ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
وإن كان كل واحد منهم صبيا أو كان شريك السبع من يريد اللحم أو كان نصرانيا ونحو ذلك لا يجوز للآخرين أيضا كذا في السراجية.
তরজমাঃযদি সাত শরীকের সাতজনই শিশু হয়,বা একজন গোস্তের নিয়তে শরীক হয় বা একজন খৃষ্টান হয়, তাহলে অন্যান্য শরীক(যাদের নিয়্যাত কুরবানি করে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন )তাদের কারো কুরবানি সহীহ হবে না, বরং সবার কুরবানি নষ্ট হয়ে যাবে। (ফাতাওয়া হিন্দিয়া;৫/৩০৪) (শেষ)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/18148
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যদি আইটি সেক্টরের সাথে সুদি লেনদেনের কোনো প্রকার সংস্পর্শ না থাকে, তাহলে সেই চাকুরী জায়েয হবে। এবং সেই ইনকাম দ্বারা কুরবানিও করা যাবে।তবে যদি সেই সেক্টরে সুদের সংস্পর্শতা থাকে, তাহলে তখন সুদের সংস্পর্শতার কারণে সেই চাকুরী হারাম হবে।এবং সেই ইনকাম দ্বারা কুরবানি হবে না। সেই হারাম উপার্জনকারীর কোনো কিছুই গ্রহণ করা যাবে না।
(২)
সন্দেহপূর্ণ গোশতকে পরিহার করাই শ্রেয়।
(৩)
হারাম সম্পর্কে নিশ্চিত ধারণা যেহেতু নাই তাই খাওয়ার রুখসত থাকলেও না খাওয়াই উত্তম।
(৪)
নামাযের সিজদাতে ঘুমিয়ে গেলে এদ্বারা অজু ভঙ্গ হবে না। ঘুম ভাঙ্গার সাথে সাথে সেই নামাযকে কন্টিনিউ করা হবে। কোনো ফরয ছুটে গিয়ে থাকলে সেই ফরযকে সালাম ফিরানোর পূর্বে আদায় করতে হবে।
(ومنها النوم) ينقضه النوم مضطجعا في الصلاة وفي غيرها بلا خلاف بين الفقهاء۔۔۔۔۔ولا ينقض نوم القائم والقاعد ولو في السرج أو المحمل ولا الراكع ولا الساجد مطلقا إن كان في الصلاة وإن كان خارجها فكذلك إلا في السجود فإنه يشترط أن يكون على الهيئة المسنونة له بأن يكون رافعا بطنه عن فخذيه مجافيا عضديه عن جنبيه وإن سجد على غير هذه الهيئة انتقض وضوءه. كذا في البحر الرائق ثم في ظاهر الرواية لا فرق بين غلبته وتعمده
قال فی فیض الباری وظاہر الروایة فیہ: أن النوم عند تمکن المقعدة لایفسد ، ویفسد عند التجافی، وفی الدر المختار: إن تمکن مقعدہ ونام وإن طال وفی عبارة وإن جلس مستندا فہذا ہو المذہب أما الفتوی فإنہا تبتنی علی المصالح واختلاف الزمان والمکان فلا یوسع فیہا فی ہذہ الأیام فإنہا أیام یأکل فیہا الناس کثیراً فیحدثون مع تمکن المقعدة (فیض الباری)
(৫)
রোযা অবস্থায় মৃত্যুবরণের জন্য আল্লাহর কাছে দু'আ করুন।