আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
233 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (24 points)

ক।

আমার দ্বারা একটি শপথ ভঙ্গ হয়েছে, কাফফারা সরুপ আমি ১০৫ টাকা ধরে ফিতরা একজনকে ১০ দিনে দিবো নিয়ত  করেছি, আজকে দ্বিতীয় দিনের হিসাবে দিয়েছি।যাকে দিছি সে  অসুস্থ,  তাকে ফোন দিয়ে বলেছি যাকাত গ্রহন করে, কি না বলেছে করে, তাকে বলেছি আমি যা দিতে চাচ্ছি তা গরিব কে না দিলে আদায় হবে না তাও বলেছে সে যাকাত খায়, তাই তাকে দিচ্ছি, ফ্রেশ পেকেট আটা ৬৫ টাকা কেজি বিবেচনায় ১ কেজি ৬ শ গ্রামে ১০৪ টাকা হয় আমি ১০৫ ধরে তাকে বিকাশে দিচ্ছি। তাকে বলি নি যে তুমি দুই বেলা খাবে, বা  এরকম কিছু,শুধু এটা বলেছি  এটা কাফফারার টাকা, যে বুঝেছে কি না জানিনাই

১. আমার কাফফারা আদায় হবে কি? তার ক্যাশাউট চার্জ তো দিচ্ছি না। আদায় না হলে কি করনীয় দুই দিনে ১০৫+১০৫ দিয়েছি

২. এর মাঝে যাদি আটার দাম বাড়ে তবে কি আমার কাফফারা আবার পুনরায় শুরু থেকে দিতে হবে? না কি আরো নিন্ম মানের খোলা আটা বিবেচনায় তা ১ কেজি ৬ শ গ্রাম এর উপরে থাকায় আদায় হয়ে যাবে, প্রতিদিন আটার দামের খোজ রেখে দিতে হবে?

খ।

শায়েখ আমি একটা পেরেশানিতে আছি, আমি একটা সময় মানসিক ভাবে কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলাম,অনেক আজব ভাবনা, আর কাজ করতাম,ডেথ ফোবিয়া(মৃত্যু ভয়ে আক্রান্ত)ছিলো, তখন মনে হতো এটা না করলে মরে যাবো, ওইটা না করলে মরে যাবো, এই রোগ অনেক দিন থেকেছে,তার পরে রোগ আলহামদুলিল্লাহ মুক্ত হলেও কিছু আসর রয়ে গেছিলো।পরে রোগ মুক্ত হয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপনের পরেও আমি ছোট ছোট কাজের জন্য বিভিন্না মানত শপথ করার অভ্যাস তৈরী হয়। যেমন প্রতিদিন এতো রাকাত নামাজ পরবো,এতো বার সুরা ইখলাস পরবো ইত্যাদি,মনে হচ্ছে এসব বেশি অংশই মনে মনে শপথ করতাম, এর পরে মনে মনে শপথের/মান্নতের বাক্য বলে মুখে বলতাম এটা মেনে নিলাম। মুখে শপথ করলেও কি কি মুখে করেছি কিছুই মনে নাই। এর মাঝে কিছু আবার আরো ভয়ংকর, কিছু হয়তো এভাবেও বলেছিলাম যে " এই কাজ আবার করলে যেনো জাহান্নামে যাই/জান্নাতুল ফিরাদাউস না পাই ইত্যাদি " এখন এগুলোও কিছু মনে মনে করেছিলাম না মুখে বলেছিলাম তাও মনে নাই, কিছু লিখে রেখে ছিলাম, যা যা লিখা তার কপিও কই হারাইছি কে জানে। এখন কোন কাজের জন্য কি শপথ/মানত করেছিলাম, তা মুখে না মনে মনে বলেছিলাম তাও মনে নাই, মোট কথা সব ছেড়াবেরা অবস্থা। এখন শায়েখ বড় বড় পেরেশানিতে পরেছি।

