بسم الله الرحمن الرحيم
জবাবঃ-
https://ifatwa.info/8798/
নং ফাতাওয়ায় বলা হয়েছে যে, মাকিল ইবনু ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
عَنْ مَعْقِلِ بْنِ يَسَارٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه
وسلم قَالَ " مَنْ قَالَ حِينَ يُصْبِحُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ أَعُوذُ بِاللَّهِ
السَّمِيعِ الْعَلِيمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ وَقَرَأَ ثَلاَثَ آيَاتٍ مِنْ
آخِرِ سُورَةِ الْحَشْرِ وَكَّلَ اللَّهُ بِهِ سَبْعِينَ أَلْفَ مَلَكٍ يُصَلُّونَ
عَلَيْهِ حَتَّى يُمْسِيَ وَإِنْ مَاتَ فِي ذَلِكَ الْيَوْمِ مَاتَ شَهِيدًا
وَمَنْ قَالَهَا حِينَ يُمْسِي كَانَ بِتِلْكَ الْمَنْزِلَةِ " . قَالَ أَبُو
عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ .
রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে উপস্থিত হয়ে তিনবার বলবে “আঊযু বিল্লাহিস্
সামীইল আলীমি মিনাশ্ শাইতানির রাজীম”, তারপর সূরা আল-হাশরের শেষের তিন আয়াত পাঠ করবে,
আল্লাহ্ তা’আলা তার জন্য সত্তর হাজার ফেরেশতা
নিয়োজিত করবেন। তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত তার জন্য দু’আ করতে থাকবেন। সে ঐ দিন ইন্তেকাল
করলে তার শহীদী মৃত্যু হবে। যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় এরূপ পাঠ করবে,
সেও একই রকম গৌরবের অধিকারী হবে।
আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব।
আমরা শুধুমাত্র উপরোক্ত সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি। (সুনানে তিরমিযি-২৯২২)
যঈফ,
তা’লীকুর রাগীব (২/২২৫) মুসনাদে আহমাদ-১৯৭৯৫
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী
ভাই/বোন!
সকাল বিকাল সূরায়ে হাশরের
শেষ তিন আয়াতকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পড়ার যে হাদীস আমরা দেখতে পেয়েছি,
সেটা যঈফ হাদীস। অবশ্যই ফযিলতের ক্ষেত্রে
যঈফ হাদীসের উপরও আ'মল
করা যায়।
আপনি যে পদ্ধতির কথা বলেছেন,
ইমাম মুসাল্লি সবাই মিলে একই সাথে পড়া।
এটা সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত নয়। তবে যদি শিখার স্বার্থে এমনটা করা হয়ে থাকে,
তাহলে রুখসত থাকবে। আর জরুরী মনে করলে
বা সম্মিলিত ভাবে পাঠ করাকে স্বতন্ত্র
ইবাদত মনে করে বছরের পর বছর পাঠ করলে বিদ'আত হয়ে যাবে।