জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا: «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمَّا قَدِمَ المَدِينَةَ، نَحَرَ جَزُورًا أَوْ بَقَرَةً»".
জাবির (রাঃ)] হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সফর হতে মদীনায় ফিরে আসলেন, তখন একটি উট অথবা গরু যাবাহ করে খাওয়ালেন।
(বুখারী ৩০৮৯.মিশকাত ৩৯০৫।)
وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا لَقِيتَ الْحَاجَّ فَسَلِّمْ عَلَيْهِ وَصَافِحْهُ وَمُرْهُ أَنْ يَسْتَغْفِرَ لَكَ قَبْلَ أَنْ يَدْخُلَ بَيْتَهُ فَإِنَّهُ مَغْفُورٌ لَهُ» . رَوَاهُ أَحْمد
’আব্দুল্লাহ ইবনু ’উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তুমি কোন হাজীর সাক্ষাৎ পাবে তাকে সালাম দিবে, মুসাফাহা করবে আর তাকে অনুরোধ জানাবে, তিনি যেন তোমার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান তার ঘরে প্রবেশের পূর্বেই। কারণ তিনি (হাজী) ক্ষমাপ্রাপ্ত ব্যক্তি।
(মুসনাদে আহমাদ ৫৩৭১, মিশকাত ২৫৩৮)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হজ্বের আগে বা পড়ে হাজ্বী সাহেবের সাথে সাক্ষাৎ করা ছওয়াব নয়।
হজ্বের পড়ে হাজ্বী সাহেবের সাথে সাক্ষাৎ করে তার থেকে দোয়া নেয়ার কথা হাদীস শরীফে আছে। তবে এক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি কাম্য নয়,এতে বিশেষ ছওয়াব নেই।
(০২)
মাহরাম পুরুষ ছাড়া মহিলাদের জন্য হজ্ব করা জায়েজ নয়।
যদি কোনো মহিলার কোনো মাহরাম না থাকে,সেক্ষেত্রে মাহরাম হওয়ার আগ পর্যন্ত সে হজ্বে যাবেনা।
মাহরাম হজ্বে যেতে না চাইলে তার হজ্বের খরচ দিয়ে হলেও তাকে নিয়েই হজ্বে যেতে হবে।
বিস্তারিত জানুনঃ-