আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
223 views
in সুন্নাহ-বিদ'আহ (Sunnah and Bid'ah) by (8 points)
reshown by
আসসালামু আলাইকুম। আমি খুবই তুচ্ছ কিছু জানি ইসলামিক,আমার জীবনে যখন ছোট থেকেই বুঝতে শিখি,তখন থেকে শুধু সালাত আদায় করতাম,আমি ছোটবেলা থেকেই জীবনে আর কিছু না জানলে,,শুধু এইটুকুই জানতাম যে আমি সলাত আদায় না করলে আর আল্লাহ যা যা বলেছেন সেগুলো না করলে আল্লাহ রাগ করে জাহান্নামে দিয়ে দিবেন,,ছোট বেলা থেকেই আমি একটু অন্য ভাবে বড় হয়েছি,,বাবা মায়ের বিচ্ছেদ,,কখনো নানুবাড়িতে,কখনো বাবার কাছে, ,জীবনে অনেক কষ্ট করে বড় হয়েছি,অনেক কিছুর শিকার হয়েছি,যখন থেকে আমি বুঝতে শিখি যে আমার কোরআন শিক্ষা দরকার নানুবাড়িতে কয়েকদিন মসজিদে গিয়েছিলামও,,কিন্তু কোনো না কোনো ভাবে মাঝপথে থেমে যায়,,,আমি যখন ছোট ছিলাম,,তখন নানির কাছে শুধু নামাজ টা শিখেছিলাম,আসলে আমাদের পরিবারের সবাই একটু আধুনিক,, সবাই দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত,বাবা সালাত আদায় করেন যতটুকু পারেন ইসলাম মানেন,কিন্তু বাবার কাছ থেকে অনেক দূরে আমি,,

আসলে আমার ছোট থেকেই ইচ্ছে, পুরোপুরিভাবে ইসলামের পথে চলা,,আমার জীবনের একটাই চাওয়া, তা হলো জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারা।

আমি জেনে না জেনে অনেক পাপ করেছি।

আমি চাই পরিপূর্ণ ভাবে দ্বীনের পথে চলতে,,মাঝে মাঝে মনে হয়,অনেক দূরে একা কোথাও চলে যাই,যেখানে কেও থাকবেনা,,,পরিবারে থাকলে,গান,বাজনা,,টিভি,নাটক, সিনেমা,,এগুলো আমাকে পুরোপুরিভাবে দিনের পথে থাকতে দিচ্ছেনা।

অনলাইনটাও আমার পাপের জন্য সহজ হচ্ছে, আমি চাচ্ছিলাম এজন্য অনলাইন জগৎ থেকেও বেড়িয়ে যেতে,,,,আমি চাই যা কিছুই আমার জীবনে আমার ঈমান কে নষ্ট করছে,, সে সব কিছু থেকেই নিজেকে দূরে সরিয়ে নিতে। আমি মৃত্যুকে খুব ভয় পাই,,আমি কবরের আজাবকে খুব ভয় পাই,,,আমি এখনও পরিপূর্ণ ভাবে পর্দা করতে পারিনা। আমি ছোটো বেলা থেকেই শুধু সালাত আদায় করতাম,, নিজে নিজে কোরআনের বাংলা উচ্চারণ দেখে দেখে পড়ি,,ছোট ছোট দোয়া /আমল গুলো শেখার চেষ্টা করি,, যে কোন দোয়া পড়লে আযাব থেকে বাচবো,,কোন দোয়া পড়লে জাহান্নাম থেকে বাচতে পারবো,,,এইটুকুই, আর কিছু করিনা।

আমি জানি জাহান্নাম আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে।

আমি কি করলে,,কিভাবে পরিপূর্ণ ভাবে দ্বীনের পথে চলতে পারবো?

