বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
কিছু দু'আ র বেলায় হাদীসে সংখ্যার উল্লেখ রয়েছে।সুতরাং সেগুলোকে উক্ত সংখ্যায় পড়াই সুন্নাত।অন্যদিকে কিছু দু'আ এমন রয়েছে যেগুলোতে সংখ্যার উল্লেখ আসেনি।সুতরাং সেগুলো কোনো বিশেষ সংখ্যা দ্বারা আখ্যায়িত করা,বা উক্ত সংখ্যার সাথে জরুরী মনে করা ঠিক হবে না।এমনকি বাড়াবাড়ি করলে বেদ'আত হবে। হ্যা পূর্ববর্তী কিছু নেককার বান্দাগণ তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু সংখ্যার পরামর্শ দেন,সেগোলো জরুরী বা সুন্নত মনে না করে আ'মলে নেয়া যেতে পারে।তবে এক্ষেত্রে এমন মনোভাব রাখতে হবে যে,উক্ত সংখ্যা আমাদের উদ্দেশ্য নয় বরং আমরা বেশী করে পড়তে চাই।কিন্তু কতটুকু পড়ালে বেশী হবে?সেটা আমরা জানিনা।তাই নেককার বান্দাদের পরামর্শকৃত একটা সংখ্যাকে বেশীর মানদন্ড ধরে নিলাম।এবং সাথে সাথে নিজেকে খালিছভাবে আল্লাহর সামনে উপস্থাপন করবো।হয়তো এই বেশী পড়ার মনোভাব থাকায় আল্লাহ আমাদের দু'আ কে কবুল করে নিতে পারেন। সম্মিলিত ভাবে পড়া সম্পর্কে বলা যায় যে, এটা কে সুন্নত মনে করা যাবে না।তবে যদি কোথাও সম্মিলিতভাবে পড়া হয়,তাহলে যেন এমনভাবে পড়া হয় যে,একজনের আওয়াজ অন্যজনের কানে না পৌছায়।বরং দূরত্ব বজায় রেখে পড়া হয়।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যদি কেউ বলে আমার জন্য এত বার দোয়া ইউনুস পড়ে দোয়া করে দিন। এর জবাবে এগুলা বলা বা এদের জন্য দোয়া ইউনুস পড়ে দোয়া করার কোনো নিয়ম বা পদ্ধতি শরীয়তে নাই।
(২)
বিছানায় প্রসাব থাকলে সে বিছানায় ভেজা চুলে শুয়ে থাকলে চুলে যদি প্রসাব লাগার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে এক্ষেত্রে নামাজের আগে চুল ধৌত করতে হবে না।
(৩)
মেয়ের ভালো ঘুমের জন্য কুরআনের যে কোনো আয়াত, বিশেষ করে চার কুল এবং সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়ে ফু দিবেন। সর্বোপরি ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।
(৪)
ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।