আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
180 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (32 points)
edited by

আসসালামু আলাইকুম।
আমি প্রথম একটা দোকান থেকে (ধরেন, দোকান a) ৩০০ টাকা দিয়ে একটা টি-শার্ট কিনেছি । এরপর আরেকটি দোকানে যাই (ধরেন, দোকান b) , আরেকটি টি-শার্ট কিনতে। সেখানে গিয়ে টিশার্ট পছন্দ হওয়ার পর দামাদামির সময় আমার এক বন্ধু ২৫০ টাকা বলে। দোকানদার ৩০০ টাকা বলে। তখন আমার বন্ধু বলে " ভাই একটা টি-শার্ট কিনেছি , যদি ২৫০ টাকা হয়, তাহলে এইটা দেন।" তারপর b দোকানের দোকানদার ২৫০ টাকা দিয়ে দেয়।
এখন বিষয় হচ্ছে, আমি যখন b দোকান থেকে টি-শার্ট কিনতে যাই, তখন দামাদামির সময় আমার বন্ধু যে b দোকানদারকে বলে যে " ভাই একটা টি-শার্ট কিনেছি, যদি ২৫০ টাকা হয়, তাহলে এইটা দেন।"

এখন আমার বন্ধুর কথাটি কি মিথ্যা হয়েছে?

কারন ও তো সরাসরি এইটা বলে নাই যে, "ভাই ২৫০ টাকা দিয়ে অন্য একটা টি-শার্ট কিনেছি, যদি ২৫০ টাকা হয়, তাহলে এইটা দেন।"
***ও বলেছে,
"ভাই একটা টি-শার্ট কিনেছি, যদি ২৫০ টাকা হয়, তাহলে এইটা দেন।" (কিন্তু অবশ্য এই কথা দ্বারা বুঝা যায়, অন্য একটি দোকান অর্থাৎ a দোকান থেকে আমরা যেই টিশার্টটি কিনেছি সেটাও ২৫০ টাকা দিয়ে কিনেছি)***
***মানে কথাটা অনেকটা indirect ভাবে বলা হয়েছে (ভাই একটা টি-শার্ট কিনেছি(এই কথা দ্বারা বুঝা যায়, আগের টাও ২৫০ টাকা দিয়ে কিনেছি), যদি ২৫০ টাকা হয়, তাহলে এইটা দেন।)। মানে Direct না বলে অনেকটা এমন ভাবে বলা হয়েছে যে, দোকানাদার মনে করবে আগের a দোকানের থেকে যেই টি-শার্ট টা কিনেছে সেইটা ২৫০ টাকাই নিয়েছে।***


আমি দোকানেই বিষয়টা খেয়াল করেছি। এখন আমি যদি তখন সরাসরি বলতাম যে আগের টা যেটা কিনেছি সেটা তো আর ২৫০ টাকা না। তাহলে আমার বন্ধু সরম পেতে পারতো।তাই আর বলি নাই। পরে এলাকায় আসার পর বলেছি যে, "আপনি মিথ্যা কথা বলতে গেলেন ক্যান, এমনেই দামাদামি করতেন। ভাই একটা টি-শার্ট কিনেছি এই কথা দ্বারা দোকানদার বুঝবে আগের টি-শার্ট টা ২৫০ টাকাই নিয়েছে।"
উত্তরে আমার বন্ধু বলেছেঃ আমি তো বলি নাই, ভাই একটা টি-শার্ট ২৫০ টাকা দিয়ে কিনেছি। আমি বলেছি, ভাই একটা টি-শার্ট কিনেছি। তখন আমি বলি, কিন্তু কথাটা আপনি ইচ্ছা করে এমন ভাবে বলেছেন, দোকানদার বুঝবে আগের টি-শার্ট টা ২৫০ টাকাই নিয়েছে।"

প্রশ্নঃ১ঃ আমার বন্ধু হয়তো কথাটা ইচ্ছা করেই ঘুরিয়ে বলেছে যাতে উনি directly মিথ্যা না বলার পরেও দোকানদার বুঝে আগের টি-শার্ট টা ২৫০ টাকাই নিয়েছে। এভাবে বলার কারনে আমার বন্ধুর কথাটি কি মিথ্যা হয়েছে?

