ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
وَقَالَ عَفَّانُ حَدَّثَنَا سَلِيمُ بْنُ حَيَّانَ حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ مِينَاءَ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ يَقُوْلُ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لاَ عَدْو‘ى وَلاَ طِيَرَةَ وَلاَ هَامَةَ وَلاَ صَفَرَ وَفِرَّ مِنَ الْمَجْذُومِ كَمَا تَفِرُّ مِنْ الأَسَدِ.
আফফান (রহ.) বলেন, সালীম ইবনু হাইয়ান, আবূ হুরাইরাহ হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রোগের কোন সংক্রমণ নেই, কুলক্ষণ বলে কিছু নেই, পেঁচা অশুভের লক্ষণ নয়, সফর মাসের কোন অশুভ নেই। কুষ্ঠ রোগী থেকে দূরে থাক, যেভাবে তুমি বাঘ থেকে দূরে থাক। [বুখারী ৫৭১৭, ৫৭৫৭, ৫৭৭০, ৫৭৭৩, ৫৭৭৫] আধুনিক প্রকাশনী- অনুচ্ছেদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- অনুচ্ছেদ)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইসলামে কুলক্ষণ বলতে কিছু নাই।সবকিছুই আল্লাহর হুকুমে হয়ে থাকে।
(১) আপনি তাদের না করে দিয়েছেন।এটা আপনার ব্যক্তিগত বিষয়।এখানে ঠিক অঠিকের কিছু নাই।
(২) আপনি তাদের সাথে না গেলে,এতে আপনার কোনো গুনাহ হবে না।
(৩) এরুপ ধারনা উচিৎ নয়।আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবেন।
(৪) আল্লাহ আমি ভূল করেছি।এভাবে বলবেন।