আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
372 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (4 points)
edited by

https://ifatwa.info/75643/
https://ifatwa.info/75613/
ওপরের দুটি লিংক এ মাসআলা পড়ে আমার মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে,  কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাকের মাসআলা পড়ে আমার প্রচন্ড পরিমাণে ভয় ধরে গিয়েছে, আমি কিছুই  আশা করছি হুজুর আপনি এই ভয় থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করবেন।

১.আপনাদের ফতোয়াতে দেখলাম কুদুরী,হেদায়া শরহুল বিদায়াহ, শরহে বিকায়াতে আছে যে কোন কেনায়া শব্দে( এমন কি তুমি চলে যাও) নিয়ত ছাড়াই মুযাকারায়ে তালাকের মাধ্যমে এক তালাকে বায়েন হয়ে যাবে,.।
হুজুর আমি যদি আমার স্ত্রী কে নিয়ত ছাড়া কোনো কেনিয়া কথা বলি, এমনি রাগ করে বলি কোনো নিয়ত নেই।  যে বাক্য বেশি প্রচলিত নয়, এমন বাক্য বললে কি নিয়ত ছাড়া তালাক হবে?  একটু বুঝিয়ে বলবেন  কখন নিয়ত ছাড়া তালাক হয়। plz plz। একটু বলবেন।
২.    https://ifatwa.info/74130/ এই লিংকের ৯.১ ও ৯.২ নম্বর প্রশ্নে কোনো তালাক হবে না বলেছেন । এটা কেনিয়া বাক্য নয়।  কিন্তু আমার মাসআলা পড়ার পর ভয় হচ্ছে , হুজুর এখানে কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবে না তাই তো?
৩.  https://ifatwa.info/74254/ আবারও ক্লিয়ার করার জন্য প্রশ্ন করেছিলাম , ১ ও ২ নম্বর প্রশ্নে বলেছিলেন তালাক হবে না । হুজুর এই খানে তো কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবে না তাই তো?
৪. হুজুর একদিন স্ত্রী কে রাগ করে বলেছিলাম বাড়ি চলো ব্যাবস্থা করছি , ছেড়ে দিবো , এই কথা বলেছিলাম। আপনারা উত্তরে বলেছিলেন ভবিষ্যত সূচক বাক্যে তালাক হয়না। হুজুর এক্ষেত্রে কি তালাক হবে? কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবে?
৫. আমার বিয়ের পূর্বে স্ত্রী র সঙ্গে আমার প্রেম ছিল। একদিন স্ত্রী কে আদর করে ভালোবেসে বলেছি মনেই হয়না তুমি আমার বউ, মনে হয় যেনো এখনও গার্লফ্রেন্ড মতো । হুজুর আল্লাহ কসম ভালোবেসে কথা টা বলেছি , এর জন্য কি কোনো তালাক হবে? বা কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবে?
৬. হুজুর যদি কোনো দিন কোনো কেনিয়া বাক্য ভুল করে বলে থাকি কিন্তু কোনো নিয়ত ছিল না ।  তাহলে তো তালাক হবে না  তাই না হুজুর।  কিন্তু হুজুর এই টা বুঝতে পরলাম না  । নিচের লাইনটি " তবে মুজাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে কাযা আন তালাক হবে? "  হুজুর আমার তো নিয়ত ছিল না,  তাহলে কি আমার কোনো তালাক হবে ? আমার কি মূজাকারায়ে তালাক হয়েছে?  মুজাকারায় তালাকের ক্ষেত্রে কাযা আন তালাক হবে ?এই টার মানে কি?
"""স্বামীর যদি এখানে নিয়ত না থাকে,তাহলে এ সব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা। তবে মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে হলে কাযা'আন তালাক হবে। দিয়ানাতান তালাক হবেনা।
(কুদুরী ৩৬৩.৩৬৪. হেদায়া শরহুল বিদায়াহ ১/২৪১,শরহে বিকায়াহ ২/৭৭) """"""


৭. হুজুর সমস্ত কথা বললাম , হুজুর আমার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো?
৮ . কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক কখন হয় ? Plz একটু বুঝিয়ে বলবেন।

৯. আমার সমস্ত ঘটনায়  কোনো কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান   হবে না তাই তো হুজুর?

