বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
কোনো অমুসলিম কম্পানিতে চাকুরী করা নাজায়েয হবে না। কেননা কোনো কিছু তৈরী করা, বানানো বা সেল করা মূলত কোনো হারাম কাজ নয় বরং তা বৈধ কাজই। তবে শর্ত হল, পণ্যটি হালাল হওয়া। যেহেতু কোকোকোলাতে এলকোহল বা শুকুরের চর্বির অস্থিত্ব নিশ্চিত নয়, তাই এগুলো পান করা বা তাতে চাকুরী নাজায়েয হবে না।হ্যা, এসব কম্পানিতে চাকুরী না করাই উত্তম
দারুল উলূম দেওবন্দের একটি ফাতাওয়া বলা হয় যে,
Fatwa : 48-70/L=2/1440
ان مشروبات میں حرام اشیاء کے ملائے جانے کا تحقیق شرعی سے ثبوت نہیں ہے اس لئے ان کے پینے اور اس کمپنی میں ملازمت کی گنجائش ہے تاہم اگر کوئی شبہ کے موقع پر احتیاط سے کام لے تو یہ بہتر ہے۔
দারুল ইফতা বিন্নুরী টাউন মাদরাসা থেকে প্রকাশিত একটি ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
کوک یا پیپسی کمپنی کی مشروبات میں کوئی حرام ا جزئے ترکیبی نہیں پائے جاتے، ان کمپنیز کی اچھی طرح جانچ پڑتال ملائشیا کے سرکاری حلال سرٹیفکیشن کے ادارے "جاکم" نے کی ہے، لہذا ان کا پینا جائز اور مباح ہے۔ فقط و اللہ اعلم
فتوی نمبر : 144503102719
دارالافتاء : جامعہ علوم اسلامیہ علامہ محمد یوسف بنوری ٹاؤن
ফাতাওয়া শামীতে বর্ণিত আছে,
ﻭﻟﻮ ﺁﺟﺮ ﻧﻔﺴﻪ ﻟﻴﻌﻤﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﻨﻴﺴﺔ ﻭﻳﻌﻤﺮﻫﺎ ﻻ ﺑﺄﺱ ﺑﻪ ﻷﻧﻪ ﻻ ﻣﻌﺼﻴﺔ ﻓﻲ ﻋﻴﻦ ﺍﻟﻌﻤﻞ
যদি কেউ কোনো গির্জায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করে,অথবা টাকার বিনিময়ে গির্জা নির্মাণ করে দেয়, তাহলে এতে তার কোনো গুনাহ হবে না। কেননা এখানে মূল কাজে কোনো গুনাহ নাই।
(ﺭﺩ ﺍﻟﻤﺤﺘﺎﺭ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺪﺭ ﺍﻟﻤﺨﺘﺎﺭ٦\٣٩٢ » ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺤﻈﺮ ﻭﺍﻹﺑﺎﺣﺔ » ﻓﺼﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﺒﻴﻊ)
সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কোকাকলা কম্পানিতে মূলত চাকুরী জায়েয। তবে যেহেতু ইসরাঈল মুসলমানদের উপর জুলুম নির্যাতন করে আসছে, তাই চাকুরী না করাই উচিৎ।