বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
وَإِذَا رَأَيْتَ الَّذِينَ يَخُوضُونَ فِي آيَاتِنَا فَأَعْرِضْ عَنْهُمْ حَتَّىٰ يَخُوضُوا فِي حَدِيثٍ غَيْرِهِ ۚ وَإِمَّا يُنسِيَنَّكَ الشَّيْطَانُ فَلَا تَقْعُدْ بَعْدَ الذِّكْرَىٰ مَعَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
যখন আপনি তাদেরকে দেখেন, যারা আমার আয়াত সমূহে ছিদ্রান্বেষণ করে, তখন তাদের কাছ থেকে সরে যান যে পর্যন্ত তারা অন্য কথায় প্রবৃত্ত না হয়, যদি শয়তান আপনাকে ভূলিয়ে দেয় তবে স্মরণ হওয়ার পর জালেমদের সাথে উপবেশন করবেন না।(সূরা আন'আম-৬৮)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কেউ ইসলাম বিদ্বেষী কোনো আলোচনায় লিপ্ত হলে, সেই আলোচনায় শরীক হওয়া যাবে না।এবং কেউ অজ্ঞতাবশত ইসলামের কোনো বিধি-বিধান সম্পর্কে নেতিবাচক আলোচনায় শুরু করলে, তাকে বুঝানো সম্ভব হলে তাকে বুঝাতে হবে।নতুবা তার সাথে আলোচনাকে পরিত্যাগ করতে হবে। কারো কোনো আলচনায় তার ঈমান চলে যাচ্ছে, এজন্য আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না। হ্যা, আপনার দায়িত্ব হল, তর্কবিতর্ককে পরিত্যাগ করে, হেকমতের সাথে দ্বীনের দাওয়াত প্রদাণ করা।
(১)
দ্বিতীয় বিয়ে করতে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি লাগবে না।এটাই শরীয়তের বিধান।
(২)
এটা শুনার কারণে তাদের গোনাহ হবে। তাদের ঈমান নষ্ট হবে না। এজন্য আপনি দায়ী হবেন না।
(৩)
"সেবক হিসেবে করিতে চাই সেবা, এটিই আমার কর্ম, কর্ম ছাড়া এ পৃথিবীতে নাই কোনো ধর্ম।"
এখানে তো ইসলাম বিরোধী কিছু দেখছি না।তাছাড়া ইসলাম বিরোধী হলেও আপনি যদি তাদেরকে না জানান, এতকরে আপনার ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না। হেকমতের সাথে নসিহত করবেন।