1 Answer

0 votes
by (564,750 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ ابْنَ شِهَابٍ يَقُولُ فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ بَرِئْتِ مِنِّي وَبَرِئْتُ مِنْكِ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ بِمَنْزِلَةِ الْبَتَّةِ قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ أَوْ بَائِنَةٌ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ لِلْمَرْأَةِ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا وَيُدَيَّنُ فِي الَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا أَوَاحِدَةً أَرَادَ أَمْ ثَلَاثًا فَإِنْ قَالَ وَاحِدَةً أُحْلِفَ عَلَى ذَلِكَ وَكَانَ خَاطِبًا مِنْ الْخُطَّابِ لِأَنَّهُ لَا يُخْلِي الْمَرْأَةَ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا زَوْجُهَا وَلَا يُبِينُهَا وَلَا يُبْرِيهَا إِلَّا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ وَالَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا تُخْلِيهَا وَتُبْرِيهَا وَتُبِينُهَا الْوَاحِدَةُ قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي ذَلِكَ

মালিক (রহঃ) বলেনঃ তিনি ইবন শিহাব (রহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছেন, যে ব্যক্তি তাহার স্ত্রীকে বলিলঃ “আমার তোমা হইতে দায়িত্বমুক্ত হইয়াছি। তুমিও আমা হইতে দায়িত্বমুক্ত।” ইহা দ্বারা তালাকাই আল-বাত্তা-এর মতো তিন তালাক প্রযোজ্য হইবে।

যে ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে বলিলঃ (أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ) “তুমি দায়মুক্ত” (أَنْتِ بَائِنَةٌ) “তুমি আমা হইতে পৃথক।” মালিক (রহঃ) বলেনঃ সে স্ত্রী যাহার সঙ্গে সহবাস করা হইয়াছে এইরূপ হইলে তবে তাহার স্বামীর উপরিউক্ত বাক্যগুলির দ্বারা তাহার উপর তিন তালাক বর্তাইবে। আর যদি সেই স্ত্রী এমন হয় যাহার সহিত সহবাস করা হয়নি, তবে ধর্মত স্বামীকে বিশ্বাস করা হইবে এবং তাহার নিকট জিজ্ঞাসা করা হইবে-সে উপরিউক্ত বাক্যগুলি দ্বারা এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে, না তিন তালাক। যদি সে এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে বলিয়া প্রকাশ করে তাহা হইলে এই বিষয়ে সেই ব্যক্তিকে হলফ দেওয়া হইবে। (যেহেতু স্বামীর উক্তির দ্বারা স্ত্রীর প্রতি এক তালাক বায়েন প্রযোজ্য হইয়াছে, তাই পুনর্বিবাহ ছাড়া স্বামী সেই স্ত্রীকে গ্রহণ করিতে পারবে না) তাই সে বিবাহের প্রস্তাবকারী হিসাবে অন্য লোকদের মতো একজন বলিয়া পণ্য হইবে। ইহার কারণ এই যে, যে স্ত্রীর সহিত সঙ্গম করা হইয়াছে সেই স্ত্রী তিন তালাক ছাড়া দায়িত্বমুক্ত বা স্বামী হইতে পৃথক হইবে না। আর যাহার সহিত সঙ্গম হয় নাই সেই স্ত্রী এক তালাক দ্বারা দায়িত্বমুক্ত ও পৃথক হইয়া যায়।

মালিক (রহঃ) বলিয়াছেনঃ এ বিষয়ে যাহা আমি শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই আমার নিকট উত্তম।
(মুয়াত্তা মালিক ১১৬৫)

