আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
216 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (16 points)
edited by
আসসালা-মু ‘আলাইকুম হুজুর

আমার এক বড় ভাই ১ বছর আগে এক মেয়ের সাথে জাস্ট ফ্রেন্ড করতে করতে শারীরিক সম্পর্ক করে ফেলে। যার ফলে মেয়ের সাথে প্রেম ভালোবাসা শুরু হয়।তবে আর শারীরিক মিলন হয়নি। এখনো রিলেশন চলছে।মেয়ের চরিত্র খারাপ সে বিয়ে পর্যন্ত যেতে চায় কারণ মেয়ের তুলনায় ভাই অনেক বেশি কিছু। কিন্তু ভাই রিলেশন থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হতে চাচ্ছেন। কিন্তু মেয়ে ব্লাকমেইল করছে।কারণ ছবি সহ প্রমাণ আছে। আর মেয়ের বাড়ি থেকে ভাই এর বাড়ি ৬ কিমি দূরে।ভাইএর বাবা আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষ, তো তার বাবা ও পরিবারের মান-সম্মানের কথা ভেবে তিনি রিলেশন থেকে বের হচ্ছেন না। তো এই বিষয়টা কিভাবে সমাধান করা যায় তা নিয়ে পরামর্শ লিখেছি। খুব ভালোভাবে যাচাই করুন আর ছিদ্রান্বেশন করুন।আরো কি করা যায়।

পরামর্শ=যিনা করা সহ ছবি-ধারণ ইত্যাদি আপনার প্রথম ভুল ছিলো। আর এই প্রথম ভুলের জন্যই আপনি এখন ব্রেক আপ করতে পারছেন না, কারণ ব্রেক করলে উক্ত নারী তার এলাকায় তার পরিবারের মান-সম্মান ডুবাতেই পারে।কিন্তু এরজন্য এখন ব্রেক আপ না করাটা আরো অনেক বড় ভুল।প্রথমত এই রিলেশনে আবদ্ধ থাকার জন্য আপনি অত্যন্ত দুঃশ্চিন্তায় থাকেন। প্রথমত,এই দুঃশ্চিন্তা অনেক ভয়ংকর বিষয়।

আবার দুঃশ্চিন্তায় থাকতে থাকতে এক সময় আত্মহত্যা সহ আরো অনেক দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে,এতে কোনো সন্দেহ নেই। হ্যাঁ মনে হতে পারে আমি কখনো আত্মহত্যা করবোনা, কিন্তু দুঃশ্চিন্তা সহ রিলেশনঘটিত বিষয়ের জন্য যে কত জন আত্মহত্যা করলো যাদের থেকে কিনা কখনো আত্মহত্যা আশা- ই করা যেত না।এছাড়া এই রিলেশন এর জন্য বর্তমানে আপনার ইবাদত,শারিরীক,মানসিক সহ অনেক অনেক অসুবিধা তো হচ্ছেই,এতে কোনো সন্দেহ নেই।আপনার ভবিষ্যত জীবন ও আখিরাত জীবনে অনেক ভয়ংকর প্রভাব ফেলবেই এটা।তো,"❝মেয়ে যা খুশি করুন,যা হবার হোক ব্রেক আপ করবোই❞"_ এরকম মন মানসিকতা আনতেই ভাই আপনি আটকে যাচ্ছেন আপনার বাবার জন্য। কারণ আপনার বাবা একজন শিক্ষক। পরিবারে ধর্ম আছে। কিন্তু, এখানে আপনার আর একটি বড় ভুল হলো বাবার সাহায্য নেওয়া তো দূরে থাক,বরং বাবাকে জানাচ্ছেন ও না। কেন আবার এটা(বাবাকে না জানানো) ভুল?

