আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
239 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (8 points)
আসসালামুয়ালাইকুম শায়েখ। আমার কিছু প্রশ্ন ছিল। দয়া করে আমাকে দ্রুত উত্তর দিয়ে সাহায্য করবেন। আমি খুব চিন্তায় আছি।

আমাদের পূর্বে এক তালাক হয়েছিল। প্রায় একমাস আগে আমার স্বামীর সাথে আমার খুব বেশি ঝামেলা হয়েছিল। আমার খুব বেশি  রাগের সমস্যা ছিল। রাগের সময় আমি ভালো মন্দ কিছুই বুঝতাম না। আমি তখন আমার স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার জন্য জোড় জবরদস্তি করেছিলাম। সে কখনোই আমাকে ছাড়তে চাইতোনা। এত অপমান করতাম তবুও তালাক শব্দ মুখে আনতেন না। খোলা তালাকের প্রস্তাব দিয়েছিলাম রাজী হয়েও আবার পরবর্তীতে বলত না আমি তালাক দেবনা। কিছু কেনায়া শব্দ তখন বলেছিলেন আমি নিম্নে লিখে দিচ্ছি।

১) আমি তাকে ডিভোর্সের জন্য জোড় জবরদস্তি করতেছিলাম তখন আমার মা আমার কাছ থেকে ফোন নিল। সে তখন আমার মাকে বলল আপনার মেয়ের জন্য আমি এত কষ্ট করতেছি এত কষ্ট করে টাকা কামাচ্ছি না হলে আজ অনেক ভালো জায়গায় থাকতাম। তখন আমিও বলেছিলাম তোমার জন্য আমিও আজ এই অবস্থায় পড়ে রয়েছি না হলে আমিও আজ অনেক ভালো জায়গায় থাকতাম। তখন সে আমার এই কথা শুনে প্রচন্ড রাগে বলল যা চলে যা। আমি বললাম ছেড়ে দাও চলে যাব তখন সে আর কিছুই বলেনি। আমাকে ঝগড়া না করার জন্য বুঝায়।
২) অন্যদিন এইভাবে জোড় জবরদস্তি করতেছিলাম তখন বললো সে আর ঝগড়া করবেনা। আমি বললাম পরেরবার যদি ঝগড়া করো তাহলে যেনো ডিভোর্স দেওয়া হয়ে যায় মানে তখন যেন দিয়ে দেয় সে বলত ওকে মানে পরে দেবে।
৩) আরেকদিন এইভাবে ঝগড়ার পর আমি বললাম বার বার বলেছিলাম ঝগড়া না করার জন্য। হয় ভালো করে চলো না হয় আমাকে ডিভোর্স দাও। তখন বললো আচ্ছা আমি আর ঝগড়া করবোনা। আমি বললাম নিজের মুখে বলো পরেরবার ঝগড়া করলে তখন কি সে বললো তুমি যা ভালো বুঝো। আমি এইভাবে বুঝতাম যদি আর ঝগড়া করে তাহলে তখন ডিভোর্স দেওয়ার জন্য বলব তখন দিয়ে দিতে হবে আর যদি সে না দেয় তাহলে তো কিছু হবেনা।
৩) আরেকদিন আমি এইভাবে জোড় জবরদস্তি করার কারনে সে অতিষ্ট হয়ে আমার মাকে বললো আমি আমার পরিবারের সাথে কথা বলে জানাইতেছি। আমার মা বললেন বাদ দাও বাবা আমার ওরে আমি বুঝাইতেছি। তখন সে বললো না মা আর দরকার নেই। সে যখন থাকতে চায়না তাহলে জোড় করে রাখার দরকার নেই। আমার মা তাকে অনেক বুঝায় আর আমাকে ও বুজায় পরে পারিবারিকভাবে আমাদের সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। আমরা আর কোনোদিন ঝগড়া করিনি। মিটমাট এর পর আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম কখনো আমাকে ছেড়ে দেওয়ার কোনো নিয়ত ছিলো কি না। সে বললো ছেড়ে দেওয়ার নিয়ত থাকলে এতোদিনে কবেই ছেড়ে দিত কিন্তু কয়েকবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আমি যদি ঠিক না হই বা থাকতে না চাই তাহলে দিয়ে দেবে কিন্তু পরেও আর কোনো তালাক দেয়নি।
পরবর্তীতে সে যা যা বলেছে আমি সব কথারই নিয়ত জিজ্ঞেস করেছি সে প্রথমে একটু সন্দেহে পড়ে গেছে পরে বললো আমার যদি নিয়ত থাকত তাহলে অবশ্যই বলতাম এই সবগুলো দিয়ে দিবোনে বা পরে দেব এইরকম চিন্তা ভাবনা ছিল। কোনো কথার মাধ্যমে তখনই তাৎক্ষনিক দিয়ে ফেলেছি এইরকম কোনো নিয়ত আমার মনের মধ্যে ছিলো বলে আমার মনে হয়না। আমি কখনোই সম্পর্ক শেষ করতে চাইতামনা। এইখানে কি কোনো তালাক হবে। আমি নিজের ভুল বুঝতে পেরেছি আমি তার সাথে থাকতে চাই।
by (8 points)
আমাকে তাড়াতাড়ি উত্তরটি প্রদান করুন মুহতারাম। আমি ওয়াসওয়াসা রোগী নয়। এসব ব্যাপারে এখন জানতে পেরে ভয় হচ্ছে। উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত শান্তিতে সংসার করতে পারছিনা। স্বামীর সাথে দুরত্ব বেড়ে গেছে। দয়া করে আমাকে তাড়াতাড়ি উত্তরটি প্রদান করুন অনুরোধ করছি।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ ابْنَ شِهَابٍ يَقُولُ فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ بَرِئْتِ مِنِّي وَبَرِئْتُ مِنْكِ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ بِمَنْزِلَةِ الْبَتَّةِ قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ أَوْ بَائِنَةٌ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ لِلْمَرْأَةِ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا وَيُدَيَّنُ فِي الَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا أَوَاحِدَةً أَرَادَ أَمْ ثَلَاثًا فَإِنْ قَالَ وَاحِدَةً أُحْلِفَ عَلَى ذَلِكَ وَكَانَ خَاطِبًا مِنْ الْخُطَّابِ لِأَنَّهُ لَا يُخْلِي الْمَرْأَةَ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا زَوْجُهَا وَلَا يُبِينُهَا وَلَا يُبْرِيهَا إِلَّا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ وَالَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا تُخْلِيهَا وَتُبْرِيهَا وَتُبِينُهَا الْوَاحِدَةُ قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي ذَلِكَ