আমি জীবনে অনিচ্ছাকৃতভাবে বাধ্য হয়ে অনেক পাপ করেছি,, আমি তখন থেকেই নিজের পাপের জন্য খুবই ভয়ে আছি,,অনুতপ্তের দহনে জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছি,,প্রতিনিয়ত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইছি।

যখনই মনে পড়ে,, নিজেকে পাগলের মতো লাগে,,পুরো দুনিয়াটা অন্ধকার হয়ে যায়, যখন সেটা মনে পরে,,আমি খুবই আতঙ্কে আছি,,আল্লাহ আমাকে যদি ক্ষমা না করেন। আমি ছোট বেলা থেকেই নিজেকে পাপ থেকে অনেক বাচিয়ে রাখার চেষ্টা করতাম,,, তবুও আমি ভুলকরে আবেগে জরিয়ে যাই,,এবং বাধ্য হয়ে নিজের বিবেকের বিরুদ্ধে গিয়ে পাপ করি!

আল্লাহ কি আমাকে আর কোনোদিন ক্ষমা করবেনা?
আমি চেষ্টা করছিলাম পাপ থেকে বেরিয়ে আসার পর নিজের আবেগ গুলো শুধুমাত্র আল্লাহর জন্যই উৎস্বর্গ করতে।

আমি ছোটথেকেই সারাজীবন একা থাকতে চেয়েছি,,কখনো বিয়ের কথা ভাবিওনি। কিন্তু আমি শুনেছি দ্বীনদার কাওকে বিয়ে করলে দ্বীনের পথে থাকা সহজ হবে।

১)আমি কি করলে,,কিভাবে পরিপূর্ণ ভাবে দ্বীনের পথে চলতে পারবো?আমি কি করবো??
২)আমি কিভাবে বুঝবো কোন ব্যাক্তিটা আসলেই দ্বীনদার,, আল্লাহ ভিরু,,,যার সঙ্গে থাকলে পুরোপুরি ইসলামের পথে চলতে পারা যাবে,,.তার সাথে না কথা বলে কিভাবে বুঝবো যে তার সাথে আমার মনমানুসিকতার মিল আছে কি না। আমি তো দ্বীনদার না,,অনেক পাপি,তাহোলে তো দ্বীনদার কাওকে পাবোও না!
closed
by (0 points)
edited by
হজরত ইমাম শাফিয়ি (রহ.) বলেন, 
‘যা কিছু তোমার জন্য লিখিত সেটি পাহাড়ের চূড়ায় থাকলেও তোমারই হবে। আর যা কিছু তোমার জন্য লেখা হয়নি, সেটি দুই ঠোঁটের মধ্যখানে থাকলেও তোমার হবে না।'

Apnar jonno Allah jei vaiyake thik kore rakhcen, tinake apner jibon e Allah diye diben. Amader jonne ke valo, seta amra jani na apu moni, samoik valo mone holeo ta amder jonno valo na o hoite pare. Ordhekdeen review likhe facebook page e giye dekhen, apni jerokom cheler kotha bolcen, er thekeo onk valo jibonsongi peyece, apura review diyece. Dekhen apner onk valo lagbe. Erokom kawke vabao pap. Allahor upor 100% tawakkul korun, tini apnake dindar jibonsonghini dan korben, insaAllah. Amin
by (8 points)
jajakallahu khairan apu moni !!! apni boro valo moner manush go bon amar!! allah duniya akhirate apnake sofol korun amin..!!

1 Answer

0 votes
by (560,700 points)
selected by
 
Best answer
জবাবঃ- 
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم


সুরা তওবার ১১৯ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ 

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ وَ کُوۡنُوۡا مَعَ الصّٰدِقِیۡنَ ﴿۱۱۹﴾

