সে এভাবে স্বপ্নটি বলেছিলো,আমি এমন এক যুবককে স্বপ্নে দেখলাম তাকে দেখে মনে হলো সে একজন আলেম।কি সুন্দর তার চেহারা,কি সুন্দর তার গঠন সত্যি আমি মুগ্ধ এখনও ভুলতে পারছিনা তাকে।সত্যি বলতে এমন সুন্দর যুবক আমি আর আগে কখনো দেখিনি।তার হাত গুলো ছল লম্বা হাতের আঙ্গুল গুলো লম্বাটে অনেক সুন্দর ধবধবে সাদা।আমি তার সামনে দাঁড়িয়ে আছ সে আমার গলায় হাত দিয়ে হাসতে হাসতে মিষ্টি সুরে বলে, তুমি কি জানো তোমার জীবনসঙ্গি কে?তার নাম কি?আমি বললাম, আমি জানিনা।সে হেসে উত্তর দিল আ..।আ দিয়ে আমাকে একটা নাম বলল নামটা আমার মনে নেই শুধু প্রথম অক্ষরটা স্পষ্ট মনে আছে।তখন আমি তাকে অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম আপনি কিভাবে জানেন আমার জিবন সঙ্গির নাম কি?সে হেসে আমাকে বলল তুমি কি জানো তোমার জীবনসঙ্গী কে?আমি আরও আগ্রহী হয়ে কে আমার জীবনসঙ্গী? সে মিষ্টি হাসি দিয়ে বলল, আমি।আমি হতভম্ব হয়ে তার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলাম।এক পর্যায়ে তাকে বললাম আপনি কিভাবে জানেন আপনি আমার জীবনসঙ্গী?তখন সে আমাকে বলল-না,আমি তোমার জীবনসঙ্গী না।আম আল্লাহর ফেরেশতা জীবরাঈল(আ.)।তারপর সে আমাকে বলল সামনের দিকে যাও তোমার জন্য আরও সুসংবাদ আছে।তখন তার কথা শুনে আমি সামনের দিকে হাটা শুরু করলাম।কিন্তু ওই যুবককে আর দেখতে পেলামনা।তখন আমি সামনে গিয়ে দেখি একটা জায়গা।সেখানে গিয়ে আমি আল্লাহর দঅরবারে সেজদায় পড়ে গেলাম।আমি দেখলাম আমার পেছনে বড় বড় হুজুরেরাও নামাজ পড়ছে।তারপর দেখলাম আকাশের সূর্যযটা দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে।আমি তাকিয়ে রইলাম আকাশের দিকে হঠ্যাৎ আকাশের সূ্র্যযটা প্রদক্ষিণ হতে হতে আকাশ হতে মুহূর্তের মধ্যে জমিনে নেমে এলো এবং তিনটা ফুসকা হয়ে আমার সামনে ফুটলো সাথে সাথে আমার মাথার ভেতর একটা ঝংকারের মত আওয়াজ হলো।তারপর আমি উঠে দাঁড়ালাম। তখন আমার মধ্যে প্রশান্তি বইতে আরম্ভ করলো।পিছনে ফিরে দেখি আমার আম্মু।আম্মুকে জড়িয়ে ধরলাম।আমার মনে আনন্দ লাগছিল।তখন আমার মনে হয়েছিল প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (স.) এর সাথে মুহানাকা করেছি আমি তারপর আম্মু আমাকে কোলে নিল এবং একটি ঘরে প্রবেশ করালো। ঘরের সব মেয়েরা আমাকে হিংসা করতে লাগলো।কিন্তু কেন আমাকে হিংসা করল আমি বুঝতে পারলাম না।