আস্সালামুআলাইকুম হুজুর ,,আমার কিছু বিষয় জানার ছিল
দাত দিয়ে নখ কাটলে দারিদ্র্যতা যায়না,ডান/চোখ লাফানো শুভ/অশুভ, বাসন একটার সাথে একটার লেগে শব্দ হলে,সেই বাড়িতে ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকে,দুধ উধলে পরলেও একই বিষয়, ঝাড়ু দিয়ে ময়লা দরজার সামনে/সাইডে রাখলে ঘরে ফেরেস্তা আসেনা,,জুতা উল্টানো (উবর হয়ে) থাকলে বাড়িতে অশান্তি হয়, দরজার যে উচু যায়গাটা থাকে (ধারি) এখানে বসা খারাপ,এগুলো সবই তো শিরক না!?
২)সালাত আদায় করার সময় মাঝে মাঝে অনেক রকমের দুনিয়াবী চিন্তা চলে আসে তাই তখন দোআ/সূরা গুলো জোরে জোড়ে পড়ি যেন তা আমার কানে আসে ,এবং মনোযোগ এখানেই থাকে ,এভাবে জোড়ে জোরে আওয়াজ করে সূরা গুলো পড়লে কি সালাত হবেনা ?
৩)ঝর্ণা /শাওয়ারে গোসুলেরর সময় আগে গোসুলের নিয়ত করে কব্জি পর্যন্ত হাত ধুয়ে ,নাকে পানী দিয়ে ,কুলি করে ,মাথা মাসেহ করে ঝর্ণায় ভিজে নিলেই কি গোসুল হবে...মানে ঝর্ণা ছাড়া অবস্থায় ভিজতে ভিজতেই এই কাজ গুলো করা হলে কি পবিত্র গোসুল হবে ? এবার আবারো ভিজতে ভিজতেই যদি এভাবেই ওযু করে নেই ,,,ওযু কি হবে? নাকি শাওয়ার থামিয়ে আলাদা ভাবে কল এর পানিতে ওযু করতে হবে ?
৪)আমরা তো সেজদায় আল্লাহর আরো নিকটে চলে যাই ,তো তখন কি আল্লাহর সাথে কিছু কথা বলা/দুআ করা যাবে ? অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু এভাবে দুআ শেষে দেখা যায় যে মাঝে মাঝে ভুলে যাই যে কয় রাকাত সালাত হলো /কয়বার সেজদা হলো,,,,সালাত আদায় শুরু করলেই শুধু কখন দুআ করার সময় আসবে আর কখন আল্লাহকে সব বলবো এই আকাঙ্কায় থাকি ,অনেকসময় সালাতের নিয়ত করে সূরা ফাতিহা শুরু করলেই আর কান্না /আবেগ আটকে রাখতে পারিনা ,কান্না হয়ে যায় না চাইতেও ,,,এভাবে কি সালাত ভঙ্গ হয়ে যাবে ?