হে মুমিনগণ,তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক। 

 “তোমরা সবাই সত্যবাদীদের সাথে থাক” বাক্যে ইঙ্গিত করা হয়েছে যে, সত্যবাদীদের সাহচর্য এবং তাদের অনুরূপ আমলের মাধ্যমেই তাকওয়া লাভ হয়। আর এভাবেই কেউ ধ্বংস থেকে মুক্তি পেতে পারে। প্রতিটি বিপদ থেকে উদ্ধার হতে পারে। [ইবন কাসীর]
,
হাদীসেও সত্যবাদিতার গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “তোমরা সত্যবাদিতা অবলম্বন কর; কেননা সত্যবাদিতা সৎকাজের দিকে নিয়ে যায়, আর সৎকাজ জান্নাতের পথনির্দেশ করে। মানুষ সত্য বলতে থাকে এবং সত্য বলতে চেষ্টা করতে থাকে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর দরবারে তাকে সত্যবাদী হিসেবে লিখা হয়। আর তোমরা মিথ্যা থেকে বেঁচে থাক; কেননা মিথ্যা পাপের পথ দেখায়, আর পাপ জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়, আর একজন মানুষ মিথ্যা বলতে থাকে এবং মিথ্যা বলার চেষ্টায় থাকে শেষ পর্যন্ত তাকে মিথ্যাবাদী হিসেবে লিখা হয়।” [বুখারী ৬০৯৪; মুসলিম; ২৬০৭]
,
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনাকে সৎ ও নেককার লোকদের সাথে উঠাবসা করার চেষ্টা করতে হবে।
এজন্য দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতের সাথে সম্পৃক্ত নারীদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
মাহরাম সহ মাস্তুরাত জামাতে যেতে পারেন।

তাদের কাছে গিয়ে তা'লিমে অংশগ্রহণ করবেন।
চেহারা,হাত,পা ঢাকা সহ পূর্ণ পর্দা করবেন।
গায়রে মাহরাম মেইনটেইন করবেন।
গায়রে মাহরামদের সাথে কথা বলতে করবেননা।
বিশেষ প্রয়োজনে কথা বলতে হলে পূর্ণ পর্দায় থেকে প্রয়োজনীয় কথা বলবেন,অপ্রয়োজনীয় কথা বলা যাবেনা।

মাওলানা হেমায়েত উদ্দিন সাহেব দাঃবাঃ লিখিত "আহকামে জিন্দেগী" "আহকামে নিসা" বই পড়ে জীবন চালাবেন।
তাহলেই পূর্ণ দ্বীনের উপর চলা আপনার জন্য সহজ হবে। 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
নিম্নোক্ত দোয়া বেশি বেশি পড়বেনঃ-

আনাস রাযি. বলেন, রাসুল ﷺ (উম্মতকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য) সব সময় এই দোয়া করতেন, 

يَا مُقَلِّبَ الْقُلُوْبِ ثَبِّتْ قَلْبِىْ عَلىٰ دِيْنِكَ 

হে অন্তর পরিবর্তনকারী! আমার অন্তর আপনার দীনের উপর দৃঢ় করে দিন।

আনাস রাযি. বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমরা আপনার উপর এবং আপনার আনিত শিক্ষার উপর ঈমান এনেছি। এখন আপনার মনে কি আমাদের সম্পর্কে কোনো সন্দেহ আছে? ( যে বেশি বেশি এই দোয়া করেন!) রাসুল ﷺ উত্তর দিলেন হ্যাঁ! সব অন্তর আল্লাহর দুই আঙ্গুলের মধ্যে পড়ে আছে। আল্লাহ যেভাবে চান, এগুলোকে পরিবর্তন করেন। (তিরমিযি ২১৪০ তাকদির অধ্যায়)

★আপনি আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করবেন।

রাসূলুল্লাহ্ ﷺ দোয়া করতেন,

اللَّهُمَّ آتِ نَفْسِي تَقْوَاهَا، وَزَكِّهَا أَنْتَ خَيْرُ مَن زَكَّاهَا، أَنْتَ وَلِيُّهَا وَمَوْلَاهَا

হে আল্লাহ আমাকে তাকওয়ার তওফীক দান করুন এবং নাফসকে পবিত্র করুন, আপনিই তো উত্তম পবিত্রকারী। আর আপনিই আমার নাফসের মুরুব্বী ও পৃষ্ঠপোষক। (মুসলিম ২৭২২)
সুতরাং আপনিও দোয়াটি করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

নেককারদের সোহবত গ্রহণ করুন। তাদের সাথে বেশি উঠাবসা করুন।

এতে নফস নিয়ন্ত্রণ করা এবং তাওবার উপর অটল থাকা আপনার জন্য সহজ হবে। 

 আল্লাহ তাআলা বলেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ اتَّقُواْ اللّهَ وَكُونُواْ مَعَ الصَّادِقِينَ