প্রশ্নঃ২ঃ b দোকানদারকে হয়তো কথাটি ঘুরিয়ে বলা হয়েছে। কিন্তু b দোকানদার ২৫০ টাকায় মানার কারনেই তো আমরা কিনে আনতে পারছি। মানে দোকানদারের সম্মতি তো ছিল তাই ২৫০ টাকায় বিক্রি করেছে। আর হয়তো আমার বন্ধু ওই কথা না বললেও দোকানাদার ২৫০ টাকায় দিয়ে দিতে পারতো।
আমার বন্ধুর কথাটি যদি মিথ্যা হয়ে থাকে, তাহলে ২৫০ টাকা দিয়ে কিনার কারনে ওই ৫০ টাকা দোকানদারের হক মারা হয়েছে? (দোকানদার তো চাইলে মানা ও করতে পারত ২৫০ টাকায়)

প্রশ্নঃ৩ঃ টি-শার্ট টা আমার জন্যই কিনা। এখন সেই কিনা টি-শার্ট টা কি আমি পড়তে পারবো? (কারন আমার সন্দেহ হচ্ছে, যদি আমার বন্ধুর কথাটি মিথ্যা হয়, তাহলে কি ওই ৫০ টাকা দোকানদারের হক মারা হলো কিনা। এখন আমি যদি সেই টি-শার্ট টি পড়ি, তাহলে কি আমার পাপ/হক মারা হবে কিনা)

প্রশ্নঃ৪ঃ ওই সময় আমার বন্ধু যে, কথাটা ঘুরিয়ে বলেছে সেটা আমি বুঝতে পেরেছি, কিন্তু ও যাতে সরম না পায়। তাই তখন আমি কিছু বলিনি। (ও যদি direct বলত যে অন্য দোকান থেকেও ২৫০ টাকা দিয়ে কিনেছি, তাহলে হয়তো আমি বলতাম যে, না ! ৩০০ টাকা দিয়ে কিনেছি। কিন্তু ও তো কথাটা ঘুরিয়ে বলেছে যে, "ভাই একটা টি-শার্ট কিনেছি, যদি ২৫০ টাকা হয়, তাহলে এইটা দেন।") তাই আমি কিছু বলিনি তখন। এর কারনে কি আমার পাপ হয়েছে?



জেনারেল প্রশ্নঃ অনেকেই দোকানে কিছু কিনতে গেলে বলে, যে ভাই ওই দোকানে আরো কম বলেছে (এটা আরকি একতা বদ স্বভাব, বলার জন্য বলে। এটা বললেই যে দোকানাদার দিয়ে দিবে, এমন তো না।দোকানদারের পোষালেই দিবে), সেক্ষেত্রে যদি নতুন দোকান থেকে কোনো কিছু কিনে, সেইটা ব্যবহার করা জায়েজ হবে? (কথাটা হয়তো মিথ্যা বলা হয়েছে, কিন্তু এর কারনে সেটা ব্যবহার করা কি নাজায়েজ হবে?)

