ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
নামাজে ইচ্ছাক্রিত নাক টানলে বা গলা খাকাড়ি দিলে নামাজ ফাসিদ হবে না। তবে নামায মাকরুহ হবে।কিন্তু যদি কোনো হরফ সৃষ্টি হয়ে যায় তাহলে নামায ফাসিদ হয়ে যাবে।
الدر المختار وحاشية ابن عابدين (رد المحتار) (1/ 613):
"باب ما يفسد الصلاة وما يكره فيها
عقب العارض الاضطراري بالاختياري (يفسدها التكلم) ... "(قوله: والتنحنح) هو أن يقول: أح بالفتح والضم، بحر. (قوله: بحرفين) يعلم حكم الزائد عليهما بالأولى، لكن يوهم أن الزائد لو كان بعذر يفسد، ويخالفه ظاهر ما في النهاية عن المحيط، من أنه إن لم يكن مدفوعاً إليه بل لإصلاح الحلق؛ ليتمكن من القراءة إن ظهر له حروف". فقط والله أعلم
(২)
যদি ব্যথার কারণে উহ আহ শব্দ করতে কেউ বাধ্য হয়, তাহলে সে নড়াচড়া না করে বরং বসে ইশারায় নামায আদায় করবে। যদি উহ আহ শব্দ ব্যতিত বসে ইশারায় নামায আদায় করা তার জন্য সম্ভবপর না হয়, তাহলে সে মা'যুর হিসেবে গণ্য হবে।তবে উহ আহ শব্দ সহকারে নামায পড়ে নিবে। পরবর্তীতে সম্ভব হলে সতর্কতামূলক উক্ত নামাযকে দোহড়িয়ে নিবে।
(৩)
আপনাকে আবার নামায পড়তে হবে।
(৪)
ঠোট নাড়িয়ে শব্দ হোক বা এমনিতেই শব্দ হোক, সর্বাবস্থায় নামায ফাসিদ হবে।