হে ঈমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথে থাক। (সূরা আত তাওবাহ ১১৯)

অধিকহারে ইস্তেগফার করুন। প্রয়োজনে এর জন্য প্রত্যেক নামাজের পর একটা নিয়ম করে নিন। যেমন, প্রত্যেক নামাজের পর ৫০/১০০/২০০ বার أسْتَغْفِرُ اللهَ   অথবা أسْتَغْفِرُ اللهَ وَأتُوبُ إلَيهِ অথবা  اللَّهُمَّ اغْفِرْ لي পড়ার নিয়ম করে নিতে পারেন। 

★কখনো একাকী নিভৃতে থাকবেন না। কেননা একাকীত্ব গোনাহ চিন্তা করার কারণ হতে পারে। আপনার সময়কে উপকারী বিষয়ে ব্যয় করতে সচেষ্ট হোন। ঈমান ও ইসলামের পরিবেশে সময় ব্যয় করুন।

আপনাকে বেশি পরিমাণে কোরআন তেলাওয়াত করার ও শোনার পরামর্শ দিচ্ছি। এ মর্মে আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَإِذَا تُلِيَتْ عَلَيْهِمْ آيَاتُهُ زَادَتْهُمْ إِيمَانًا

আর যখন তাদের সামনে পাঠ করা হয় কালাম, তখন তাদের ঈমান বেড়ে যায়। (সূরা আনফাল ২)

অনুরূপভাবে আমরা আপনাকে বুঝে বুঝে নবীদের কাহিনী, সাহাবায়ে কেরামের জীবনী পড়ার পরামর্শ দিচ্ছি। 

★অধিকহারে আল্লাহর যিকির করুন। কেননা, দুর্বল ঈমানের সুস্থতার জন্য যিকির খুবই উপকারী। আল্লাহর যিকির অন্তরে ঈমানের বীজ বপন করে। মুমিনের অন্তর যিকিরের মাধ্যমে প্রশান্ত হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন,

الَّذِينَ آمَنُواْ وَتَطْمَئِنُّ قُلُوبُهُم بِذِكْرِ اللّهِ أَلاَ بِذِكْرِ اللّهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ

যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহর যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়। (সূরা রা’দ ২৮)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
দ্বীনদার পাত্র চেনার জন্য পাত্র নিয়মিত নামাজ রোযা আদায় করে কিনা,ধুমপান করে কিনা,দাড়ি আছে কিনা? হালাল ইনকাম করে কিনা? ইত্যাদি জেনে নিবেন।

দ্বীনদার পাত্র পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া চালিয়ে যাবেন,ও বাবা মাকে এই ব্যাপারে হিকমতের সাথে বুঝাতে থাকবেন।

বাসায় মহিলাদের/শিশুদের প্রাইভেট পড়াতে পারেন। 
অথবা হালাল পন্থায় ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারেন।

স্বামীকে নিজের পাপের কথা বলা যাবেনা।
এটি গোপন রাখতে হবে।

এতে তাকে ঠকানো হবেনা।

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/906


আপনি খালেস দিলে লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে তওবা করবেন,আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ক্ষমা করবেন।

আপনি দ্বীনদার কাউকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পাবেন,ইনশাআল্লাহ। 

তাকে ভুলে যেতেই হবে,তার বিষয় মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে।
অবসরবিহীন থাকা যাবেনা।
সব সময় নিজেকে কোনো কাজে লেগে রাখতে হবে।
যাতে তার বিষয় নিয়ে চিন্তারও সময় না পাওয়া যায়।

যে কাজ করলে,যে পথে চললে তা কথা মনে পড়ে,এমন কাজ ও পথ পরিহার করতে হবে।
তার সমস্ত লেখালেখি ইত্যাদি মুছে ফেলতে হবে।
যোগাযোগের সমস্ত মাধ্যম চীরতরে শেষ করে দিতে হবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...