জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم
পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে,
وَ اللّٰہُ یُحِبُّ الصّٰبِرِیۡنَ ﴿۱۴۶﴾
‘আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৪৬)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، قَالَ: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ سُفْيَانَ قَالَ: حَدَّثَنِي الأَعْمَشُ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ السُّلَمِيِّ، عَنْ أَبِي مُوسَى، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ: لَيْسَ أَحَدٌ، أَوْ لَيْسَ شَيْءٌ، أَصْبَرَ عَلَى أَذًى يَسْمَعُهُ مِنَ اللهِ عَزَّ وَجَلَّ، وَإِنَّهُمْ لَيَدَّعُونَ لَهُ وَلَدًا، وَإِنَّهُ لَيُعَافِيهِمْ وَيَرْزُقُهُمْ.
আবু মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ কষ্টদায়ক কিছু শোনার পরও ধৈর্য ধারণের ব্যাপারে মহামহিম আল্লাহর চেয়ে অধিক ধৈর্যশীল আর কেউ বা কিছু নাই। লোকে তাঁর সন্তান আছে বলে দাবি করে। এতদসত্ত্বেও তিনি তাদেরকে নিরাপদ রাখেন এবং রিযিক দান করেন (বুখারী, মুসলিম, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, আল আদাবুল মুফরাদ ৩৯০ )।
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
আল্লাহর যেসব গুন বা বৈশিষ্ট্য রয়েছে তাঁর মধ্যে ধৈর্য আর অপেক্ষা আছে।
কাফেররা তাঁর সন্তান আছে বলে দাবি করে। এতদসত্ত্বেও তিনি তাদেরকে নিরাপদ রাখেন এবং রিযিক দান করেন।
এখানে তিনি ধৈর্য ধারন করেন।
কাফেরদেরকে অনেক সময় আযাব দেয়া হতে অপেক্ষা করেন। আখেরাতে তিনি কাফেরদের আযাব দিবেন।
★আপনি যেই সমস্যায় আছেন,তাহা হয়ে বের হওয়ার জন্য বিষয়টিকে মাথা থেকে ফেলে দিতে হবে।
মাথাতে উক্ত চিন্তা আসতেই দেয়া যাবেনা।
নিশ্চিন্ত মনে থাকবেন।
এসব চিনি মাথা আসলেই বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবেন।