(০১)
এক্ষেত্রে দালালকে টাকা দেওয়াটা ঘুষের অন্তর্ভুক্ত হবেনা।তার ইনকাম হালাল থাকবে।
(০২)
প্রথমবার বিসমিল্লাহ বলে প্রবেশ করে ইস্তেঞ্জা+ওজু করতে পারবে।
(০৩)
এর দরুন বিকাশে লেনদেন করা নাজায়েজ হবেনা।
তবে কেউ যদি বিকাশে লেনদেন বন্ধ রাখে,সেক্ষেত্রে তাহা তাকওয়ার পরিচায়ক হবে।
(০৪)
এই বিষয় নিয়ে উলামায়ে কেরামদের মাঝে মতবিরোধ রয়েছে।
হানাফি মাযহাব মতে বিড়াল বিক্রয় জায়েজ,তবে তার আমদানী খাওয়া মাকরুহে তানযিহি।
হাদিসে বর্ণিত হয়েছে:
عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم نَهَى عَنْ ثَمَنِ الْكَلْبِ وَالسِّنَّوْرِ .
জাবির ইবনে ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, “নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুকুর ও বিড়ালের বিক্রয় মূল্য গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন।” [সুনানে আবু দাউদ, অধ্যায়: ইজারা (ভাড়া ও শ্রম বিক্রয়) অনুচ্ছেদ-৬৪, বিড়াল বিক্রয় মূল্য সম্পর্কে, হা/৩৪৭৯-সহিহ]
,
عن جابر رضی اللہ عنہ أن النبي صلی اللہ علیہ وسلم نہی عن أکل الہرّة وأکل ثمنہا (مشکاة: ۳۶۱)
قال في المرقاة أکل لحم الہرّة حرام بلا خلاف وأما بیعہا وأکل ثمنہا فلیس بحرام بل ہو مکروہ (مرقاة)
সারমর্মঃ উক্ত হাদীসের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে যে বিড়ালের গোশত খাওয়া সর্বসম্মতিক্রমে হারাম।
তবে সেটা বিক্রয় করা,তার মূল্য খাওয়া হারাম নয়।
বরং মাকরুহ।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এটা হানাফি মাযহাব এর মত।
তবে এক্ষেত্রে কিছু ইসলামী স্কলারগন মতবিরোধ করেছেন।
সুতরাং তাদের মতানুসারী গন সেই মত অনুযায়ী আমল করতে পারবেন।
কোনো সমস্যা নেই।
আরো জানুনঃ-