আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
1,039 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (3 points)
বর্তমান সমাজে প্রচলিত একটি নিয়ম বড়দের সালামের সাথে কদমবুচি করা

কদমবুচির ব্যাপারে ইসলামী শরীয়তের বিধান কি???

1 Answer

+1 vote
by (574,380 points)
edited by
জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم 


দারুল উলুম দেওবন্দ এর 533 নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে যে, বুযুর্গানে দ্বীন এবং নেককারদের কদমবুচি করা যদিও জায়েজ আছে,তাবে এটা ছেড়ে দেওয়াই উত্তম।
যাতে সাধারণ মানুষেরা ফিতনার মধ্যে না পড়ে।

দারুল উলুম দেওবন্দ এর 52492
 নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে যে
 ইলম এবং বুযুর্গীর কারনে হাত পায়ে চুমো দেওয়া জায়েজ আছে,তবে সেজদার ছুরত হয়ে গেলে তাহা নাজায়েজ। 
সতর্কতা মূলক তাদেরও কদমবুচি না করা উচিত। 

أن عبد اللہ بن عمر، حدثہ وذکر، قصة قال: فدنونا یعنی من النبی صلی اللہ علیہ وسلم فقبلنا یدہ (سنن أبي داوٴد ح ۵۲۲۳)
সারমর্মঃ উল্লেখিত হাদীসে রাসুল সাঃ এর হাত চুমো দেওয়ার কথা উল্লেখ হয়েছে।   

 زارع وکان فی وفد عبد القیس قال: لما قدمنا المدینة فجعلنا نتبادر من رواحلنا، فنقبل ید النبی صلی اللہ علیہ وسلم ورجلہ (سنن أبي داوٴد ؛ ۵۲۲۰)
সারমর্মঃ কায়েস গোত্রের দল যখন রাসুল সাঃ এর কাছে আসলেন,তখন রাসুল সাঃ এর হাত পা চুমো খেলেন।   

আদাবুল মুফরাদ গ্রন্থে এসেছেঃ
  
975 – حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ قَالَ: حَدَّثَنَا مَطَرُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْأَعْنَقُ قَالَ: حَدَّثَتْنِي امْرَأَةٌ مِنْ صَبَاحِ عَبْدِ الْقَيْسِ يُقَالُ لَهَا: أُمُّ أَبَانَ ابْنَةُ الْوَازِعِ، عَنْ جَدِّهَا، أَنَّ جَدَّهَا الْزَّارِعَ بْنَ عَامِرٍ قَالَ: قَدِمْنَا فَقِيلَ: ذَاكَ رَسُولُ اللَّهِ، فَأَخَذْنَا بِيَدَيْهِ وَرِجْلَيْهِ نُقَبِّلُهَا

[قال الشيخ الألباني] :  ضعيف الإسناد

ইমাম বুখারী রহঃ এর কাছে মুসা বিন ইসমাঈল বলেন, তার কাছে মাতার বিন আব্দুর রহমান আলআনাক বলেছেন, তার কাছে উম্মে আবান বলেছেন, তিনি তার দাদা থেকে বর্ণনা করেছেন, তার দাদা ওয়াযি বিন আমির বলেন, আমি একদা রাসূল সাঃ এর খেদমতে গিয়া হাজির হলাম। আমাকে বলা হল ইনিই হচ্ছেন আল্লাহর রাসূল। আমরা তখন তাঁর হস্তদয় ও পদদ্বয় ধরিয়া চুমু খেলাম। {আলআদাবুল মুফরাদ, ইসলামী ফাউন্ডেশন অনুবাদের হাদীস নং-৯৮৭, আরবী কিতাবের হাদীস নং-৯৭৫}

শায়েখ আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটির সনদ দুর্বল।

سمير بن أمين الزهيري

সামীর বিন আমীন যুহাইরী রহঃ বলেন, সনদ জঈফ, কারণ উম্মে আবান মাজহূল। {আলআদাবুল মুফরাদ বিততালিকাত}

976 – حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْمُبَارَكِ قَالَ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ حَبِيبٍ قَالَ: حَدَّثَنَا شُعْبَةُ قَالَ: حَدَّثَنَا عَمْرٌو، عَنْ ذَكْوَانَ، عَنْ صُهَيْبٍ قَالَ: رَأَيْتُ عَلِيًّا يُقَبِّلُ يَدَ الْعَبَّاسِ وَرِجْلَيْهِ

[قال الشيخ الألباني] :  ضعيف الإسناد موقوف

আব্দুর রহমান বিন মুবারক বলেছেন, তার কাছে সুফিয়ান বিন হাবীব বলেছেন, তার কাছে শুবা বলেছেন, তার কাছে আমর বলেছেন যাকওয়ান থেকে। তিনি সুহাইব থেকে বর্ণনা করেছেন, সুহাইব বলেছেন, আমি হযরত আলী রাঃ কে দেখেছি যে, তিনি হযরত আব্বাসের হস্ত ও পদদ্বয়ে চুম্বন করছেন। {আলআদাবুল মুফরাদ, ইসলামী ফাউন্ডেশন অনুবাদের হাদীস নং-৯৮৮, আরবী কিতাবের হাদীস নং-৯৭৬}