এতো বছর তো এসব ভাবি নাই, মাঝে ক বছর এসব নিয়ে হিসাব নিকাশ ও করি নাই। এখন হঠাৎ মনে পরলো পুরাতন কথা, এখন কি করবো টেনশনে মাথা যায় দশা...একবার একজন আলেমের সাথে যোগাযোগ করেছিলাম, উনি জবাব লিখে দিয়েছিলেন সেটাও হারিয়ে গেছে, একদু বার পরেছিলাম, যা মনে হয় উনি লিখে দিয়েছিলেন,  আমার কিছুই করতে হবে না,যোহেতু কিছুই মনে নাই। তাও ইয়াকিন আসছে না মনের প্রতি,

১. আমি এখন কি করবো শায়েখ একটু বলে দিন, এমন কাজ যদি করে ফেলি যার জন্য বলেছিলাম এই কাজ করলে যেনো জাহান্নামে যেতে হয় তা যদি, হয়ে যায় আমার কি হবে শায়েখ...আমার কি হবে?আমি কি করবো আমার কোন কাজের জন্য কি বলেছি আর কিভাবে বলেছি কিছুই তো মনে নাই।

২. কিছু কাজ আছে এই গুলো করবো না বলে কিছু বলেছি তা মনে আছে হয় মুখে, বা মনে মনে, বা লিখে। কিন্তু কি লিখেছিলাম তা মনে নাই, হয়তো "জাহান্নামে যাবো, বা জান্মাতুল ফিরদউস পাবো না এমন কিছু, এখন এই কনফিউশান নিয়ে যদি কাজ টা করেই ফেলি, তখন কি হবে

সর্বোপরি আমাকে একটু সমাধান দিন, কতো আগের করা কথা, তখন জানতাম ও না মনে মনে বললে শপথ মানত হয় না, এখন সব ভুলে বসে আছি

৩. কিছু আল্লাহর নামে শপথ ও করেছিলাম (২০১৪-১৬/১৭),হবে হয়তো সেই সময় যা রাখতে পারি নাই, সেগুলোও মনে মনে না মুখে বলে করেছিলম মনে পরতাছে না, মুখেও করতে।পারি মনে মনেও করতে পারি যেহেতু অনেক কথাই মনে মনে বলতাম,এগুলোর সংখ্যা কিছুই মনে নাই, তাও ২০১৯/২০ এ তিনটা রোজা রেখেছিলাম টানা, এখন এগুলোর কি করবো??? আমাকে দিকনির্দেশনা দিন প্লিজ...

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
জবাবঃ- 
بسم الله الرحمن الرحيم


ক,
কাফফারা আদায়ের পদ্ধতি সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন,
لاَ يُؤَاخِذُكُمُ اللّهُ بِاللَّغْوِ فِي أَيْمَانِكُمْ وَلَـكِن يُؤَاخِذُكُم بِمَا عَقَّدتُّمُ الأَيْمَانَ فَكَفَّارَتُهُ إِطْعَامُ عَشَرَةِ مَسَاكِينَ مِنْ أَوْسَطِ مَا تُطْعِمُونَ أَهْلِيكُمْ أَوْ كِسْوَتُهُمْ أَوْ تَحْرِيرُ رَقَبَةٍ فَمَن لَّمْ يَجِدْ فَصِيَامُ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ ذَلِكَ كَفَّارَةُ أَيْمَانِكُمْ إِذَا حَلَفْتُمْ وَاحْفَظُواْ أَيْمَانَكُمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
আল্লাহ তোমাদেরকে পাকড়াও করেন না তোমাদের অনর্থক শপথের জন্যে; কিন্তু পাকড়াও করেন ঐ শপথের জন্যে যা তোমরা মজবুত করে বাধ। অতএব, এর কাফফরা এই যে,(১) দশজন দরিদ্রকে খাদ্য প্রদান করবে; মধ্যম শ্রেনীর খাদ্য যা তোমরা স্বীয় পরিবারকে দিয়ে থাক।(২)অথবা, তাদেরকে বস্তু প্রদান করবে অথবা, একজন ক্রীতদাস কিংবা দাসী মুক্ত করে দিবে।(৩) যে ব্যক্তি সামর্থ্য রাখে না, সে তিন দিন রোযা রাখবে।.....এটা কাফফরা তোমাদের শপথের, যখন শপথ করবে। তোমরা স্বীয় শপথসমূহ রক্ষা কর এমনিভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য স্বীয় নির্দেশ বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।(সূরা মায়েদা-৮৯)