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

https://ifatwa.info/4573/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
মিথ্যা কথা বলা শরীয়ত অনুমোদিত নয়। 
নিঃসন্দেহে মিথ্যা বলা হারাম। 
শরিয়তে সত্যকে সর্বত্রই উৎসাহিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সত্য মুক্তি দেয়, মিথ্যা ধ্বংস আনে।

পবিত্র কুরআন শরিফে এসেছে   
لَّعْنَتَ اللَّهِ عَلَى الْكَاذِبِينَ [٣:٦١
তাদের প্রতি আল্লাহর অভিসম্পাত করি যারা মিথ্যাবাদী। {সূর আলেইমরান-৬১}

হাদিস শরিফে এসেছে,
 সাফওয়ান ইবন সুলাইম বলেন,
قِيلَ لِرَسُولِ اللَّهِ ﷺ : أَيَكُونُ الْمُؤْمِنُ جَبَانًا ؟ فَقَالَ: ( نَعَمْ ) ، فَقِيلَ لَهُ: أَيَكُونُ الْمُؤْمِنُ بَخِيلًا؟ فَقَالَ: ( نَعَمْ ) ، فَقِيلَ لَهُ: أَيَكُونُ الْمُؤْمِنُ كَذَّابًا ؟ فَقَالَ: ( لَا )
রসুলুল্লাহ ﷺ -কে জিজ্ঞেস করা হয়েছে, মুমিন কি কাপুরুষ হতে পারে? তিনি উত্তর দিলেন, হ্যাঁ। জিজ্ঞেস করা হয়েছে, মুমিন কি কৃপণ হতে পারে। তিনি উত্তর দিলেন, হ্যাঁ। জিজ্ঞেস করা হয়েছে, মুমিন কি মিথ্যাবাদী হতে পারে? তিনি উত্তর দিলেন, না। (মুয়াত্তা মালিক ২/৯৯০) অর্থাৎ মুমিনের বিভিন্ন চারিত্রিক ত্রুটি থাকতে পারে, তবু সে মিথ্যা বলতে পারে না।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ غَشَّنَا فَلَيْسَ مِنَّا»

হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়। {মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-২৩১৪৭, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৬৪, সুনানে দারেমী, হাদীস নং-২৫৮৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২২২৫, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৪৯০৫}

আবুল ফরয ইবনুল জাওযী রাহ বলেনঃ

ﻭﺿﺎﺑﻄﻪ ﺃﻥ ﻛﻞ ﻣﻘﺼﻮﺩ ﻣﺤﻤﻮﺩ ﻻ ﻳﻤﻜﻦ ﺍﻟﺘﻮﺻﻞ ﺇﻟﻴﻪ ﺇﻻ ﺑﺎﻟﻜﺬﺏ، ﻓﻬﻮ ﻣﺒﺎﺡ ﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻤﻘﺼﻮﺩ ﻣﺒﺎﺣﺎ، ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﻭﺍﺟﺒﺎ، ﻓﻬﻮ ﻭﺍﺟﺐ 

প্রত্যেক ঐ ভালো উদ্দেশ্য যে পর্যন্ত মিথ্যার আশ্রয় ব্যতীত পৌছা  প্রায় অসম্ভব, সেখানে মিথ্যা বলা বৈধ।মাকসাদ(উদ্দেশ্য) মুবাহ হলে,মিথ্যা বলা মুবাহ।মাকসাদ ওয়াজিব হলে মিথ্যা বলা ওয়াজিব
(ফাতাওয়া দারাল ইফতা আল-মিছরিয়্যাহ)

★ব্যাখ্যাঃ
 কোন সৎ উদ্দেশ্য যদি মিথ্যার আশ্রয় ব্যতিরেকে সাধন সম্ভবপর হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া বৈধ নয়। পক্ষান্তরে সে সৎ উদ্দেশ্য যদি মিথ্যা বলা ছাড়া সাধন সম্ভব না হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে মিথ্যা বলা বৈধ। পরন্তু যদি বাঞ্ছিত লক্ষ্য বৈধ পর্যায়ের হয়, তাহলে মিথ্যা বলা বৈধ হবে। 