ফাতওয়ার কিতাবে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.
احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت
برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

সারমর্মঃ  
২য় প্রকার,কেনায়া বাক্য।
এর দ্বারা তালাক হবেনা,কিন্তু তালাকের নিয়ত অথবা অবস্থার ভিত্তিতে তালাক হবে। কেনায়া বাক্য দুই প্রকার। এর মধ্যে তিনটি শব্দ এমন আছে, যার দ্বারা  তালাকে রজয়ী পতিত হয়। 
সেগুলো হলোঃ- তুমি ইদ্দত পালন করো,তুমি তোমার গর্ভাশয় মুক্ত করো,তুমি এক।

আর কেনায়া তালাকের অন্যান্য শব্দ,যেক্ষেত্রে তালাকের নিয়ত করলে বায়েন তালাক হয়। তিন তালাকের নিয়ত করলে তিন তালাক পতিত হয়। 
যদি দুই তালাকের নিয়ত করে,সেক্ষেত্রে এক তালাক পতিত হয়।
যেমনঃ- তুমি বিচ্ছিন্ন, তুমি সম্পর্ক মুক্ত,তুমি ভিন্ন,তুমি হারাম,তুমি শুণ্য,তুমি মুক্ত,তোমার রশি তোমার কাঁধে,তুমি তোমার পরিবারবর্গের সাথে মিলিত হও,আমি তোমাকে তোমার পরিবারের জন্য হেবা-দান করলাম,আমি তোমাকে মুক্ত করে দিলাম,আমি তোমাকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম,তোমার বিষয় তোমার হাতে,তুমি আযাদ,তুমি ঘোমটা পড়,তুমি ওড়না দ্বারা নিজেকে আবৃত করো,তুমি আড়াল হও (পর্দা করো), তুমি বিদূরিত হও, তুমি বের হয়ে যাও,তুমি চলে যাও,তুমি দন্ডায়মান হও (দাঁড়িয়ে যাও), তুমি অন্য স্বামী খুজো।
স্বামীর যদি এখানে নিয়ত না থাকে,তাহলে এ সব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা। তবে মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে হলে কাযা'আন তালাক হবে। দিয়ানাতান তালাক হবেনা।
(কুদুরী ৩৬৩.৩৬৪. হেদায়া শরহুল বিদায়াহ ১/২৪১,শরহে বিকায়াহ ২/৭৭)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
(০১)
যে বাক্য তালাকের ক্ষেত্রে বেশি প্রচলিত নয়, এমন বাক্য বললে নিয়ত ছাড়া তালাক হবেনা।

তবে মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে কিছু বাক্যের ক্ষেত্রে নিয়ত ছাড়াই তালাক হয়।

এসব মাসয়ালা নিয়ে মাথা খারাপ হলে এ সংক্রান্ত প্রশ্ন না করে স্বাভাবিক জীবন যাপনের চেষ্টা করার পরামর্শ থাকবে। 

এ সংক্রান্ত মাসয়ালা না পড়ার পরামর্শ থাকবে। 

(০২)
এখানে কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবে না।

(০৩)
এখানেও কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবে না।

(০৪)
এক্ষেত্রে তালাক হবেনা।
কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবেনা।

(০৫)
এর জন্য তালাক হবেনা।
কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান তালাক হবেনা।

(০৬)
আপনাকে পরামর্শ দিবো,নিকটতম কোনো বড় মাদ্রাসার দারুল ইফতায় যোগাযোগ করার জন্য।
জাযাকাল্লাহ। 

(০৭)
আপনার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে।

(০৮)
আপনাকে পরামর্শ দিবো,নিকটতম কোনো বড় মাদ্রাসার দারুল ইফতায় যোগাযোগ করার জন্য।
জাযাকাল্লাহ। 

(০৯)
আপনার সমস্ত ঘটনায় কোনো কাজাআন তালাক ও দিয়ানাতান  তালাক হবে না। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...