মালিক (রহঃ) বলেনঃ তিনি ইবন শিহাব (রহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছেন, যে ব্যক্তি তাহার স্ত্রীকে বলিলঃ “আমার তোমা হইতে দায়িত্বমুক্ত হইয়াছি। তুমিও আমা হইতে দায়িত্বমুক্ত।” ইহা দ্বারা তালাকাই আল-বাত্তা-এর মতো তিন তালাক প্রযোজ্য হইবে।

যে ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে বলিলঃ (أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ) “তুমি দায়মুক্ত” (أَنْتِ بَائِنَةٌ) “তুমি আমা হইতে পৃথক।” মালিক (রহঃ) বলেনঃ সে স্ত্রী যাহার সঙ্গে সহবাস করা হইয়াছে এইরূপ হইলে তবে তাহার স্বামীর উপরিউক্ত বাক্যগুলির দ্বারা তাহার উপর তিন তালাক বর্তাইবে। আর যদি সেই স্ত্রী এমন হয় যাহার সহিত সহবাস করা হয়নি, তবে ধর্মত স্বামীকে বিশ্বাস করা হইবে এবং তাহার নিকট জিজ্ঞাসা করা হইবে-সে উপরিউক্ত বাক্যগুলি দ্বারা এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে, না তিন তালাক। যদি সে এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে বলিয়া প্রকাশ করে তাহা হইলে এই বিষয়ে সেই ব্যক্তিকে হলফ দেওয়া হইবে। (যেহেতু স্বামীর উক্তির দ্বারা স্ত্রীর প্রতি এক তালাক বায়েন প্রযোজ্য হইয়াছে, তাই পুনর্বিবাহ ছাড়া স্বামী সেই স্ত্রীকে গ্রহণ করিতে পারবে না) তাই সে বিবাহের প্রস্তাবকারী হিসাবে অন্য লোকদের মতো একজন বলিয়া পণ্য হইবে। ইহার কারণ এই যে, যে স্ত্রীর সহিত সঙ্গম করা হইয়াছে সেই স্ত্রী তিন তালাক ছাড়া দায়িত্বমুক্ত বা স্বামী হইতে পৃথক হইবে না। আর যাহার সহিত সঙ্গম হয় নাই সেই স্ত্রী এক তালাক দ্বারা দায়িত্বমুক্ত ও পৃথক হইয়া যায়।

