জবাবঃ-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ أَبِي سُلَيْمَانَ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ صَفْوَانَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ صَفْوَانَ، قَالَ وَكَانَتْ تَحْتَهُ ابْنَةُ أَبِي الدَّرْدَاءِ فَأَتَاهَا فَوَجَدَ أُمَّ الدَّرْدَاءِ وَلَمْ يَجِدْ أَبَا الدَّرْدَاءِ فَقَالَتْ لَهُ تُرِيدُ الْحَجَّ الْعَامَ قَالَ نَعَمْ . قَالَتْ فَادْعُ اللَّهَ لَنَا بِخَيْرٍ فَإِنَّ النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ كَانَ يَقُولُ " دَعْوَةُ الْمَرْءِ مُسْتَجَابَةٌ لأَخِيهِ بِظَهْرِ الْغَيْبِ عِنْدَ رَأْسِهِ مَلَكٌ يُؤَمِّنُ عَلَى دُعَائِهِ كُلَّمَا دَعَا لَهُ بِخَيْرٍ قَالَ آمِينَ وَلَكَ بِمِثْلِهِ " . قَالَ ثُمَّ خَرَجْتُ إِلَى السُّوقِ فَلَقِيتُ أَبَا الدَّرْدَاءِ فَحَدَّثَنِي عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ بِمِثْلِ ذَلِكَ .
সাফওয়ান ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে সাফওয়ান (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, আবূ দারদা (রাঃ) এর কন্যা তার বিবাহ বন্ধনে ছিল। তিনি তার নিকট এলেন এবং সেখানে উম্ম দারদা (রাঃ) কেও উপস্থিত পেলেন, কিন্তু আবূ দারদা (রাঃ) কে পাননি। উম্মু দারদা (রাঃ) তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি এ বছর হজ্জ করতে চাও? সাফওয়ান (রাঃ) বলেন, হাঁ। তিনি বলেন, তাহলে তুমি আমাদের কল্যাণ কামনা করে আল্লাহর নিকট দোয়া করো। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেনঃ কোন ব্যক্তি তার অপর ভাইয়ের জন্য তার অনুপস্থিতিতে দোয়া করলে তা কবুল হয়। তার মাথার নিকট একজন ফেরেশতা তার দোয়ার সময় আমীন বলতে থাকেন। যখনই সে তার কল্যাণ কামনা করে দোয়া করে, তখন ফেরেশতা বলেন, আমীন, তোমার জন্যও অনুরূপ কল্যাণ। রাবী বলেন, অতঃপর আমি বাজারের দিকে গেলাম এবং আবূ দারাদা (রাঃ) -র সাক্ষাত পেলাম। তিনিও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুরূপ হাদীস আমার নিকট বর্ণনা করেন।
(ইবনে মাজাহ ২৮৯৫.সহীহাহ ১৩৩৯।)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে এভাব তাকে বলার কারনে কোনো সমস্যা হবে না।
দোয়া কবুল হবে না, এরকম কোনো কিছুও হবেনা।
(০২)
মানুষ দোয়ার প্রতি উদ্ভুদ্ধ করার জন্য সেটা মানুষ কে বলা যাবে।
বললে দোয়া কবুল হবে না, এরকম কোনো কিছু হবেনা।
তবে এক্ষেত্রে মনের মধ্যে রিয়া আসলে বলা যাবেনা।