তাকে জানালে তিনি কষ্ট পাবেন,তার সম্মান আছে তা নষ্ট হবে,তিনি টিচার ইত্যাদি।

যদি এই মন মানসিকতা থাকে তবে এগুলো ছুড়ে ফেলুন।শুনে রাখুন আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক বাবাকে তার সন্তানের বটবৃক্ষ হিসেবেও কিন্তু পাঠিয়েছেন।এই ❝ক❞ব্যাক্তির[এটা ক একজন যুবক,ঘটনা সত্য] জীবন দেখুন সে রোজার মাসে দুপুরে মারামারি করে এসে বাবার ভয়ে,বাবার মান-সম্মানের ভয়ে,শরীরের কথা ভেবে,তিনি কষ্ট পাবেন ভেবে এত্তো বড় ঘটনা তার বাবাকে বলেছিলোনা।তার মা ও তার সাথে ছিলো।অর্থাৎ,তার মা ও বলেনি

আল্লাহ এর কি রহমত, যে তার বাবা সন্ধ্যায় ইফতার কিনতে গিয়ে ঘটনা শুনে ফেলেছিলেন। আর তারপর-ই আল্লাহর রহমতে ছেলেকে সাহায্য করা শুরু করেছিলেন। সব টাই আল্লাহর রহমত ছিলো। এত্তো বড় কথা ব্যাক্ষা করতে পারছিনা, শুধু এতটুক বলি সেদিন ক ব্যাক্তির বাবা সেইসন্দ্যায় যদি না শুনতেন তাইলে সেই রাত্রে ক এর নামে মার্ডার কেইস হতো।তারপর তার বাবা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন।তারপর ক মুক্তি পেয়েছিলো। নাহলে আল্লাহ ভালো জানেন, ক হয়তো এতদিন এত্তো ভালো পরিবেশে থেকে ভালো কলেজে পড়তোনা। সে জেল এ থাকতো,কারণ এটা মার্ডার কেইস ছিলো। এখানে আল্লাহ ক কে তার বাবার দ্বারাই সর্বোচ্চ সাহায্য করেছিলেন। আমি মনে করি আল্লাহ বাবার মাধ্যমে সাহায্য করলেন এর কারণ হয়তো এটা যে আল্লাহ বাবাকে বটগাছ বানিয়েছেন তার ছেলের জন্য।তাই আপনার জন্য ভাই জন্য এটা আবশ্যক যে এখন আপনার বাবাকে জানানো,তার সাহায্য নেওয়া।তাই পরামর্শ, "ভাই,আপনি যা ভুল করার এর মধ্যেই করে ফেলেছেন। আর ভুল করতে যাবেন না। ওর সাথে ব্রেকআপ করে এখনই বাস্তবতার মুখোমুখি হউন। আল্লাহর কাছে দু’আ করুন এই

বিপদ থেকে উদ্ধার পাবার জন্য। আপনার বাবাকে জানান,তাকে জানালেই তিনি সাহায্য করবেন।প্রথমে একটু সমস্যা হবে,পরে তিনি দেখবেন তার ছেলের জীবন নির্ভর করে,তখন তিনি এইসবে আর কিছুই মনে করবে না। তো ওই মেয়ের বাবা-মায়ের মন মানসিকতা কেমন? তারা এটাকে কেমন চোখে নিবে? তারা কি মিটকুট করবে? তারা আবার বিয়ের দিকে যাবেনা তো? এগুলো ভালোভাবে নজর দিবেন। নজর দিয়ে সেই রকম প্রস্তুতি নিয়ে আপনার বাবা-মা কে সাথে নিয়ে গোপনে যান তাঁদের কাছে।তাদের বোঝান যে ছেলে -মেয়ে উভয় ই ভুল করেছে।এখানে আপনার ভুল থাকুক বা না থাকুক পরিস্থিতি ও তাদের মন মানসিকতা অনুযায়ী তাদের কাছে অবশ্যই প্রকাশ করবেন।তারপর মেয়ে যে আহবান করেছে আরো যে সব কাজ করেছে সেগুলো তাদের কাছে বেশি বেশি করে হাইলাইট করুন,এখন ব্লাকমেইল করেছে,তাদের বোঝান যে ❝আমি কখনোই আপনার মেয়েকে বিয়ে করবোনা,আর আপনারা যদি এখন সমাজে জানা-জানি করান তাইলে আপনার মেয়ের ই চরিত্র মানুষের কাছে নষ্ট বলে বিবেচিত হবে।তখন তার ই আর ভালো জায়গায় বিয়ে হবেনা।আপ্নারা থানায় ও কিছু করতে পারবেন না,কারণ সে আমাকে আহবান করেছে,nudes দিছে,,❞, এগুলোর প্রমাণ আছে।দেখতে চাইলে দেখাবেন। পরিস্থিতি,মন মানসিকতা দেখে বোঝান। পা ধরে ক্ষমা চান(যদি ক্ষমা না করে),আবার সিজদাহ দিয়েন না। দিয়ে মীমাংসা করে চলে আসুন। মেয়ের কাছে কোনো ক্ষমা চাওয়ার কোনো দরকার ই নাই।ডাস্টবিনে ফেলে দিন আবর্জনা।আর মেয়ের বাবা-মা মীমাংসা-ক্ষমা না করলে চলে আসুন সেখান থেকে আর অবশ্যই খেয়াল রাখবেন মেয়ের বাবা-মায়ের কাছে ক্ষমা-মীমাংসার পর তার বাবা মা আর আপনার বাবা মায়ের সামনেই ব্রেক আপ করে দিবেন।ক্ষমা মীমাংসা না হলে ভুলেও মেয়েকে ব্রেক আপ দিবেন না। আবার তার সাথে যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন করে দিবেন। এক কথায় নামে রিলেশন, কাজে ব্রেক আপ,আসলেই ব্রেক আপ কিন্তু মেয়েকে বলা লাগবেনা।

