ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
কুরবানির পশু জবেহ করার পর প্রবাহিত রক্ত কিছু সময় পর জমাট বেধে যায়,এই জমাট বাধার কারণে সেই রক্তকে পাক ধরা যাবে না।বরং নাপাক হিসেবেই বিবেচনা করতে হবে। হ্যা, কলিজা খাওয়া জায়েয
(২) পশু জবেহ করার পর চামড়া ছাড়ানো ও গোশতো আলাদা করার সময় যে রক্ত পশুর গোশতে থাকে, তা পাক।
দারুল উলূম দেওবন্দের একটি অনলাইন ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
Fatwa : 591-538/M=06/1441
جانور ذبح کرتے وقت جو بہتا ہوا خون نکلتا ہے وہ خون ناپاک ہوتا ہے لیکن جانور ذبح ہو جانے کے بعد گوشت کاٹنے اور ہڈی توڑنے کے دوران ران کے اندرونی حصے سے یا دیگر حصے سے جو کچھ معمولی خون نکلتا ہے یا گوشت پر لگا ہوا ہوتا ہے وہ خون دم سائل نہیں اس لئے وہ ناپاک نہیں، لہٰذا شرعی طریقے پر جانور ذبح ہو جانے کے بعد جب دم مسفوح نکل جائے اور گوشت کو دھوئے بغیر پکا لیا جائے تو اس کو کھانے میں حرج نہیں، وہ گوشت و شوربہ پاک ہے تاہم پکانے سے پہلے گوشت کو اچھی طرح دھو لینا چاہئے۔
(৩)
হালাল পশুর যে ৭টি অঙ্গ হারাম সেগুলো হলো-
১- প্রবাহিত রক্ত।
২- নর প্রাণীর পুং লিঙ্গ।
৩- অন্ডকোষ।
৪- মাদী প্রাণীর স্ত্রী লিঙ্গ।
৫- মাংসগ্রন্থি।
৬- মুত্রথলি।
৭- পিত্ত।
মাংসগ্রন্থি যাকে আরবীতে গুদ্দাহ বা গুদুদ বলা হয়।
প্রাণীর ঐ অংশকে মাংসগ্রন্থি বলা হল, যে অংশ
রক্ত জমাট বাঁধার ধরুণ গোস্তে গিট্ট বা টিউমারের মত কোনো অংশে পরিণত হয়, যার চতুরপার্শে চর্বি সংযুক্ত থাকে।
ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যা-১৭/২৯৭
قَوْلُهُ: (وَالْغُدَّةُ) بِضَمِّ الْغَيْنِ الْمُعْجَمَةِ: كُلُّ عُقْدَةٍفِي الْجَسَدِ أَطَافَ بِهَا شَحْمٌ، وَكُلُّ قِطْعَةٍ صُلْبَةٍ بَيْنَ الْعَصَبِ وَلَا تَكُونُ فِي الْبَطْنِ كَمَا فِي الْقَامُوسِ.
প্রাণীর শরীরে প্রত্যেক ঐ গিট্ট যার চতুর্পার্শে চর্বি সংযুক্ত থাকে। শরীরের শ্বেতরগ জাতীয় একটি অংশের জমাট বাঁধা অংশ, যা কিন্তু পেটে হয় না।
তাকমিলাতু রদ্দিল মুহতার;৭/৩৪০
كُلُّ عُقْدَةٍفِي الْجَسَدِ أَطَافَ بِهَا شَحْمٌ، وَكُلُّ قِطْعَةٍ لحم صُلْبَةٍ تحدث عن داء بين اللحم والجلد
প্রাণীর শরীরে প্রত্যেক ঐ গিট্ট যার চতুর্পার্শে চর্বি সংযুক্ত থাকে।এবং প্রত্যেক ঐ গোস্তের শক্ত টুকরা যা গোস্ত এবং চামড়ার রোগের ধরুণ সৃষ্টি হয়।(ক্বাওয়াঈদুল ফিক্বহ-২৯৭)