহাবে কাহাফের নামের ফজিলত লেখা আছে।
কোনো হাদীস গ্রন্থে এসব নামের ফায়দা উল্লেখ আছে বলে আমাদের জানা নেই।