একটা লোক সম্পুর্ন মানুষিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলো ৫,৬ ঘন্টা যাবত একটা তুলকালাম ঘটনা চলছিলো, বউয়ের মাথায় আঘাত, গলায় চিপা দিয়ে মেরে ফেলার মতো অবস্থা, শরীরে বিভিন্ন যায়গায় আঘাত জখম করেছিল, যা হাতের কাছে পাইছিল তাই দিয়েই মারছিল, মোবাইল এমন আছাড় মারছিল পার্ট আলাদা হই ভাংগি গেছিলো, মার খাইছিল, তার প্রেসার হাই ছিল সুগার হাই ছিলো, নিজের গলায় ছুরি ধরছিল, শাশুড়ীর গালাগালির কারনে ৫ তালার বারান্দা থেকে লাফ দিয়ে ফেলছিল, চিতকার করে মহল্লার মানুষ জড়ো করে ফেলছিল। সে তো সে রাতে মরেই যেতো যেভাবে লাফ দিচ্ছিলো, এক পা আর শরীর বাইরে ছিলো, সিফাত সবির ভাবি শারাফ ওরা পেন্টের বেল্ট, পা ধরে টেনে উঠাতে পারতেছিল না। থানা পুলিশ করা হয় এসবের
ভয়েও সে চরম আতংকিত ছিল এরপরে সে একেবারেই সুস্থ হই গেছিলো তাই না? আর তারপর তার কথা
রেকর্ড করি প্রমাণ রাখছে সে হুম বলছে!
ইয়া আল্লাহ, ইয়া মাবুদ, ইয়া আরশের মালিক, সত্য মিথ্যার সঠিক ন্যায় বিচারক
তুমিই দেখছো জানছো মনের ভীতরের খবর বাইরের খবর।
তুমিই প্রকৃত শাক্ষি ছিলা আছো, থাকবা।
আল্লাহ্ তুমিই দেখছো সে কতটা বিকারগস্ত জ্ঞ্যানশুন্য হয়েছিলো। আমার বুঝার এবং চিন্তা করার মানুষিক ক্ষমতা ছিলো না। কি পাগলামি আমি নিজেই না
করছিলাম!