বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
উম্মে সালামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত।
عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، قَالَتْ كُنْتُ أَلْبَسُ أَوْضَاحًا مِنْ ذَهَبٍ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَكَنْزٌ هُوَ فَقَالَ " مَا بَلَغَ أَنْ تُؤَدَّى زَكَاتُهُ فَزُكِّيَ فَلَيْسَ بِكَنْزٍ "
তিনি বলেন, আমি স্বর্ণালংকার ব্যবহার করতাম। একদা আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমার এই অলংকার “কান্য” হিসেবে গণ্য হবে কী? তিনি বলেনঃ যে মালের পরিমাণ এতটা হবে যার উপর যাকাত ধার্য হয়, তার যাকাত দিতে হবে, তা (ভূগর্ভে) গচ্ছিত ধন নয়।(আবু দাউদ-১৫৬৪)
الفتاوى الهندية (5 / 349): أن النبي - صلى الله عليه وآله وسلم - ادخر قوت عياله سنة كذا في خزانة المفتين.
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যাকাত আদায় করে নিতে পারলে মাল ও ধনসম্পদ সংগ্রহ করার রুখসত বা সুযোগ থাকলেও মাল সম্পদ না জমা করাই অধিক নিরাপদ ও কাম্য।
দুনিয়ায় সম্পদশালী হওয়ার আশা করা, ভালো চাকরির আশা করা, সম্পদশালী স্ত্রীর আশা করা,বিয়ের আশা করা নাজায়েয নয়।তবে এগুলোর ব্যাপারে আশা করতে যেয়ে দ্বীনকে ভুলা যাবে না। দ্বীনের ফরয বিধানকে বিসর্জন দিয়ে এগুলোর আশা করা কখনো জায়েয হবে না।