কসমের ধারাবাহিক তিনটি কাফফারার প্রথমটি হল,১০জন মিসকিনকে সকাল-বিকাল দু'বেলা খাদ্য খাওয়ানো বা বস্র পরিধান করানো।খাওয়ানো পড়ানো সম্ভব না হলে,১০জনের প্রত্যেকজনকে একটি ফিতরা সমপরিমাণ টাকা দিলেই কাফফারা আদায় হয়ে যাবে।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1808

আমরা জেনে নেই যে একটি ফিতরা সমপরিমাণ কত টাকা আসে।

যব দ্বারা সদকায়ে ফিতর আদায় করা সংক্রান্ত হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

صحيح البخاري (2/ 130)
1503 – حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ السَّكَنِ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَهْضَمٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ جَعْفَرٍ، عَنْ عُمَرَ بْنِ نَافِعٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: «فَرَضَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَكَاةَ الفِطْرِ صَاعًا مِنْ تَمْرٍ، أَوْ صَاعًا مِنْ شَعِيرٍ عَلَى العَبْدِ وَالحُرِّ، وَالذَّكَرِ وَالأُنْثَى، وَالصَّغِيرِ وَالكَبِيرِ مِنَ المُسْلِمِينَ، وَأَمَرَ بِهَا أَنْ تُؤَدَّى قَبْلَ خُرُوجِ النَّاسِ إِلَى الصَّلاَةِ»
[تعليق مصطفى البغا] (فرض) أوجب أو قدر.

 অর্থ : হযরত ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, প্রত্যেক গোলাম, আযাদ, পুরুষ, নারী, প্রাপ্ত বয়স্ক, অপ্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিমের উপর রাসূলুল্লাহ (সা.) زَكَاةَ الفِطْرِ সাদকাতুল ফিতর হিসাবে খেজুর হোক অথবা যব হোক এক সা’ পরিমাণ আদায় করা আবশ্যক করেছেন এবং লোকজনের ঈদের সালাতে বের হওয়ার পূর্বেই তা আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন। বুখারী-২/১৩১, হাদীস-১৫০৬।

★টাকা দ্বারা ফিতরা আদায় করাও সুন্নাহ সম্মত।

‘‘ফিতরা’’ টাকা দ্বারা আদায় করলেও আদায় হয়ে যাবে। তার দলীল-

مصنف ابن أبي شيبة (2/ 398)
فِي إِعْطَاءِ الدَّرَاهِمِ فِي زَكَاةِ الْفِطْرِ
10371 – حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ زُهَيْرٍ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبَا إِسْحَاقَ، يَقُولُ: «أَدْرَكْتُهُمْ وَهُمْ يُعْطُونَ فِي صَدَقَةِ رَمَضَانَ الدَّرَاهِمَ بِقِيمَةِ الطَّعَامِ»

অর্থ : হযরত যুহাইর (রহ.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবূ ইসহাক (রহ.) থেকে শুনেছি যে, তিনি বলেছেন, আমি সাহাবায়ে কেরাম (রা.) কে এই অবস্থায় পেয়েছি যে, তারা রমজানে সাদাকায়ে ফিতর খাবারের বিনিময়ে টাকা দ্বারা আদায় করতেন। ইবনে আবি শায়বা-২/৩৯৮, হাদীস-১০৩৭১। 

مصنف ابن أبي شيبة (2/ 398)
10370 – حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ هِشَامٍ، عَنِ الْحَسَنِ، قَالَ: «لَا بَأْسَ أَنْ تُعْطِيَ الدَّرَاهِمَ فِي صَدَقَةِ الْفِطْرِ»

অর্থ : হযরত হাসান বসরী (রহ.) বলেন, টাকা দ্বারা সাদাকায়ে ফিতর আদায় করার দ্বারা কোন সমস্যা নেই। ইবনে আবি শায়বা-২/৩৯৮, হাদীস-১০৩৭০।

বিস্তারিত  জানুনঃ 

কেউ যদি টাকা দ্বারা সদকাতুল ফিতর আদায় করতে চান, তাহলে অর্ধ সা গম বা এক সা খেজুর, যব, কিশমিশ বা পনিরের মূল্যের সমপরিমাণ মুল্যের উপরোক্ত জিনিস হিসেব করে  দিতে হবে। এর কম হলে সদকাতুল ফিতর আদায় হবে না।

