ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
পিপাসার কারণে রোযা ভঙ্গ করলে কা'যার সাথে সাথে কাফফারাও ওয়াজিব হবে। তবে যদি পিপাসা এই পরিমাণে হয় যে, পানি পান না করলে মৃত্যু হতে পারে, তাহলে তখন শুধুমাত্র কা'যাই আসবে, তখন কাফফারা আসবে না।
দারুল উলূম দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত একটি ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
Fatwa:1054-934/D=10/1439
رمضان کے مہینہ میں روزہ رکھ کر پھر جان بوجھ کر توڑدینے سے قضا کے ساتھ کفارہ بھی واجب ہوتا ہے اگر لاعلمی کی وجہ سے کیا تو بھی کفارہ واجب ہوگا۔ لیکن اگر پیاس کی شدت جان لیوا تھی اور یہ ڈر ہوا کہ اگر پانی نہیں پئیں گے تو جان چلی جائے گی اس طرح ہلاکت کے خوف کے وقت روزہ توڑدینے سے صرف قضا واجب ہوتی ہے کفارہ نہیں۔لہٰذا اگر ہلاکت کا ڈر نہیں تھا اور روزہ توڑدیا تو کفارہ بھی ادا کریں، کفارہ کا بیان تفصیل سے بہشتی زیور میں لکھا ہوا ہے۔
(২)
আপনার হককে যদি আপনি উসূল করা ব্যতিত এমনিতেই মাফ করে দেন, অতঃপর ঐ ব্যক্তি আল্লাহর কাছে মাফ চায়, তাহলে আশা করা যায় যে, হয়তো আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন। কিন্তু আল্লাহর কাছে মাফ না চাইলে আল্লাহ মাফ করবেন না। সেও দায়মুক্ত হবে না।
(৩)
যার হক নষ্ট করা হয়েছে, তাকে তার ঐ জিনিষ ফিরিয়ে দিতে হবে অথবা তার কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। যদি এর কোনোটাই সম্ভব না হয়, তাহলে যেই টাকা গরীবকে দান করার কথা বলছেন, সেই টাকা ঐ ব্যক্তিকে তাদেরকে হাদিয়া দিয়ে দিবেন,যার হক আপনি নষ্ট করেছেন। যদি হাদিয়া দেয়া সম্ভব না হয়, তাহলে সদকাহ করে দিবেন।