বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
’আবদুল্লাহ ইবনু ’উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত।
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ مَسْلَمَةَ حَدَّثَنَا مَالِكٌ عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَأَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم ذَكَرَ رَمَضَانَ فَقَالَ لاَ تَصُومُوا حَتَّى تَرَوْا الْهِلاَلَ وَلاَ تُفْطِرُوا حَتَّى تَرَوْهُ فَإِنْ غُمَّ عَلَيْكُمْ فَاقْدُرُوا لَهُ
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমাযানের কথা আলোচনা করে বললেনঃ চাঁদ না দেখে তোমরা সওম পালন করবে না এবং চাঁদ না দেখে ইফ্তার করবে না। যদি মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে তার সময় (ত্রিশ দিন) পরিমাণ পূর্ণ করবে। (সহীহ বোখারী-১৯০৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
উক্ত হাদীসে চাদ দেখে রোযা রাখা এবং চাদ দেখে রোযাকে ভঙ্গ করার কথা বলা হচ্ছে। সুতরাং আপনি ঢাকা থেকে রোযা রেখে চট্টগ্রামে যান, তাহলে চট্টগ্রামের হিসেব অনুযায়ী ইফতার করবেন। চট্টগ্রামে যখন সূর্যাস্ত হবে, তখনই আপনি ইফতার করবেন।