আর যদি অভীষ্ট লক্ষ্য ওয়াজেবের পর্যায়ভুক্ত হয়, তাহলে তা অর্জনের জন্য মিথ্যা বলাও ওয়াজেব হবে। যেমন কোন মুসলিম এমন অত্যাচারী থেকে আত্মগোপন করেছে, যে তাকে হত্যা করতে চায় অথবা তার মাল-ধন ছিনিয়ে নিতে চায় এবং সে তা লুকিয়ে রেখেছে। এখন যদি কেউ তার সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হয় [যে তার ঠিকানা জানে], তাহলে সে ক্ষেত্রে তাকে গোপন [ও নিরাপদ] রাখার জন্য তার পক্ষে মিথ্যা বলা ওয়াজেব। 

অনুরূপভাবে যদি কারো নিকট অপরের আমানত থাকে, আর কোন জালেম যদি তা বলপূর্বক ছিনিয়ে নিতে চায়, তাহলে তা গোপন করার জন্য মিথ্যা বলা ওয়াজেব। অবশ্য এ সমস্ত বিষয়ে সরাসরি স্পষ্টাক্ষরে মিথ্যা না বলে ‘তাওরিয়াহ’ করার পদ্ধতি অবলম্বন করাই উত্তম।

‘তাওরিয়াহ’ হল এমন বাক্য ব্যবহার করা, যার অর্থ ও উদ্দেশ্য শুদ্ধ তথা তাতে সে মিথ্যাবাদী নয়; যদিও বাহ্যিক শব্দার্থে এবং সম্বোধিত ব্যক্তির বুঝ মতে সে মিথ্যাবাদী হয়। 
,
হযরত আসমা বিনতে ইয়াযিদ রাঃ থেকে বর্ণিত,

 ﻋَﻦْ ﺃَﺳْﻤَﺎﺀَ ﺑِﻨْﺖِ ﻳَﺰِﻳﺪَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﺎ ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ : ( ﻟَﺎ ﻳَﺤِﻞُّ ﺍﻟْﻜَﺬِﺏُ ﺇِﻟَّﺎ ﻓِﻲ ﺛَﻠَﺎﺙٍ : ﻳُﺤَﺪِّﺙُ ﺍﻟﺮَّﺟُﻞُ ﺍﻣْﺮَﺃَﺗَﻪُ ﻟِﻴُﺮْﺿِﻴَﻬَﺎ ، ﻭَﺍﻟْﻜَﺬِﺏُ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺤَﺮْﺏِ ، ﻭَﺍﻟْﻜَﺬِﺏُ ﻟِﻴُﺼْﻠِﺢَ ﺑَﻴْﻦَ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ) 

তরজমাঃ নবীজী সাঃ বলেনঃ তিনস্থান ব্যতীত অন্য কোথাও মিথ্যা বলা জায়েয নয়, ১/স্ত্রীর সাথে ভালবাসার অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে। ২/যুদ্ধের ময়দানে কাফিরের সাথে যুদ্ধ বিষয়ে। ৩/দু-ভাইয়ের মধ্যে সন্ধি স্থাপন করতে।(তিরমিযি-১৯৩৯,আবু-দাউদ-৪৯২১)

আরো জানুনঃ

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
প্রশ্নের বিবরন মতে আপনার বন্ধুর কথাটি মিথ্যা হয়নি।

(০২)
দোকানদার তো সন্তুষ্টি চিত্তেই আপনাকে সেই টি-শার্ট ২৫০ টাকায় দিয়েছে। 
জবরদস্তি করে তো আপনি তাহা নেননি। সুতরাং এক্ষেত্রে  ৫০ টাকা দোকানদারের হক নষ্ট করা হয়নি।

(০৩)
আপনি সেই টি-শার্ট পড়তে পারেন,কোনো সমস্যা নেই।

(০৪)
এর কারনে আপনার পাপ হয়নি।

জেনারেল প্রশ্নের জবাবঃ-
এক্ষেত্রে কথাটা মিথ্যা হবে।
তবে ক্রয়কৃত পন্য ব্যবহার করা নাজায়েজ হবেনা।
বরং তাহা ব্যবহার করা জায়েজ হবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...