কারণ যদি মেয়ের বাবা-মা মীমাংসা না করে তাইলে বুঝতে হবে তারা মেয়ের মতোই 4-20। তখন তারা থানা সহ বিভিন্ন কিছু করতে পারে। এতে আপনার এডমিশন টা ধবংস যাবে। তাই মীমাংসা না করলে এডমিশনের পরে স্পষ্ট ব্রেক আপ করবেন।আশা করি মেয়ের সম্মানের জন্য মেয়ের বাবা মা মীমাাংসা করে দিবেন।

হুজুর এটা আপনাকে বলছি যে  এডমিশন হলো মেডিকেল এডমিশন।
এটা খুব ই জরুরি। এটাতে টিকলে সরকারী মেডিকেলে পড়ার সুযোগ পাবে। পরবর্তীতে ডাক্তার হবে।
আর মেডিকেলে চান্স পেলে প্রাইভেট পড়াতে পারবেন অনেক বেশি ছাত্র
আর মাসে ৯০-১০০ হাজার টাকা প্রায় ইনকাম হতে পারে।
ফলে সাবলম্বী হয়ে যাবেন আর বিয়ে করে নিতে পারবেন

আর মেয়ের কাছে প্রমাণ আছে যে ছেলেটা মেয়ের রুমে আছে এই অবস্থায় ছবি তোলা। আর মেসেঞ্জার চ্যাট আছে এখানে প্রমাণ আছে যে শারীরিক সম্পর্ক হইসে

1 Answer

0 votes
by (575,580 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

ইসলামে বিবাহ পূর্ব প্রেম স্পষ্ট  হারাম।

হাদীসে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন-

اَلْعَيْنَانِ زِنَاهُمَا النَّظْرُ وَالْاُذُنَانِ زِنَاهُمَا الْاِسْتِمَاعُ وَاللِّسَانُ زِنَاهُمَا الْككَلَامُ وَالْيَدُ زِنَاهُمَا الْبَطْشُ وَالرِّجْلُ زِنَاهُمَا الخُطَا وَالْقَلْبُ يَهْوِىْ وَيَتَمَنَّى وَيُصَدِّقُ ذَالِكَ الْفَرْجُ اَوْ يُكَذِّبُه

“দুই চোখের ব্যভিচার হল হারাম দৃষ্টি দেয়াদুই কানের ব্যভিচার হল পরনারীর কণ্ঠস্বর শোনাযবানের ব্যভিচার হল অশোভন উক্তিহাতের ব্যভিচার হল পরনারী স্পর্শ করাপায়ের ব্যভিচার হল গুনাহর কাজের দিকে পা বাড়ানঅন্তরের ব্যভিচার হল কামনা-বাসনা আর গুপ্তাঙ্গঁ তা সত্য অথবা মিথ্যায় পরিণত করে।” (মেশকাত ১/৩২)

 

এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ

https://ifatwa.info/3298/

 