শায়েখ আলবানী রহঃ বলেন, হাদীসটি সনদ দুর্বল, সেই সাথে হাদীসটি মওকুফ।

সামীর বিন আমীন যুহাইরী রহঃ বলেন, সনদ জঈফ, কারণ সুহাইব ইবনে আব্বাস রাঃ এর মাওলা, তিনি গায়রে মারূফ। {আলআদাবুল মুফরাদ বিততালিকাত}

طلب من عالم أو زاھد أن یدفع إلیہ قدمہ ویمکنہ من قدمہ لیقبلہ أجابہ وقیل لا یرخّص فیہ . وفي رد المحتار: قولہ *أجابہ* لما أخرجہ الحاکم أن رجلاً أتی النبي صلی اللّہ علیہ وسلم فقال: یا رسول اللّہ صلی اللّہ علیہ وسلم أرنی شیئًا ازداد بہ یقینًا ... إلی ... قال: ثم أذن لہ فقبل رأسہ ورجلیہ (الحدیث) وقال صحیح الإسناد (رد المحتار مع الدر: 9/550، ط زکریا دیوبند)
সারমর্মঃ    
আলেম এবং বুযুর্গ ব্যাক্তির হাত পায়ে চুমো দেওয়া যাবে।
তবে কেহ কেহ এই ব্যাপারে অনুমতি দেননি।

ইসলামী স্কলারগন বলেছেন,      
দেখা-সাক্ষাৎ এবং বড়দের সম্মান করার সুন্নতি পদ্ধতি রাসূল সাঃ থেকে প্রমাণিত। তাই উক্ত পদ্ধতি রেখে কোন বিধর্মীর পদ্ধতি অবলম্বন করা জায়েজ নয়।

কারো সাথে দেখা হলে সালাম দেয়া। দীর্ঘদিন পর কোন ঘনিষ্ঠ বন্ধু বা আত্মীয়ের সাথে দেখা হলে সালাম দেয়ার পর মুসাফাহা করা বা এবং সর্বোচ্চ কোলাকুলি করা হাদীস দ্বারা প্রমাণিত।

আমাদের দেশে প্রচলিত কদমবুচি এটি হিন্দুয়ানী রুসুম। যা পরিত্যাজ। 

عَنْ قَتَادَةَ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا دَخَلْتُمْ بَيْتًا فَسَلِّمُوا عَلَى أَهْلِهِ، وَإِذَا خَرَجْتُمْ فَأَوْدِعُوا أَهْلَهُ السَّلَامَ»

হযরত কাতাদা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যখন তোমাদের কেউ ঘরে প্রবেশ করে সে যেন উক্ত গৃহবাসীকে সালাম দেয়। আর গৃহ হতে বের হওয়ার সময় গৃহবাসীকে সালাম দিয়ে বিদায় গ্রহণ করবে। {জামে মামার বিন রাশেদ, হাদীস নং-১৯৪৫০, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৮৪৫৯, শরহুস সুন্নাহ লিলবাগাবী, হাদীস নং-৩৩২৮}

عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ: قَالَ لِي رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: يَا بُنَيَّ إِذَا دَخَلْتَ عَلَى أَهْلِكَ فَسَلِّمْ يَكُونُ بَرَكَةً 
عَلَيْكَ وَعَلَى أَهْلِ بَيْتِكَ.

হযরত আনাস বিন মালিক রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ আমাদের লক্ষ্য করে বললেন, হে বৎস! তুমি গৃহে পরিবার-পরিজনের কাখে প্রবেশকালে সকলকে সালাম করবে। এতে তোমার এবং তোমার গৃহের সকলের জন্য কল্যাণ হবে। {সুনানে তিরমিজী, [বাশশার], হাদীস নং-২৬৯৮, আলমুজামুল আওসাত, হাদীস নং-৫৯৯১}

عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لَيْسَ مِنَّا مَنْ تَشَبَّهَ بِغَيْرِنَا، لاَ تَشَبَّهُوا بِاليَهُودِ وَلاَ بِالنَّصَارَى، فَإِنَّ تَسْلِيمَ اليَهُودِ الإِشَارَةُ بِالأَصَابِعِ، وَتَسْلِيمَ النَّصَارَى الإِشَارَةُ بِالأَكُفِّ.