মালিক (রহঃ) বলিয়াছেনঃ এ বিষয়ে যাহা আমি শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই আমার নিকট উত্তম।
(মুয়াত্তা মালিক ১১৬৫)

ফাতওয়ার কিতাবে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.
احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت
برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

সারমর্মঃ  
২য় প্রকার,কেনায়া বাক্য।
এর দ্বারা তালাক হবেনা,কিন্তু তালাকের নিয়ত অথবা অবস্থার ভিত্তিতে তালাক হবে। কেনায়া বাক্য দুই প্রকার। এর মধ্যে তিনটি শব্দ এমন আছে, যার দ্বারা  তালাকে রজয়ী পতিত হয়। 
সেগুলো হলোঃ- তুমি ইদ্দত পালন করো,তুমি তোমার গর্ভাশয় মুক্ত করো,তুমি এক।

আর কেনায়া তালাকের অন্যান্য শব্দ,যেক্ষেত্রে তালাকের নিয়ত করলে বায়েন তালাক হয়। তিন তালাকের নিয়ত করলে তিন তালাক পতিত হয়। 
যদি দুই তালাকের নিয়ত করে,সেক্ষেত্রে এক তালাক পতিত হয়।
যেমনঃ- তুমি বিচ্ছিন্ন, তুমি সম্পর্ক মুক্ত,তুমি ভিন্ন,তুমি হারাম,তুমি শুণ্য,তুমি মুক্ত,তোমার রশি তোমার কাঁধে,তুমি তোমার পরিবারবর্গের সাথে মিলিত হও,আমি তোমাকে তোমার পরিবারের জন্য হেবা-দান করলাম,আমি তোমাকে মুক্ত করে দিলাম,আমি তোমাকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম,তোমার বিষয় তোমার হাতে,তুমি আযাদ,তুমি ঘোমটা পড়,তুমি ওড়না দ্বারা নিজেকে আবৃত করো,তুমি আড়াল হও (পর্দা করো), তুমি বিদূরিত হও, তুমি বের হয়ে যাও,তুমি চলে যাও,তুমি দন্ডায়মান হও (দাঁড়িয়ে যাও), তুমি অন্য স্বামী খুজো।
স্বামীর যদি এখানে নিয়ত না থাকে,তাহলে এ সব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা। তবে মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে হলে কাযা'আন তালাক হবে। দিয়ানাতান তালাক হবেনা,কিন্তু যদি নিয়ত করে,তাহলে তালাক হবে।
আর যদি মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে না হয়,বরং রাগ ও ঝগড়াঝাটির অবস্থায় হয়,তাহলে প্রত্যেকটি কেনায়া বাক্য বলার দ্বারাই তালাক হবে,কিন্তু যেসব বাক্য দিয়ে গালি গালাজ উদ্দেশ্য করা হয়,সেসব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা,কিন্তু যদি নিয়ত করে,তাহলে তালাক হবে।

(কুদুরী ৩৬৩.৩৬৪. হেদায়া শরহুল বিদায়াহ ১/২৪১,শরহে বিকায়াহ ২/৭৭)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
"যা চলে যা"
এটা কেনায়া বাক্য।
উক্ত বাক্য স্বামী তালাকের নিয়তে বলে থাকলে তালাক হবে। নতুবা তালাক হবেনা।

(০২)
উক্ত বিবরণ মতে কোনো সমস্যা হবেনা।

(০৩)
না,প্রশ্নের বিবরন মতে তালাক হবেনা।

(০৪)
উক্ত বিবরণ মতে কোনো সমস্যা হবেনা। তালাক হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (8 points)
edited by
শুকরিয়া শায়েখ। শায়েখ এখানে প্রশ্ন চারটি আমি ভুল করে ৩) দুইবার লিখে ফেলেছি। আপনি আবার যদি একটু দেখতেন হযরত

এবং পূর্বের আমার আরেকটি প্রশ্ন ছিল সেটার ও কোনো উত্তর পাইনি। সেখানে বিয়ে সংক্রান্ত ও একটি বিষয় ছিল 
by (565,890 points)
এখন চেক করতে পারেন।
by (8 points)
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আমার ১) নং এ বিষয়টিতে আমার স্বামী নিয়ত নিয়ে সন্দেহে পড়ে গেছেন। এখন আমরা কি করব হুজুর সহায়তা করুন।
by (565,890 points)
সন্দেহ থাকলে তালাক হবেনা। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

+1 vote
1 answer 149 views
...