(পরিমাণঃ)
গম হলে আধা সা' (১.৬৫০গ্রাম)
ইসলামীক ফাউন্ডেশন থেকে যাহা গত রমজানে ১১৫ টাকা বলে ঘোষণা করা হয়েছিলো।

যব বা খেজুর হলে এক সা' (৩.৩০০গ্রাম)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
এক্ষেত্রে সে যদি উক্ত টাকা ক্যাশ আউট করে,তাহলে তাকে ক্যাশ আউট চার্জও দিতে হবে। নতুবা পূর্ণ কাফফারা আদায় হবেনা।
এক্ষেত্রে ক্যাশ আউট চার্জ পরবর্তীতে তাকে এক বারেও দিতে পারেন,অথবা অন্য কোনো দারিদ্রকেও দিতে পারেন।

সব চেয়ে ভালো হয় যে কোনো ফকির/মিসকিনকে সরাসরি টাকা দিয়ে দিলেন,তাতে ক্যাশ আউটের চার্জ এর ঝামেলা থাকলোনা।

(০২)
কাফফারা পুনরায় শুরু থেকে দিতে হবেনা।
যতটাকা আপনি কাফাফারা হিসেবে আদায় করেছেন,সেটি তো আদায় হয়েই গিয়েছে,পুনরায় তাহা প্রদান করতে হবেনা।
,
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
নিম্নমানের খোলা আটার দাম দিলেই চলবে।
এক্ষেত্রে কোনো দিন আটার দাম বাড়লে সেক্ষেত্রে সেদিন ও তার পর হতে কাফফারার টাকা দেয়ার সময় কিছু বাড়তি টাকা দিতে হবে।

উল্লেখ্য,দাম বাড়ার পরেও আপনার প্রদত্ত টাকা যদি নিম্নমানের খোলা আটার দাম সমপরিমাণ হয়,বা তার চেয়ে বেশি হয়,সেক্ষেত্রে আপনাকে বাড়তি টাকা না দিলেও চলবে।

খ,
প্রশ্নের বিবরন মতে আপনার কোনোটিই শপথ হয়নি। ওয়াদা হয়েছে মাত্র।
যাহা ভঙ্গ করলে কাফফারা আবশ্যক হয়না।
তওবা যথেষ্ট। 

(০১)
আপনি নিশ্চিন্ত মনে থাকুন।
এগুলো নিয়ে ভাববেননা।

উপরোক্ত কথাগুলির দরুন আপনার কোনো সমস্যা হবেনা।

(০২)
কাজটা করে ফেললেও কোনো সমস্যা হবেনা।

আপনি নিশ্চিন্ত মনে থাকুন।
এগুলো নিয়ে ভাববেননা।
কোনো সমস্যা হবেনা।

(০৩)
মনে মনে বলেছিলেন নাকি মুখে বলেছিলেন, আপনি যেহেতু নিশ্চিত নন,তাই আপনাকে কাফফারা দিতে হবেনা।

(আপনার উক্ত তিনটি রোযার ছওয়াব আপনি পেয়ে যাবেন,তাহা নফল বলে গন্য হবে।) 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
শায়েখ আজকে তিন নং দিনপর টা দিয়েছি ১ কেজি ৬০০ গ্রাম ধরে ১০৫ টাকা, আপনার লেখায় দেখছি ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম হয় এক সা, তাহলে তো দাম ১০৭+ হয়,  এখন কি করবো।
এটা করলে কি চলে?
যে অন্য খোলা আটার দাম দেখলাম কতো হয় তার ১কেজি ৬৫০ গ্রামের দাম যদি ১০৫ এর থেকে কম থাকে তাহলো আর কিছুই করলাম না, না হলে অন্য একজনকে এই তিনদিনের বারতি টাকা দিয়ে, ওই ব্যাক্তিকেই ১০৮ টাকা করে দিতে থাকা, আর শেষ দিন বাড়তি দিয়ে দিলাম +ক্যাশ আউট চার্জ (১০৫০ টাকার জন্য অতিরিক্ত  ২০ টাকা)

হবে সব মিলিয়ে? জানাবেন দয়া করে/
by (565,890 points)
হ্যাঁ, হবে।
সমস্যা নেই।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 109 views
...