বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
الْجُنُبُ إذَا شَرِبَ الْمَاءَ وَلَمْ يَمُجَّهُ لَمْ يَضُرَّهُ وَيُجْزِيهِ عَنْ الْمَضْمَضَةِ إذَا أَصَابَ جَمِيعَ فَمِهِ. كَذَا فِي الظَّهِيرِيَّةِ وَلَوْ كَانَ سِنُّهُ مُجَوَّفًا فَبَقِيَ فِيهِ أَوْ بَيْنَ أَسْنَانِهِ طَعَامٌ أَوْ دَرَنٌ رَطْبٌ فِي أَنْفِهِ ثُمَّ غَسَلَهُ عَلَى الْأَصَحِّ. كَذَا فِي الزَّاهِدِيِّ وَالِاحْتِيَاطُ أَنْ يُخْرِجَ الطَّعَامَ عَنْ تَجْوِيفِهِ وَيُجْرِيَ الْمَاءَ عَلَيْهِ هَكَذَا فِي فَتْحِ الْقَدِيرِ وَالدَّرَنُ الْيَابِسُ فِي الْأَنْفِ يَمْنَعُ تَمَامَ الْغُسْلِ. كَذَا فِي الزَّاهِدِيِّ.
(الفتاوی الھندیة، کتاب الطھارة، الباب الثاني فی الغسل، ۱: ۱۳، ط: المطبعة الکبری الأمیریة، بولاق، مصر)۔
জুনুবি ব্যক্তি যদি পানি পান করে এবং পানি মুখের সমস্ত ভিতরাংশে পৌছে , এবং পানিকে সামন পিছ করে কুলি না করে, তাহলে এদ্বারাও মাদমাদা তথা কুলি করার ফরয আদায় হয়ে যাবে। যদি কারো দাত ভাঙ্গা বা ফাঁকা থাকে, এবং তাতে খাবার আটকে যায়,তাছাড়া যদি ভিজা ময়লা নাকে আটকে যায়,তাহলে পানি দ্বারা দাত এবং নাককে ধৌত করে নিলেই হবে, গোসল হয়ে যাবে। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হল, দাতের ফাক থেকে খাবার বের করে দাতকে ধৌত করে নেয়া।শুকনো ময়লা নাকে থাকে, তা পানি পৌছতো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/১৪)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
দাতের ফাকে পানি পৌছানো ফরয নয়।