দুনিয়ার আগুন শরীরের শুধু বাহ্যিক অঙ্গ পোড়াতে পারে। পোড়াতে পারে না তা অভ্যন্তরীণ অঙ্গ। কিন্তু জাহান্নামের আগুনের এমন পাওয়ার থাকবে যা জাহান্নামিদের শরীর পোড়ানোর পাশাপাশি তাদের হৃৎপিণ্ডও পুড়িয়ে ছাই করে ফেলবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘এটি আল্লাহর প্রজ্ব¡লিত অগ্নিযা তাদের হৃদয়কে গ্রাস করে ফেলবে।’ (সূরা হুমাজা : ৬-৭) দুনিয়ার আগুন লাল বর্ণের হয়ে থাকে। কিন্তু জাহান্নামের আগুন তীব্র উত্তপ্ত হওয়ার দরুণ কালো বর্ণের হবে।

আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সা: বলেন, ‘জাহান্নামের আগুন এক হাজার বছর জ্বালানোর পর তা লাল বর্ণ ধারণ করেছে। আবার এক হাজার বছর জ্বালানোর পর তা সাদা বর্ণ হয়েছে। তারপর এক হাজার বছর জ্বালানোর পর তা কালো বর্ণ হয়েছে। এখন তা গভীর অন্ধকার রাতের অন্ধকারের মতো কালো (সুনানে ইবনে মাজাহ : ৪৩২০)। ‘জাহান্নামিরা যখন পিপাসায় ছটফট করবে তখন তাদেরকে গলিত পুঁজ পান করানো হবেযা সে এক এক ঢোক করে গিলবে’ (সূরা ইবরাহিম : ১৬-১৭)।

রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, ‘পুঁজ যখন তার মুখের নিকটে নিয়ে আসা হবেসে তা অপছন্দ করবে। তারপর যখন আরো নিকটে নিয়ে আসা হবেতখন তার মুখমণ্ডল পুড়ে যাবে এবং মাথার চামড়া গলে পড়ে যাবে। তারপর সে যখন তা পান করবে তখন তার নাড়িভুঁড়ি গলে ছিন্নভিন্ন হয়ে মলদার দিয়ে বের হয়ে যাবে।’ (জামে তিরমিজি :২৫৮৩)

 ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিতএকদিন রাসূলুল্লাহ সা: এ আয়াত তিলাওয়াত করলেনঅর্থাৎ ‘তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং পূর্ণ মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না।’ তারপর প্রিয় নবী সা: ইরশাদ করলেন, ‘যদি জাক্কুম গাছের একটা ফোঁটা এই দুনিয়ায় পড়ে তাহলে দুনিয়াবাসীর জীবনোপকরণ বিনষ্ট হয়ে যাবে। এমতাবস্থায় ওইসব লোকের কেমন দুর্দশা হবে এটা যাদের খাদ্য হবে?’ (জামে তিরমিজি : ২৫৮৫)

রাসূল সা: জাহান্নামের সবচেয়ে সহজ শাস্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তির আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, ‘জাহান্নামিদের মধ্যে সবচেয়ে সহজ শাস্তি ওই ব্যক্তির হবেযাকে ফিতাসহ এক জোড়া জুতা পরিয়ে দেয়া হবে। এতে তার মগজ এমনভাবে টগবগ করবে গরম পানির পাত্র যেমন টগবগ করে। সে ধারণা করবে তার থেকে কঠিন আজাব আর কেউই ভোগ করছে না। অথচ সে হবে সবচেয়ে সহজ শাস্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তি। (সহিহ মুসলিম : ৩৬৪)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি যে পরামর্শ দিয়েছেন, তা ঠিক আছে। তবে এক্ষেত্রে যেহেতু তাদের মাঝে শারিরীক মিলন হয়েছে,সুতরাং ছেলেটির প্রতি পরামর্শ থাকবে, নিজ বাবাকে বুঝিয়ে ঐ মেয়েটিকে বিবাহ করে নেয়া।
নতুবা এক্ষেত্রে মেয়েটির হক নষ্ট হবে।

বাবা যদি রাজি না হয়,সেক্ষেত্রে আপনার দেয়া পরামর্শ গুলি মানতে পারে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...