ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে,
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي لأَمَرْتُهُمْ أَنْ يُؤَخِّرُوا الْعِشَاءَ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ أَوْ نِصْفِهِ " .
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন আমার উম্মতের জন্য যদি কষ্টকর না হত তবে আমি রাত্রির তৃতীয়াংশ বা মধ্যরাত্রিতে ইশার সালাত আদায় করতে নির্দেশ দিতাম।(ইবনু মাজাহ ৬৯১, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৬৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
রাত্রের এক তৃতীয়াংশের মধ্যে এশার নামাযকে পড়ে নেওয়া মুস্তাহাব। শীতকালে তৃতীয়াংশ পর্যন্ত দেড়ী করে নামায পড়া মুস্তাহাব।আর গ্রীষ্মকালে এক তৃতীয়াংশের পূর্বে পড়ে নেওয়া মুস্তাহাব।
অর্ধেক তথা মধ্য রাত পর্যন্ত এশার নামায পড়া জায়েয।আর মধ্যরাতের পর বিনা জরুরতে এশার নামায পড়া মাকরুহ।
لما فی ردالمختار: وتاخیر عشاء إلی ثلث اللیل قیدہ في الخانیة وغیرھا بالشتاء، أما الصیف فیندب تعجیلھا