জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
আপনার নামাজ হয়েছে।
তবে রুকুর তুলনায় সেজদার সময় একটু বেশি মাথা ঝুকাবেন।
(০২)
লিখে দিলেই ছওয়াব পাবেন।
(০৩)
এ সিদ্ধান্ত সঠিক।
গুনাহ থেকে বেঁচে থাকলেই হলো।
(০৪)
এক্ষেত্রে গুনাহ হবেনা।
তবে তাহা ঈমানের জন্য ক্ষতিকর।
(০৫)
আসলেই যদি সেই ফ্লোরের নাপাকি চুষে নেওয়ার ক্ষমতা থাকে,সেক্ষেত্রে সেই ফ্লোরে তরল নাপাকি পড়ে যদি শুকিয়ে যায় তবে তা পাক হয়ে যাবে।
বিস্তারিত জানুনঃ-
(০৬)
এক্ষেত্রে সে হাত মোবাইলে লাগলে মোবাইল নাপাক হবেনা।
তবে মোবাইলের স্কীনে ভেজা,আদ্রতা ভাব থাকলে সেক্ষেত্রে মোবাইলের স্কীন নাপাক হয়ে যাবে।
(০৭)
আলাদা আলাদা ভিজা টিস্যু দিয়ে তিনবার ঘসে দিতে হবে।
(০৮)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ شَدَّادِ بْنِ أَوْسٍ ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : إِنَّ اللَّهَ تَبَارَكَ وَتَعَالَى كَتَبَ الْإِحْسَانَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ ، فَإِذَا قَتَلْتُمْ فَأَحْسِنُوا الْقِتْلَةَ ، وَإِذَا ذَبَحْتُمْ فَأَحْسِنُوا الذَّبْحَ ، وَلْيُحِدَّ أَحَدُكُمْ شَفْرَتَهُ وَلْيُرِحْ ذَبِيحَتَهُ " . رَوَاهُ مُسْلِمٌ
শাদ্দাদ ইবনু আওস (রাঃ) হতে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা প্রত্যেক জিনিসের প্রতি দয়া ও অনুগ্রহ প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। সুতরাং যখন তোমরা কোন ব্যক্তিকে (ক্বিসাস ইত্যাদিতে) হত্যা করবে, তখন তাকে উত্তম পদ্ধতিতে হত্যা করবে। আর যখন কোন প্রাণীকে যাবাহ করবে, তখন তাকে উত্তমরূপেই যাবাহ করবে। তোমরা অবশ্যই ছুরি ধার দিয়ে নেবে এবং যাবাহকৃত পশুকে শান্তি দেবে।
সহীহ : সহীহ মুসলিম ৫১৬৭, সহীহ ইবনু হিব্বান ৫৮৮৪, সুনানুন্ নাসায়ী আল কুবরা ৮৬৫৮, শু‘আবুল ঈমান ১১০৭১, আবূ দাঊদ ২৮১৫, ইবনু মাজাহ ৩১৭০, দারিমী ১৯৭০, নাসায়ী ৪৪১২, আল মু‘জামুল কাবীর লিত্ব ত্ববারানী ৬৯৭৭, আস্ সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ১৬৫০২, আল মু‘জামুল কাবীর ৭১১৪, মুসনাদে আহমাদ ১৭১১৬, সহীহ আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব ১০৮৯, সিলসিলাতুস্ সহীহাহ্ ৫৫৯, মুসান্নাফ ‘আবদুর রায্যাক ৮৬০৪, মুসান্নাফ আবী শায়বাহ্ ২৭৯৩১।
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
বিনা কারনে তাদেরকে আঘাত করা জায়েজ নেই।