হযরত আমর বিন শুয়াইব তার পিতার সূত্রে তার দাদা হতে বর্ণনা করেন, রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আমাদের ছাড়া অন্য কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাদৃশ্য রেখে চলে, যে আমাদের দলের নয়। তোমরা ইয়াহুদী ও খৃষ্টানদের সাথে সাদৃশ্য স্থাপন করো না। ইহুদীরা সালাম করে আঙ্গুলির ইশারা দ্বারা আর খৃষ্টানরা সালাম করে হাতের তালুর ইশারা দ্বারা। { সুনানে তিরমিজী, [বাশশার], হাদীস নং-২৬৯৫, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৮৫২০, সুনানে কুবরা লিননাসায়ী, হাদীস নং-১০১০০, শরহুস সুন্নাহ, হাদীস নং-৩৩০৮, আলমুজামুল আওসাত, হাদীস নং-৭৩৮০, মুসনাদুশ শামীন, হাদীস নং-৫০৩, মুসনাদুশ শিহাব, হাদীস নং-১১৯১}

عَنِ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا مِنْ مُسْلِمَيْنِ يَلْتَقِيَانِ، فَيُصَافِحَانِ إِلا غُفِرَ لَهُمَا قَبْلَ أَنْ يَتَفَرَّقَا»

হযরত বারা বিন আযেব রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যখন দুজন মুসলিমের মাঝে পরস্পর সাক্ষাৎ হয়, তারপর তারা পরস্পর মুসাফাহা করে, তাহলে তারা পরস্পর থেকে পৃথক হওয়ার আগেই তাদের গোনাহ মাফ করে দেয়া হয়। {শরহুস সুন্নাহ লিলবাগাবী, হাদীস নং-৩৩২৬, মুসনাদে আহমাদ, হাদীসি নং-১৮৫৪৭, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৩৭০৩, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৫২১২, সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-২৭২৭}

عَنْ عَائِشَةَ، رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ: قَدِمَ زَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ الْمَدِينَةَ , وَرَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي بَيْتِي , فَأَتَاهُ , فَقَرَعَ الْبَابَ , فَقَامَ إِلَيْهِ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عُرْيَانًا , وَاللهِ مَا رَأَيْتُهُ عُرْيَانًا قَبْلَهُ ,فَاعْتَنَقَهُ وَقَبَّلَهُ “

হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, হযরত জায়েদ বিন হারেসা রাঃ মদীনায় এলেন। তখন রাসূল সাঃ আমার গৃহে ছিলেন। হযরত জায়েদ এসে রাসূল সাঃ এর দরজায় কড়া নাড়লেন। রাসূল সাঃ তখন বেরিয়ে গেলেন খালি গায়েই। আল্লাহর কসম আমি এর আগে কখনো রাসূল সাঃ কে খালি গায়ে দেখিনি। তারপর তিনি তার সাথে মুআনাকা করলেন এবং তাকে চুমু খেলেন। {তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-৬৯০৫, সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-২৭৩২, শরহুস সুন্নাহ, হাদীস নং-৩৩২৭}

وَمِنْ آيَاتِهِ اللَّيْلُ وَالنَّهَارُ وَالشَّمْسُ وَالْقَمَرُ ۚ لَا تَسْجُدُوا لِلشَّمْسِ وَلَا لِلْقَمَرِ وَاسْجُدُوا لِلَّهِ الَّذِي خَلَقَهُنَّ إِن كُنتُمْ إِيَّاهُ تَعْبُدُونَ [٤١:٣٧] 

তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে রয়েছে দিবস, রজনী, সূর্য ও চন্দ্র। তোমরা সূর্যকে সেজদা করো না, চন্দ্রকেও না; আল্লাহকে সেজদা কর, যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন, যদি তোমরা নিষ্ঠার সাথে শুধুমাত্র তাঁরই এবাদত কর। {সূরা হা-মীম সাজদা-৩৭}

عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ»

হযরত ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি যে জাতির সাদৃশ্য গ্রহণ করে, সে তাদেরই অন্তর্ভূক্ত। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৪০৩১, মুসনাদুল বাজ্জার, হাদীস নং-২৯৬৬, মুসনাদুশ শিহাব, হাদীস নং-৩৯০, মুসনাদুশ শামীন, হাদীস নং-১৮৬২, আলমুজামুল আওসাত, হাদীস নং-৮৩২৭, মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-৩৩০১৬}

,
মোট কথা মাসআলাটি নিয়ে বিজ্ঞ ফুক্বাহায়ে কেরাম এবং মুহাদ্দিসীনে কেরামের মাঝে মতভেদ রয়েছে।

একদল বলেছেন সম্মানার্থে জায়েজ আছে পদচুম্বন করা। কিন্তু তারা সাথে সাথে এ শর্তারোপ করেছেন যে, যেন চুমু খেতে গিয়ে রুকুর সূরত বা সেজদার সূরত না হয়ে যায়। যদি রুকু বা সেজদার সূরত হয়ে যায়, তাহলে তা জায়েজ হবে না। {আলমুজতাবা-৪/২০৫, আলমুহীতুল বুরহানী-৮/১১৮, ফাতাওয়া আলমগীরী-৫/৩৬৯}

আরেক দল ফক্বীহ ও মুহাক্কিকীনদের মতে তা জায়েজ নয়। কারণ বর্তমান প্রচলিত কদমবুচিতে রুকুর হালাত এবং সেজদার হালাত হওয়া স্পষ্ট। সেই সাথে এটি বিধর্মীদের প্রতীক। তাই তা হারাম।


★সুতরাং সতর্কতামূলক প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আমরা বলবো যে  কদমবুচি করা যাবেনা।   


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (574,380 points)
দারুল উলুম দেওবন্দ এর ফতোয়ার লিংকঃ   

https://darulifta-deoband.com/home/ur/halal-haram/52492
,

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...